jugantor
বাকৃবি সাংবাদিকদের ছাত্রলীগ সভাপতির হুমকি

  বাকৃবি প্রতিনিধি, ২১ এপ্রিল  

২১ এপ্রিল ২০১৪, ২০:২৪:১৩  | 

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সাংবাদিকদের দেখে নেয়ার হুমকি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও তার অনুসারীরা। সাদ হত্যার বিচারের দাবিতে আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমাবেশে খবর সংগ্রহ করতে গেলে ছাত্রলীগের তোপের মুখে পড়ে বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির সদস্যরা। এ সময় কর্মসূচির আশপাশে না থেকে দূরে অবস্থান করে সংবাদ সংগ্রহের নির্দেশ দেন তিনি।
সোমবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।
সাদ হত্যার বিচারের দাবিতে সন্ধ্যা ৬টার দিকে ক্যাম্পাসে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য বিজয়’৭১ পাদদেশে আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি গণজমায়েত ও সমাবেশ কর্মসূচি পালন করে। এসময় সেখানে বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ার সদস্যরা সংবাদ সংগ্রহ করতে উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সংগ্রহ শেষে ফেরার পথে ছাত্রলীগের সভাপতি মো. মুর্শেদুজ্জামান খান বাবু ও তার অনুসারী নেতাকর্মীরা সাংবাদিক সমিতির সদস্যদের ডেকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে জেরা করে।
এক পর্যায়ে উত্তেজিত কণ্ঠে বাবু সাংবাদিকদের বলতে থাকেন, গণজমায়েত কর্মসূচির ভিতরে তোমরা কি করছ? এ প্রশ্নের জবাবে সাংবাদিকরা বলেন, দেশবাসীকে সঠিক তথ্য দিতে গেলে ভিতর থেকেই তথ্য সংগ্রহ করতে হয়। এরপর পাল্টা জবাবে ছাত্রলীগের সভাপতি বলেন, খবর তো আমরাও শুনছি। বাইরে থেকেও তো শুনা যায়। ভিতরে ঢোকার কি আছে? সাদ হত্যার বিষয় নিয়ে তোমরা দায়িত্ব অবহেলা করে আংশিক রিপোর্ট করেছ। সাদ কিভাবে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে কিভাবে ট্রমা সেন্টারে গেল এ নিয়ে তোমরা কোন নিউজ করো না কেন? তর্ক-বিতর্কের একপর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকদের আজ হোক, কাল হোক কিংবা এক মাস পর হলেও দেখে নেয়ার হুমকি দেয় ছাত্রলীগের সভাপতি।
সাবমিট

বাকৃবি সাংবাদিকদের ছাত্রলীগ সভাপতির হুমকি

 বাকৃবি প্রতিনিধি, ২১ এপ্রিল 
২১ এপ্রিল ২০১৪, ০৮:২৪ পিএম  | 
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সাংবাদিকদের দেখে নেয়ার হুমকি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও তার অনুসারীরা। সাদ হত্যার বিচারের দাবিতে আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমাবেশে খবর সংগ্রহ করতে গেলে ছাত্রলীগের তোপের মুখে পড়ে বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির সদস্যরা। এ সময় কর্মসূচির আশপাশে না থেকে দূরে অবস্থান করে সংবাদ সংগ্রহের নির্দেশ দেন তিনি।
সোমবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।
সাদ হত্যার বিচারের দাবিতে সন্ধ্যা ৬টার দিকে ক্যাম্পাসে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য বিজয়’৭১ পাদদেশে আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি গণজমায়েত ও সমাবেশ কর্মসূচি পালন করে। এসময় সেখানে বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ার সদস্যরা সংবাদ সংগ্রহ করতে উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সংগ্রহ শেষে ফেরার পথে ছাত্রলীগের সভাপতি মো. মুর্শেদুজ্জামান খান বাবু ও তার অনুসারী নেতাকর্মীরা সাংবাদিক সমিতির সদস্যদের ডেকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে জেরা করে।
এক পর্যায়ে উত্তেজিত কণ্ঠে বাবু সাংবাদিকদের বলতে থাকেন, গণজমায়েত কর্মসূচির ভিতরে তোমরা কি করছ? এ প্রশ্নের জবাবে সাংবাদিকরা বলেন, দেশবাসীকে সঠিক তথ্য দিতে গেলে ভিতর থেকেই তথ্য সংগ্রহ করতে হয়। এরপর পাল্টা জবাবে ছাত্রলীগের সভাপতি বলেন, খবর তো আমরাও শুনছি। বাইরে থেকেও তো শুনা যায়। ভিতরে ঢোকার কি আছে? সাদ হত্যার বিষয় নিয়ে তোমরা দায়িত্ব অবহেলা করে আংশিক রিপোর্ট করেছ। সাদ কিভাবে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে কিভাবে ট্রমা সেন্টারে গেল এ নিয়ে তোমরা কোন নিউজ করো না কেন? তর্ক-বিতর্কের একপর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকদের আজ হোক, কাল হোক কিংবা এক মাস পর হলেও দেখে নেয়ার হুমকি দেয় ছাত্রলীগের সভাপতি।

 
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র