আউটসোর্সিংয়ে অবদান রাখার জন্য দেশ সেরা ৯৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। এবার ৫টি ক্যাটাগরির মোট ১০০টি পুরস্কারের মধ্যে ৯৪টি দেয়া হয়েছে। সোমবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলের ইন্সটিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) মিলনায়তনে বেসিস আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৫ শিরোনামের এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই পুরস্কার দেয়া হয়। অনলাইন আউটসোর্সিংয়ে নিয়োজিত ব্যক্তি ও আইটি ফার্মকে তাদের অসামান্য অবদানের জন্য এই পুরস্কার দেয়া হয়ে থাকে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী আহম মোস্তফা কামাল। বিশেষ অতিথি ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শিক্ষা সচিব মো. নজরুল ইসলাম খান, তথ্যপ্রযুক্তি সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, বেসিস সভাপতি শামীম আহসানসহ বেসিসের অন্য কর্মকর্তারা। ২০১৫ সালে নারী আউটসোর্সিং প্রফেশনাল ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছেন ৩ জন। সন্ধ্যা রায়, অজান্তা রেজওয়ান মির্জা ও মৌমিতা মেশকাত। একক আউটসোর্সিং প্রফেশনালে পেয়েছেন ৮ জন। খালেদ মো. শাহরিয়ার, মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, মো. মেহেরুল ইসলাম, মো. শাহজাহান রাসেল, মো. আরিফুর রহমান, শরীফুল ইসলাম, আরাফাত জাহান, মোহাম্মদ মনির হোসাইন। আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে ১৫টি প্রতিষ্ঠান অ্যাওয়ার্ড জিতেছে। ভিজার্টি বাংলাদেশ লিমিটেড, এফএম এশিয়া লিমিটেড, স্টাকচার্ড ডাটা সিস্টেমস লিমিটেড, বোর্ডি ভিসতা লিমিটেড, টপ অব স্টাক সফটওয়্যার, গ্রাফিক পিপল লিমিটেড, সিমপ্লেক্স হাব লিমিটেড, সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেড, নাসেইনিয়া লিমিটেড, বিজেআইটি লিমিটেড, বিভি ক্রিয়েটিভস লিমিটেড, ব্রেইন স্টেশন-২৩, সেফালো-আমরাভি লিমিটেড, এম অ্যান্ড এইচ ইনফরমেটিকস লিমিটেড। জেলাভিত্তিক সেরা আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন ৫৮ জন।
যোগ্য আবেদনকারী না থাকায় বান্দরবান, ভোলা, ঝালকাঠি, খাগড়াছড়ি, মাগুরা ও রাঙ্গামাটিতে এই পুরস্কার পায়নি কেউ। ৫৮ জেলার বিজয়ীরা হলেন পিরোজপুরের শহিদুল ইসলাম, রাজবাড়ীর এ. রহমান পাটওয়ারী, রাজশাহীর নাসিরুল হক, রংপুরের মওদুদ ইসলাম, সাতক্ষীরার ফিরোজ আহমেদ, শরিয়তপুরের সাদিয়া আফরোজ, শেরপুরের আবদুল্লাহ, সিরাজগঞ্জের রাশেদুল ইসলাম, সুনামগঞ্জের রাহসালাহ সালাক, সিলেটের মহিউদ্দীন আহমেদ মহসিন, টাঙ্গাইলের জুবায়ের রহমান, ঠাকুরগাঁওয়ের সানোয়ার