দুই শিশুকে ধর্ষণের দায়ে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড
jugantor
দুই শিশুকে ধর্ষণের দায়ে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড

  যুগান্তর প্রতিবেদন  

২৯ জানুয়ারি ২০২৩, ২৩:৩০:৩৫  |  অনলাইন সংস্করণ

রাজধানীর মিরপুর মডেল থানাধীন মধ্য পীরেরবাগ এলাকায় ছয় ও সাত বছর বয়সী দুই শিশুকে ধর্ষণের দায়ে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

রোববার ঢাকার নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক বেগম মাফরোজা পারভীন আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলো- মো. ফজলু (৩২) ও মো. জহিরুল ইসলাম (৫৪)।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ২১ মে দুপুরে মিরপুর মধ্য পীরেরবাগ এলাকায় একটি রিকশার গ্যারেজের সামনে থেকে আসামিরা দুই শিশুকে চকলেট খাওয়ানোর জন্য ডেকে নেয়। হাতে ২০ টাকা দিয়ে রিকশায় ঘুরতে নেওয়ার কথা বলে গ্যারেজে নিয়ে তাদের ধর্ষণ করে। পরে দুই শিশু বাসায় ফিরে গোসল করার সময় তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশে চিহ্ন দেখে জিজ্ঞাসা করলে পরিবারকে তারা বিষয়টি জানায়। ঘটনার পর দিন ২২ মে এক শিশুর বাবা বাদী হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন। ২০২১ সালের ২৯ নভেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক ইসমত আরা এমি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি একই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন। মামলার বিচার চলাকালে চার্জশিটভুক্ত ৯ জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় পাঁচজন সাক্ষ্য দেন।

দুই শিশুকে ধর্ষণের দায়ে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড

 যুগান্তর প্রতিবেদন 
২৯ জানুয়ারি ২০২৩, ১১:৩০ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

রাজধানীর মিরপুর মডেল থানাধীন মধ্য পীরেরবাগ এলাকায় ছয় ও সাত বছর বয়সী দুই শিশুকে ধর্ষণের দায়ে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

রোববার ঢাকার নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক বেগম মাফরোজা পারভীন আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। 

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলো- মো. ফজলু (৩২) ও মো. জহিরুল ইসলাম (৫৪)।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ২১ মে দুপুরে মিরপুর মধ্য পীরেরবাগ এলাকায় একটি রিকশার গ্যারেজের সামনে থেকে আসামিরা দুই শিশুকে চকলেট খাওয়ানোর জন্য ডেকে নেয়। হাতে ২০ টাকা দিয়ে রিকশায় ঘুরতে নেওয়ার কথা বলে গ্যারেজে নিয়ে তাদের ধর্ষণ করে। পরে দুই শিশু বাসায় ফিরে গোসল করার সময় তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশে চিহ্ন দেখে জিজ্ঞাসা করলে পরিবারকে তারা বিষয়টি জানায়। ঘটনার পর দিন ২২ মে এক শিশুর বাবা বাদী হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন। ২০২১ সালের ২৯ নভেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক ইসমত আরা এমি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি একই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন। মামলার বিচার চলাকালে চার্জশিটভুক্ত ৯ জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় পাঁচজন সাক্ষ্য দেন।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন