jugantor
হয়রানি করতে পাসপোর্ট আটকানো হচ্ছে: গয়েশ্বর চন্দ্র

  ঢাকা, ২০ সেপ্টেম্বর:  

২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ১২:২৮:০১  | 

বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের হয়রানি করতে সরকারের নির্দেশে পাসপোর্ট আটকানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। শুক্রবার সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।
গত ৯ সেপ্টেম্বর দীর্ঘ দিনের পুরনো পাসর্পোটটি রিনিউ (পুনঃপ্রতিস্থাপন) এবং নতুন পাসর্পোট করতে সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পাসর্পোট অফিসে জমা দেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। পার্সপোর্টটি সরবরাহের তারিখ নির্ধারন করা ছিল গত ১৮ সেপ্টেম্বর। কিন্ত সরকারের নগ্ন হস্তক্ষেপের কারণে তা যথা সময়ে সরবরাহ করা হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, সরকারের উপরের মহলের নির্দেশেই আমার পাসর্পোট আটকানো হয়েছে। যে দেশে খুনি, চোর, বাটপার, দুর্নীতিবাজদের পাসর্পোট দেয়া হয়, সেখানে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের হয়রানি করতেই এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হচ্ছে।
আমার পাসর্পোট আটকানোর মধ্য দিয়ে সরকার তার ফ্যাসিবাদী চরিত্র বহিঃপ্রকাশ করেছে উল্লেখ করে গয়েশ্বর বলেন, যারা একটি পাসর্পোট দিতেই ভয় পায় সেখানে তাদের অধীনে কীভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। ইতোপূর্বে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, সাবেক উপ-মন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুদু, সাবেক মন্ত্রী নিতাই রায় চৌধুরীর পাসর্পোটও একই কায়দায় আটকানো হয়েছিল বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গয়েশ্বর বলেন, ২৫ বছর যাবৎ আমি এ পাসর্পোটটি ব্যবহার করছি। নতুন বা পুরাতন পাসর্পোট দেয়ার ক্ষেত্রে কোন তদন্ত করার প্রয়োজন নেই। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি সক্রিয় হওয়ায় আমার পাসর্পোট আটকানো হয়েছে।

সাবমিট

হয়রানি করতে পাসপোর্ট আটকানো হচ্ছে: গয়েশ্বর চন্দ্র

 ঢাকা, ২০ সেপ্টেম্বর: 
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ১২:২৮ পিএম  | 

বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের হয়রানি করতে সরকারের নির্দেশে পাসপোর্ট আটকানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। শুক্রবার সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।
গত ৯ সেপ্টেম্বর দীর্ঘ দিনের পুরনো পাসর্পোটটি রিনিউ (পুনঃপ্রতিস্থাপন) এবং নতুন পাসর্পোট করতে সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পাসর্পোট অফিসে জমা দেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। পার্সপোর্টটি সরবরাহের তারিখ নির্ধারন করা ছিল গত ১৮ সেপ্টেম্বর। কিন্ত সরকারের নগ্ন হস্তক্ষেপের কারণে তা যথা সময়ে সরবরাহ করা হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, সরকারের উপরের মহলের নির্দেশেই আমার পাসর্পোট আটকানো হয়েছে। যে দেশে খুনি, চোর, বাটপার, দুর্নীতিবাজদের পাসর্পোট দেয়া হয়, সেখানে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের হয়রানি করতেই এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হচ্ছে।
আমার পাসর্পোট আটকানোর মধ্য দিয়ে সরকার তার ফ্যাসিবাদী চরিত্র বহিঃপ্রকাশ করেছে উল্লেখ করে গয়েশ্বর বলেন, যারা একটি পাসর্পোট দিতেই ভয় পায় সেখানে তাদের অধীনে কীভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। ইতোপূর্বে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, সাবেক উপ-মন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুদু, সাবেক মন্ত্রী নিতাই রায় চৌধুরীর পাসর্পোটও একই কায়দায় আটকানো হয়েছিল বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গয়েশ্বর বলেন, ২৫ বছর যাবৎ আমি এ পাসর্পোটটি ব্যবহার করছি। নতুন বা পুরাতন পাসর্পোট দেয়ার ক্ষেত্রে কোন তদন্ত করার প্রয়োজন নেই। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি সক্রিয় হওয়ায় আমার পাসর্পোট আটকানো হয়েছে।

 
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র