হায়দার, মৌলভীবাজারের নন্দ্বীপ সিনহা, মুন্সিগঞ্জের সবুর খান, ময়মনসিংহের রফিক রহমান, নওগাঁর আবু ফিরোজ মাহমুদ, নড়াইলের সৈয়দ মুহাম্মাদ হাসান, নারায়ণগঞ্জের বাদশাহ ফাহাদ, নরসিংদীর মামুন মিয়া, নাটোরের আতিক-বিন জহুর, নেত্রকোনার জাহিদুল ইসলাম, নীলফামারীর সঞ্জয় কুমার রায়, নোয়াখালীর কাজী জিয়াউল হক, পাবনার তৌহিদুজ্জামান, পঞ্চগড়ের আবদুল্লাহ আল মামুন, পটুয়াখালীর আইয়ুব হাওলাদার রিপন, ঝিনাইদহ মো. মাহবুব হাসান রুমান, জয়পুরহাট মো. রাকিবুল ইসলাম, খুলনা শাহারিয়াল কবির, কিশোরগঞ্জ মো. আশরাফুল মবিন, কুড়িগ্রাম মো. জেনসিন আবেদিন, কুষ্টিয়া রবিউল ইসলাম, লক্ষ্মীপুর মিয়া রায়হান মাহমুদ আরমান, লালমনিরহাট আহসান উদ্দিন নোমান, মাদারীপুর কাজী নেয়ামুল বাসির, মানিকগঞ্জ প্রকাশ চন্দ্র মণ্ডল, মেহেরপুর এনামুল হক, জামালপুরের মো. নুরুল্লাহ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাজিউর রহমান, বাগেরহাট শেখ বাসাহারুল আলম সানি, বরগুনা পুনেন্দ্র বিশ্বাস, বরিশাল শংকর দাশ, বগুরা শাহানুর এ আলম, চাঁদপুর মো. ইসমাইল করিম জনি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জাহিদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম হিরো বড়ুয়া, চুয়াডাঙ্গা মো. আসলাম হাসিব, কুমিল্লা মো. আতাউর রহমান, কক্সবাজার আরিফ ইসলাম, ঢাকা মো. মুশিউর রহমান তালুকদার, দিনাজপুর মো. শাকিল হোসাইন, ফরিদপুর মো. শাহাদাত হোসাইন, ফেনী মোহাম্মদ হাসান মেহেদী, গাইবান্ধা মো. মোস্তাফিজুর রহমান, গাজীপুর সাইফুল ইসলাম, গোপালগঞ্জ উত্তম বড়াই, হবিগঞ্জ মোহাম্মদ আনোয়ার উল কবির চৌধুরী, যশোর এসএম সাইফুল আলম। এ বছর প্রথমবারের মতো স্টার্টআপ কোম্পানি ক্যাটাগরিতে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ১০টি কোম্পানি। মোবিওঅ্যাপ লিমিটেড যার প্রতিনিধিত্ব করছেন মুহাম্মাদ জে. এইচ. লস্কর, উইডেভসের নিজামউদ্দীন, জরা সল্যুশন লিমিটেডের গোলাম জিলানী, ইনক্রাপ্টো মোবাইল অ্যাপসের জিএম তাসনিম আলম, সিলিকন অর্চার্ড লিমিটেডের এসএম শোয়েব আমিন, অ্যাডভান্সড অ্যাপস বাংলাদেশের শফিউল আলম বিপ্লব, ইমপ্লিভিসতা বিডির রবিউল ইসলাম, ইকরাসেইস সল্যুশন লিমিটেডের লিটন আলী খান, সিকিউপেন্টের সাদমান তানজিম রহমান এবং আউটসোর্সিং এক্সপার্ট লিমিটেডের আতাউর রহমান
মোল্লা সুজন।
-এম. মিজানুর রহমান সোহেল
