jugantor
টঙ্গীতে তামিশনা গার্মেন্টে দেয়াল চাপা পড়ে শ্রমিক নিহত
ক্ষতিপূরণ না দিয়েই লাশ দাফন

  স্টাফ রিপোর্টার, টঙ্গী (গাজীপুর)  

০১ এপ্রিল ২০১৫, ০০:০০:০০  | 

টঙ্গীর ভাদাম এলাকায় তামিশনা গার্মেন্ট কারখানা কর্তৃপক্ষের অবহেলায় অরক্ষিত দেয়াল ধসে শ্রমিক মো. হাসান নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে শ্রমিকরা। নিহতের লাশ মঙ্গলবার তার গ্রামের বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। নিহতের পর তার পরিবারকে ক্ষতিপূরণ না দিয়েই মামলা, কোনো প্রকার ঝামেলা না করা ও ময়নাতদন্ত ছাড়া দাফন করার শর্তে নিহত হাসানের স্ত্রী হামিদা বেগমকে টঙ্গী থানায় এনে জোরপূর্বক মুচলেকা নেয়ারও অভিযোগ উঠেছে।

শ্রমিক ও নিহতের ঘনিষ্ঠজনরা জানান, সোমবার সকালে মো. হাসান (৩০) তামিশনা কারখানার নির্মাণ শ্রমিক অরক্ষিত দেয়াল চাপায় নিহত হন। এই কারখানায় নির্মাণ শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করেই অনেকটা চাপ প্রয়োগ করে তাদের দিয়ে কাজ করানো হয়। তামিশনা কারখানার ডিজিএম (প্রশাসন) মো. তোফাজ্জল হোসেন ওই দিন থানায় এসে প্রভাব খাটিয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে নিহতের স্ত্রীর কাছ থেকে মুচলেকায় স্বাক্ষর নেন। কিন্তু সুকৌশলে আর্থিক সহযোগিতার বিষয়টি উল্লেখ করেননি। এ বিষয়ে ডিজিএম (প্রশাসন) মো. তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘নিহতের স্ত্রীর কাছ থেকে বুঝিয়ে স্বাক্ষর নেয়া হয়েছে। তার স্ত্রীকে মালিকের সঙ্গে কথা বলে আর্থিক অনুদান দেয়া হবে। লাশ দাফনের জন্য নিহতের স্ত্রীকে ৪০ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে।



সাবমিট

টঙ্গীতে তামিশনা গার্মেন্টে দেয়াল চাপা পড়ে শ্রমিক নিহত

ক্ষতিপূরণ না দিয়েই লাশ দাফন
 স্টাফ রিপোর্টার, টঙ্গী (গাজীপুর) 
০১ এপ্রিল ২০১৫, ১২:০০ এএম  | 
টঙ্গীর ভাদাম এলাকায় তামিশনা গার্মেন্ট কারখানা কর্তৃপক্ষের অবহেলায় অরক্ষিত দেয়াল ধসে শ্রমিক মো. হাসান নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে শ্রমিকরা। নিহতের লাশ মঙ্গলবার তার গ্রামের বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। নিহতের পর তার পরিবারকে ক্ষতিপূরণ না দিয়েই মামলা, কোনো প্রকার ঝামেলা না করা ও ময়নাতদন্ত ছাড়া দাফন করার শর্তে নিহত হাসানের স্ত্রী হামিদা বেগমকে টঙ্গী থানায় এনে জোরপূর্বক মুচলেকা নেয়ারও অভিযোগ উঠেছে।

শ্রমিক ও নিহতের ঘনিষ্ঠজনরা জানান, সোমবার সকালে মো. হাসান (৩০) তামিশনা কারখানার নির্মাণ শ্রমিক অরক্ষিত দেয়াল চাপায় নিহত হন। এই কারখানায় নির্মাণ শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করেই অনেকটা চাপ প্রয়োগ করে তাদের দিয়ে কাজ করানো হয়। তামিশনা কারখানার ডিজিএম (প্রশাসন) মো. তোফাজ্জল হোসেন ওই দিন থানায় এসে প্রভাব খাটিয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে নিহতের স্ত্রীর কাছ থেকে মুচলেকায় স্বাক্ষর নেন। কিন্তু সুকৌশলে আর্থিক সহযোগিতার বিষয়টি উল্লেখ করেননি। এ বিষয়ে ডিজিএম (প্রশাসন) মো. তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘নিহতের স্ত্রীর কাছ থেকে বুঝিয়ে স্বাক্ষর নেয়া হয়েছে। তার স্ত্রীকে মালিকের সঙ্গে কথা বলে আর্থিক অনুদান দেয়া হবে। লাশ দাফনের জন্য নিহতের স্ত্রীকে ৪০ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে।



 
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র