রাস্তায় অফিস করলেন ডিএনসিসি মেয়র
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম উচ্ছেদ অভিযান চলাকালে খোলা রাস্তায় ভ্রাম্যমাণ অফিস স্থাপন করে দাপ্তরিক কাজ করেছেন।
রোববার রাজধানীর বছিলার লাউতলা এলাকায় জরুরি কিছু ফাইলে স্বাক্ষর করতে এই ভ্রাম্যমাণ অফিস স্থাপন করেন।
শুক্র ও শনিবার দুই দিন সরকারি ছুটি থাকায় এবং রোববার সকাল থেকে ওই এলাকায় নিজে উপস্থিত থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অংশ নেওয়ার কারণে জরুরি কিছু নথিপত্র বিলম্বিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। এ সময় তার নির্দেশে জরুরি নথিপত্র আলাদা করে নিয়ে আসা হয়। সেখানেই তিনি অস্থায়ীভাবে চেয়ার-টেবিল পেতে ভ্রাম্যমাণ অফিস তৈরি করে ফাইলগুলো স্বাক্ষর করে দেন।
মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘একটি খাল দখল করে বহুতল স্থাপনা তৈরি করল, আমরা কেউ দেখলাম না। এই খালে বৃষ্টির পানি যাওয়ার কথা, সামনে বর্ষা মৌসুম আসছে, তখন পানি কোথায় যাবে? এই খালটি তাই উদ্ধার করা জরুরি হয়ে পড়ে।’
ভ্রাম্যমাণ অফিস সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এখানে কাজ করছি বলে ডিএনসিসি স্থবির হয়ে থাকবে তা- তো হতে পারে না। আমাদের সমান তালে আগাতে হবে।’
তিনি বেশ কয়েকটি জরুরি নথিপত্রে স্বাক্ষর করে উচ্ছেদ অভিযান তদারকি করেন। এ সময় ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তার পাশে উপস্থিত ছিলেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
রাস্তায় অফিস করলেন ডিএনসিসি মেয়র
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম উচ্ছেদ অভিযান চলাকালে খোলা রাস্তায় ভ্রাম্যমাণ অফিস স্থাপন করে দাপ্তরিক কাজ করেছেন।
রোববার রাজধানীর বছিলার লাউতলা এলাকায় জরুরি কিছু ফাইলে স্বাক্ষর করতে এই ভ্রাম্যমাণ অফিস স্থাপন করেন।
শুক্র ও শনিবার দুই দিন সরকারি ছুটি থাকায় এবং রোববার সকাল থেকে ওই এলাকায় নিজে উপস্থিত থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অংশ নেওয়ার কারণে জরুরি কিছু নথিপত্র বিলম্বিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। এ সময় তার নির্দেশে জরুরি নথিপত্র আলাদা করে নিয়ে আসা হয়। সেখানেই তিনি অস্থায়ীভাবে চেয়ার-টেবিল পেতে ভ্রাম্যমাণ অফিস তৈরি করে ফাইলগুলো স্বাক্ষর করে দেন।
মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘একটি খাল দখল করে বহুতল স্থাপনা তৈরি করল, আমরা কেউ দেখলাম না। এই খালে বৃষ্টির পানি যাওয়ার কথা, সামনে বর্ষা মৌসুম আসছে, তখন পানি কোথায় যাবে? এই খালটি তাই উদ্ধার করা জরুরি হয়ে পড়ে।’
ভ্রাম্যমাণ অফিস সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এখানে কাজ করছি বলে ডিএনসিসি স্থবির হয়ে থাকবে তা- তো হতে পারে না। আমাদের সমান তালে আগাতে হবে।’
তিনি বেশ কয়েকটি জরুরি নথিপত্রে স্বাক্ষর করে উচ্ছেদ অভিযান তদারকি করেন। এ সময় ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তার পাশে উপস্থিত ছিলেন।