যোগ্য আবেদনকারী না থাকায় বান্দরবান, ভোলা, ঝালকাঠি, খাগড়াছড়ি, মাগুরা ও রাঙ্গামাটিতে এই পুরস্কার পায়নি কেউ। ৫৮ জেলার বিজয়ীরা হলেন পিরোজপুরের শহিদুল ইসলাম, রাজবাড়ীর এ. রহমান পাটওয়ারী, রাজশাহীর নাসিরুল হক, রংপুরের মওদুদ ইসলাম, সাতক্ষীরার ফিরোজ আহমেদ, শরিয়তপুরের সাদিয়া আফরোজ, শেরপুরের আবদুল্লাহ, সিরাজগঞ্জের রাশেদুল ইসলাম, সুনামগঞ্জের রাহসালাহ সালাক, সিলেটের মহিউদ্দীন আহমেদ মহসিন, টাঙ্গাইলের জুবায়ের রহমান, ঠাকুরগাঁওয়ের সানোয়ার হায়দার, মৌলভীবাজারের নন্দ্বীপ সিনহা, মুন্সিগঞ্জের সবুর খান, ময়মনসিংহের রফিক রহমান, নওগাঁর আবু ফিরোজ মাহমুদ, নড়াইলের সৈয়দ মুহাম্মাদ হাসান, নারায়ণগঞ্জের বাদশাহ ফাহাদ, নরসিংদীর মামুন মিয়া, নাটোরের আতিক-বিন জহুর, নেত্রকোনার জাহিদুল ইসলাম, নীলফামারীর সঞ্জয় কুমার রায়, নোয়াখালীর কাজী জিয়াউল হক, পাবনার তৌহিদুজ্জামান, পঞ্চগড়ের আবদুল্লাহ আল মামুন, পটুয়াখালীর আইয়ুব হাওলাদার রিপন, ঝিনাইদহ মো. মাহবুব হাসান রুমান, জয়পুরহাট মো. রাকিবুল ইসলাম, খুলনা শাহারিয়াল কবির, কিশোরগঞ্জ মো. আশরাফুল মবিন, কুড়িগ্রাম মো. জেনসিন আবেদিন, কুষ্টিয়া রবিউল ইসলাম, লক্ষ্মীপুর মিয়া রায়হান মাহমুদ আরমান, লালমনিরহাট আহসান উদ্দিন নোমান, মাদারীপুর কাজী নেয়ামুল বাসির, মানিকগঞ্জ প্রকাশ চন্দ্র মণ্ডল, মেহেরপুর এনামুল হক, জামালপুরের মো. নুরুল্লাহ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাজিউর রহমান, বাগেরহাট শেখ বাসাহারুল আলম সানি, বরগুনা পুনেন্দ্র বিশ্বাস, বরিশাল শংকর দাশ, বগুরা শাহানুর এ আলম, চাঁদপুর মো. ইসমাইল করিম জনি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জাহিদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম হিরো বড়ুয়া, চুয়াডাঙ্গা মো. আসলাম হাসিব, কুমিল্লা মো. আতাউর রহমান, কক্সবাজার আরিফ ইসলাম, ঢাকা মো. মুশিউর রহমান তালুকদার, দিনাজপুর মো. শাকিল হোসাইন, ফরিদপুর মো. শাহাদাত হোসাইন, ফেনী মোহাম্মদ হাসান মেহেদী, গাইবান্ধা মো. মোস্তাফিজুর রহমান, গাজীপুর সাইফুল ইসলাম, গোপালগঞ্জ উত্তম বড়াই, হবিগঞ্জ মোহাম্মদ আনোয়ার উল কবির চৌধুরী, যশোর এসএম সাইফুল আলম। এ বছর প্রথমবারের মতো স্টার্টআপ কোম্পানি ক্যাটাগরিতে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ১০টি কোম্পানি। মোবিওঅ্যাপ লিমিটেড যার প্রতিনিধিত্ব করছেন মুহাম্মাদ জে. এইচ. লস্কর, উইডেভসের নিজামউদ্দীন, জরা সল্যুশন লিমিটেডের গোলাম জিলানী, ইনক্রাপ্টো মোবাইল অ্যাপসের জিএম তাসনিম আলম, সিলিকন অর্চার্ড লিমিটেডের এসএম শোয়েব আমিন, অ্যাডভান্সড অ্যাপস বাংলাদেশের শফিউল আলম বিপ্লব, ইমপ্লিভিসতা বিডির রবিউল ইসলাম, ইকরাসেইস সল্যুশন লিমিটেডের লিটন আলী খান, সিকিউপেন্টের সাদমান তানজিম রহমান এবং আউটসোর্সিং এক্সপার্ট লিমিটেডের আতাউর রহমান
মোল্লা সুজন।
-এম. মিজানুর রহমান সোহেল
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সেরা ৯৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পেল আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৫
