বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলায় আলোচিত ফাইভ মার্ডার মামলায় ২ সহোদরের ফাঁসি দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এ মামলায় আরো ৩ সহোদরের যাবজ্জীবন ও ৫ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত। বরিশালের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়েরা জজ আদালতের বিচারক মো. মতিয়ার রহমান মঙ্গলবার দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত দুই সহোদর হলেন- শাহজাহান বৈরাগী (৬৫) ও তার ভাই শহিদুল ইসলাম বৈরাগী (৬২)। এর মধ্যে শাহজাহান বৈরাগী পলাতক রয়েছেন। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- আবুল বাশার ওরফে বাদশা খাঁ (৪৬) এবং তার ভাই কাইয়ুম খাঁ (৪৪) ও সুলতান খাঁ (৪০)।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালের ৩০ জুন রাতে মেহেন্দিগঞ্জের ভাষানচর ইউনিয়নের খলিসার উত্তর পাড় গ্রামে তানিজারা বেগম (৩৮), মেয়ে আনজান বেগম (১৭), সাথী বেগম (১৪), জান্নাত (১০) ও ফেরদৌসীতে (৬) সিঁদ কেটে ঘরে প্রবেশ করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় স্থানীয় চৌকিদারর মো. নূরুজ্জাম বাদী হয়ে মেহেন্দিগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। ২০০৯ সালের ১৯ মার্চ দশ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশীট জমা দেয় থানা পুলিশ। আদালত ৫৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে এ রায় ঘোষণা করেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বরিশালে ফাইভ মার্ডার মামলায় ২ ভাইয়ের ফাঁসি
বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলায় আলোচিত ফাইভ মার্ডার মামলায় ২ সহোদরের ফাঁসি দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এ মামলায় আরো ৩ সহোদরের যাবজ্জীবন ও ৫ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত। বরিশালের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়েরা জজ আদালতের বিচারক মো. মতিয়ার রহমান মঙ্গলবার দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত দুই সহোদর হলেন- শাহজাহান বৈরাগী (৬৫) ও তার ভাই শহিদুল ইসলাম বৈরাগী (৬২)। এর মধ্যে শাহজাহান বৈরাগী পলাতক রয়েছেন। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- আবুল বাশার ওরফে বাদশা খাঁ (৪৬) এবং তার ভাই কাইয়ুম খাঁ (৪৪) ও সুলতান খাঁ (৪০)।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালের ৩০ জুন রাতে মেহেন্দিগঞ্জের ভাষানচর ইউনিয়নের খলিসার উত্তর পাড় গ্রামে তানিজারা বেগম (৩৮), মেয়ে আনজান বেগম (১৭), সাথী বেগম (১৪), জান্নাত (১০) ও ফেরদৌসীতে (৬) সিঁদ কেটে ঘরে প্রবেশ করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় স্থানীয় চৌকিদারর মো. নূরুজ্জাম বাদী হয়ে মেহেন্দিগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। ২০০৯ সালের ১৯ মার্চ দশ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশীট জমা দেয় থানা পুলিশ। আদালত ৫৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে এ রায় ঘোষণা করেন।