jugantor
বার্সেলোনায় আজ শুরু হচ্ছে মোবাইল কংগ্রেস

   

০২ মার্চ ২০১৫, ০০:০০:০০  | 

স্পেনের সবচেয়ে বড় শহর বার্সেলোনায় আজ সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে চার দিনের মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস। টেলিকম খাতের সঙ্গে জড়িত বিশ্বের প্রায় লাখখানেক ব্যক্তি এবারের এ আয়োজনে অংশ নেবেন। এবারের আয়োজনে মোবাইল বিনোদন সর্বাধিক গুরুত্ব পাচ্ছে। বিশ্বসেরা বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর প্রধানরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মিউজিক এবং গ্রাহকদের অন্যান্য বিনোদন আরও কীভাবে সহজে দেয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করবেন। তা ছাড়া বরাবরের মতো মোবাইলসংক্রান্ত বিভিন্ন নতুন প্রযুক্তি, পণ্য ও সেবা কংগ্রেসকে সমৃদ্ধ করবে। মূলত জিএমএস প্রযুক্তির মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর সংগঠন জিএসএমএ প্রতিবার এ কংগ্রেস আয়োজন করে। বাংলাদেশের সিটিসেল বাদে সব মোবাইল ফোন অপারেটর এবং বাংলাদেশ ইন্টারনেট এক্সচেঞ্জ (ওলো) জিএসএমএ-এর সদস্য। এসব সদস্য কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিরা কংগ্রেসে অংশ নিচ্ছেন। একই সঙ্গে সরকারের দিক থেকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলও এতে অংশ নেবে। এ দলে রয়েছেন টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ফজলুর রহমান চৌধুরী, টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস প্রমুখ। ১৯৮৮ সাল থেকে জিএসএমএ এ কংগ্রেসের আয়োজন করলেও সরকার পর্যায়ের প্রতিনিধিরা গত কয়েক বছর থেকে অংশ নিচ্ছেন। মন্ত্রী হিসেবে প্রথম যোগ দেন রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু। এরপর সাহারা খাতুন এবং লতিফ সিদ্দিকীর পর এবার যাচ্ছেন পলক। তবে গত বছর লতিফ সিদ্দিকী আয়োজন নিয়ে খুবই অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেছিলেন, এটি ব্যবসায়ীদের সম্মেলন এখানে সরকারের মন্ত্রীতো নয়ই, সচিবেরও আসার কোনো প্রয়োজন নেই। মূলত এ কংগ্রেস থেকে নীতি বা বিধিমালাসংশ্লিষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত হয় না। এতে মূলত নতুন প্রযুক্তি, সেবা ও প্রযুক্তি পণ্যের পসরা বসে। শতশত অপারেটর এবং প্রযুক্তি পণ্য প্রস্তুতকারক কোম্পানির প্রতিনিধিরা এখানে হাজির হন। সে ক্ষেত্রে সামনের দিনে মোবাইলসংক্রান্ত পণ্য এবং সেবার বিষয়টিই সবচেয়ে গুরুত্ব পায়। গত বছর প্রথমবারের মতো এ আয়োজনে অতিথি হয়ে আসেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। এবার দ্বিতীয়বারের মতো থাকবেন তিনি। তার সেমিনারটিকে ঘিরে ইতিমধ্যে কংগ্রেসে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে কংগ্রেস কাভার করতে আসা প্রায় চার হাজার সাংবাদিকও সেমিনারটির ওপরেই সবচেয়ে বেশি নজর রাখছেন। কংগ্রেস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সব মিলিয়ে এবার আট শতাধিক প্রতিষ্ঠান কংগ্রেসে অংশ নিচ্ছে। সঙ্গে থাকছেন ১৭০ দেশের প্রতিনিধিরা।

-রেহানা রহমান রেনু



সাবমিট

বার্সেলোনায় আজ শুরু হচ্ছে মোবাইল কংগ্রেস

  
০২ মার্চ ২০১৫, ১২:০০ এএম  | 
স্পেনের সবচেয়ে বড় শহর বার্সেলোনায় আজ সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে চার দিনের মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস। টেলিকম খাতের সঙ্গে জড়িত বিশ্বের প্রায় লাখখানেক ব্যক্তি এবারের এ আয়োজনে অংশ নেবেন। এবারের আয়োজনে মোবাইল বিনোদন সর্বাধিক গুরুত্ব পাচ্ছে। বিশ্বসেরা বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর প্রধানরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মিউজিক এবং গ্রাহকদের অন্যান্য বিনোদন আরও কীভাবে সহজে দেয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করবেন। তা ছাড়া বরাবরের মতো মোবাইলসংক্রান্ত বিভিন্ন নতুন প্রযুক্তি, পণ্য ও সেবা কংগ্রেসকে সমৃদ্ধ করবে। মূলত জিএমএস প্রযুক্তির মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর সংগঠন জিএসএমএ প্রতিবার এ কংগ্রেস আয়োজন করে। বাংলাদেশের সিটিসেল বাদে সব মোবাইল ফোন অপারেটর এবং বাংলাদেশ ইন্টারনেট এক্সচেঞ্জ (ওলো) জিএসএমএ-এর সদস্য। এসব সদস্য কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিরা কংগ্রেসে অংশ নিচ্ছেন। একই সঙ্গে সরকারের দিক থেকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলও এতে অংশ নেবে। এ দলে রয়েছেন টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ফজলুর রহমান চৌধুরী, টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস প্রমুখ। ১৯৮৮ সাল থেকে জিএসএমএ এ কংগ্রেসের আয়োজন করলেও সরকার পর্যায়ের প্রতিনিধিরা গত কয়েক বছর থেকে অংশ নিচ্ছেন। মন্ত্রী হিসেবে প্রথম যোগ দেন রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু। এরপর সাহারা খাতুন এবং লতিফ সিদ্দিকীর পর এবার যাচ্ছেন পলক। তবে গত বছর লতিফ সিদ্দিকী আয়োজন নিয়ে খুবই অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেছিলেন, এটি ব্যবসায়ীদের সম্মেলন এখানে সরকারের মন্ত্রীতো নয়ই, সচিবেরও আসার কোনো প্রয়োজন নেই। মূলত এ কংগ্রেস থেকে নীতি বা বিধিমালাসংশ্লিষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত হয় না। এতে মূলত নতুন প্রযুক্তি, সেবা ও প্রযুক্তি পণ্যের পসরা বসে। শতশত অপারেটর এবং প্রযুক্তি পণ্য প্রস্তুতকারক কোম্পানির প্রতিনিধিরা এখানে হাজির হন। সে ক্ষেত্রে সামনের দিনে মোবাইলসংক্রান্ত পণ্য এবং সেবার বিষয়টিই সবচেয়ে গুরুত্ব পায়। গত বছর প্রথমবারের মতো এ আয়োজনে অতিথি হয়ে আসেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। এবার দ্বিতীয়বারের মতো থাকবেন তিনি। তার সেমিনারটিকে ঘিরে ইতিমধ্যে কংগ্রেসে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে কংগ্রেস কাভার করতে আসা প্রায় চার হাজার সাংবাদিকও সেমিনারটির ওপরেই সবচেয়ে বেশি নজর রাখছেন। কংগ্রেস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সব মিলিয়ে এবার আট শতাধিক প্রতিষ্ঠান কংগ্রেসে অংশ নিচ্ছে। সঙ্গে থাকছেন ১৭০ দেশের প্রতিনিধিরা।

-রেহানা রহমান রেনু



 
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র