০৪ নভেম্বর ২০১৫, ১২:০০ এএম |
আউটসোর্সিংয়ে অবদান রাখার জন্য দেশ সেরা ৯৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। এবার ৫টি ক্যাটাগরির মোট ১০০টি পুরস্কারের মধ্যে ৯৪টি দেয়া হয়েছে। সোমবার বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলের ইন্সটিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) মিলনায়তনে বেসিস আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৫ শিরোনামের এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই পুরস্কার দেয়া হয়। অনলাইন আউটসোর্সিংয়ে নিয়োজিত ব্যক্তি ও আইটি ফার্মকে তাদের অসামান্য অবদানের জন্য এই পুরস্কার দেয়া হয়ে থাকে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী আহম মোস্তফা কামাল। বিশেষ অতিথি ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শিক্ষা সচিব মো. নজরুল ইসলাম খান, তথ্যপ্রযুক্তি সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, বেসিস সভাপতি শামীম আহসানসহ বেসিসের অন্য কর্মকর্তারা। ২০১৫ সালে নারী আউটসোর্সিং প্রফেশনাল ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছেন ৩ জন। সন্ধ্যা রায়, অজান্তা রেজওয়ান মির্জা ও মৌমিতা মেশকাত। একক আউটসোর্সিং প্রফেশনালে পেয়েছেন ৮ জন। খালেদ মো. শাহরিয়ার, মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, মো. মেহেরুল ইসলাম, মো. শাহজাহান রাসেল, মো. আরিফুর রহমান, শরীফুল ইসলাম, আরাফাত জাহান, মোহাম্মদ মনির হোসাইন। আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে ১৫টি প্রতিষ্ঠান অ্যাওয়ার্ড জিতেছে। ভিজার্টি বাংলাদেশ লিমিটেড, এফএম এশিয়া লিমিটেড, স্টাকচার্ড ডাটা সিস্টেমস লিমিটেড, বোর্ডি ভিসতা লিমিটেড, টপ অব স্টাক সফটওয়্যার, গ্রাফিক পিপল লিমিটেড, সিমপ্লেক্স হাব লিমিটেড, সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেড, নাসেইনিয়া লিমিটেড, বিজেআইটি লিমিটেড, বিভি ক্রিয়েটিভস লিমিটেড, ব্রেইন স্টেশন-২৩, সেফালো-আমরাভি লিমিটেড, এম অ্যান্ড এইচ ইনফরমেটিকস লিমিটেড। জেলাভিত্তিক সেরা আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন ৫৮ জন।
যোগ্য আবেদনকারী না থাকায় বান্দরবান, ভোলা, ঝালকাঠি, খাগড়াছড়ি, মাগুরা ও রাঙ্গামাটিতে এই পুরস্কার পায়নি কেউ। ৫৮ জেলার বিজয়ীরা হলেন পিরোজপুরের শহিদুল ইসলাম, রাজবাড়ীর এ. রহমান পাটওয়ারী, রাজশাহীর নাসিরুল হক, রংপুরের মওদুদ ইসলাম, সাতক্ষীরার ফিরোজ আহমেদ, শরিয়তপুরের সাদিয়া আফরোজ, শেরপুরের আবদুল্লাহ, সিরাজগঞ্জের রাশেদুল ইসলাম, সুনামগঞ্জের রাহসালাহ সালাক, সিলেটের মহিউদ্দীন আহমেদ মহসিন, টাঙ্গাইলের জুবায়ের রহমান, ঠাকুরগাঁওয়ের সানোয়ার হায়দার, মৌলভীবাজারের নন্দ্বীপ সিনহা, মুন্সিগঞ্জের সবুর খান, ময়মনসিংহের রফিক রহমান, নওগাঁর আবু ফিরোজ মাহমুদ, নড়াইলের সৈয়দ মুহাম্মাদ হাসান, নারায়ণগঞ্জের বাদশাহ ফাহাদ, নরসিংদীর মামুন মিয়া, নাটোরের আতিক-বিন জহুর, নেত্রকোনার জাহিদুল ইসলাম, নীলফামারীর সঞ্জয় কুমার রায়, নোয়াখালীর কাজী জিয়াউল হক, পাবনার তৌহিদুজ্জামান, পঞ্চগড়ের আবদুল্লাহ আল মামুন, পটুয়াখালীর আইয়ুব হাওলাদার রিপন, ঝিনাইদহ মো. মাহবুব হাসান রুমান, জয়পুরহাট মো. রাকিবুল ইসলাম, খুলনা শাহারিয়াল কবির, কিশোরগঞ্জ মো. আশরাফুল মবিন, কুড়িগ্রাম মো. জেনসিন আবেদিন, কুষ্টিয়া রবিউল ইসলাম, লক্ষ্মীপুর মিয়া রায়হান মাহমুদ আরমান, লালমনিরহাট আহসান উদ্দিন নোমান, মাদারীপুর কাজী নেয়ামুল বাসির, মানিকগঞ্জ প্রকাশ চন্দ্র মণ্ডল, মেহেরপুর এনামুল হক, জামালপুরের মো. নুরুল্লাহ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাজিউর রহমান, বাগেরহাট শেখ বাসাহারুল আলম সানি, বরগুনা পুনেন্দ্র বিশ্বাস, বরিশাল শংকর দাশ, বগুরা শাহানুর এ আলম, চাঁদপুর মো. ইসমাইল করিম জনি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জাহিদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম হিরো বড়ুয়া, চুয়াডাঙ্গা মো. আসলাম হাসিব, কুমিল্লা মো. আতাউর রহমান, কক্সবাজার আরিফ ইসলাম, ঢাকা মো. মুশিউর রহমান তালুকদার, দিনাজপুর মো. শাকিল হোসাইন, ফরিদপুর মো. শাহাদাত হোসাইন, ফেনী মোহাম্মদ হাসান মেহেদী, গাইবান্ধা মো. মোস্তাফিজুর রহমান, গাজীপুর সাইফুল ইসলাম, গোপালগঞ্জ উত্তম বড়াই, হবিগঞ্জ মোহাম্মদ আনোয়ার উল কবির চৌধুরী, যশোর এসএম সাইফুল আলম। এ বছর প্রথমবারের মতো স্টার্টআপ কোম্পানি ক্যাটাগরিতে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ১০টি কোম্পানি। মোবিওঅ্যাপ লিমিটেড যার প্রতিনিধিত্ব করছেন মুহাম্মাদ জে. এইচ. লস্কর, উইডেভসের নিজামউদ্দীন, জরা সল্যুশন লিমিটেডের গোলাম জিলানী, ইনক্রাপ্টো মোবাইল অ্যাপসের জিএম তাসনিম আলম, সিলিকন অর্চার্ড লিমিটেডের এসএম শোয়েব আমিন, অ্যাডভান্সড অ্যাপস বাংলাদেশের শফিউল আলম বিপ্লব, ইমপ্লিভিসতা বিডির রবিউল ইসলাম, ইকরাসেইস সল্যুশন লিমিটেডের লিটন আলী খান, সিকিউপেন্টের সাদমান তানজিম রহমান এবং আউটসোর্সিং এক্সপার্ট লিমিটেডের আতাউর রহমান
মোল্লা সুজন।
-এম. মিজানুর রহমান সোহেল
যোগ্য আবেদনকারী না থাকায় বান্দরবান, ভোলা, ঝালকাঠি, খাগড়াছড়ি, মাগুরা ও রাঙ্গামাটিতে এই পুরস্কার পায়নি কেউ। ৫৮ জেলার বিজয়ীরা হলেন পিরোজপুরের শহিদুল ইসলাম, রাজবাড়ীর এ. রহমান পাটওয়ারী, রাজশাহীর নাসিরুল হক, রংপুরের মওদুদ ইসলাম, সাতক্ষীরার ফিরোজ আহমেদ, শরিয়তপুরের সাদিয়া আফরোজ, শেরপুরের আবদুল্লাহ, সিরাজগঞ্জের রাশেদুল ইসলাম, সুনামগঞ্জের রাহসালাহ সালাক, সিলেটের মহিউদ্দীন আহমেদ মহসিন, টাঙ্গাইলের জুবায়ের রহমান, ঠাকুরগাঁওয়ের সানোয়ার হায়দার, মৌলভীবাজারের নন্দ্বীপ সিনহা, মুন্সিগঞ্জের সবুর খান, ময়মনসিংহের রফিক রহমান, নওগাঁর আবু ফিরোজ মাহমুদ, নড়াইলের সৈয়দ মুহাম্মাদ হাসান, নারায়ণগঞ্জের বাদশাহ ফাহাদ, নরসিংদীর মামুন মিয়া, নাটোরের আতিক-বিন জহুর, নেত্রকোনার জাহিদুল ইসলাম, নীলফামারীর সঞ্জয় কুমার রায়, নোয়াখালীর কাজী জিয়াউল হক, পাবনার তৌহিদুজ্জামান, পঞ্চগড়ের আবদুল্লাহ আল মামুন, পটুয়াখালীর আইয়ুব হাওলাদার রিপন, ঝিনাইদহ মো. মাহবুব হাসান রুমান, জয়পুরহাট মো. রাকিবুল ইসলাম, খুলনা শাহারিয়াল কবির, কিশোরগঞ্জ মো. আশরাফুল মবিন, কুড়িগ্রাম মো. জেনসিন আবেদিন, কুষ্টিয়া রবিউল ইসলাম, লক্ষ্মীপুর মিয়া রায়হান মাহমুদ আরমান, লালমনিরহাট আহসান উদ্দিন নোমান, মাদারীপুর কাজী নেয়ামুল বাসির, মানিকগঞ্জ প্রকাশ চন্দ্র মণ্ডল, মেহেরপুর এনামুল হক, জামালপুরের মো. নুরুল্লাহ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাজিউর রহমান, বাগেরহাট শেখ বাসাহারুল আলম সানি, বরগুনা পুনেন্দ্র বিশ্বাস, বরিশাল শংকর দাশ, বগুরা শাহানুর এ আলম, চাঁদপুর মো. ইসমাইল করিম জনি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জাহিদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম হিরো বড়ুয়া, চুয়াডাঙ্গা মো. আসলাম হাসিব, কুমিল্লা মো. আতাউর রহমান, কক্সবাজার আরিফ ইসলাম, ঢাকা মো. মুশিউর রহমান তালুকদার, দিনাজপুর মো. শাকিল হোসাইন, ফরিদপুর মো. শাহাদাত হোসাইন, ফেনী মোহাম্মদ হাসান মেহেদী, গাইবান্ধা মো. মোস্তাফিজুর রহমান, গাজীপুর সাইফুল ইসলাম, গোপালগঞ্জ উত্তম বড়াই, হবিগঞ্জ মোহাম্মদ আনোয়ার উল কবির চৌধুরী, যশোর এসএম সাইফুল আলম। এ বছর প্রথমবারের মতো স্টার্টআপ কোম্পানি ক্যাটাগরিতে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ১০টি কোম্পানি। মোবিওঅ্যাপ লিমিটেড যার প্রতিনিধিত্ব করছেন মুহাম্মাদ জে. এইচ. লস্কর, উইডেভসের নিজামউদ্দীন, জরা সল্যুশন লিমিটেডের গোলাম জিলানী, ইনক্রাপ্টো মোবাইল অ্যাপসের জিএম তাসনিম আলম, সিলিকন অর্চার্ড লিমিটেডের এসএম শোয়েব আমিন, অ্যাডভান্সড অ্যাপস বাংলাদেশের শফিউল আলম বিপ্লব, ইমপ্লিভিসতা বিডির রবিউল ইসলাম, ইকরাসেইস সল্যুশন লিমিটেডের লিটন আলী খান, সিকিউপেন্টের সাদমান তানজিম রহমান এবং আউটসোর্সিং এক্সপার্ট লিমিটেডের আতাউর রহমান
মোল্লা সুজন।
-এম. মিজানুর রহমান সোহেল