‘হিরো আলমকে জিততে দেওয়া হয়নি’
সরকার সদ্য অনুষ্ঠিত ছয়টি আসনের উপনির্বাচনও ন্যূনতম গ্রহণযোগ্য করতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গে হিরো আলম দাঁড়িয়েছিলেন। মানুষ আগ্রহী হয়ে ভোট দিয়েছিল। তাকে স্যার বলতে হবে, এটা প্রশাসনের লোকেরা মানতে পারল না। তাই হিরো আলম জিতলেও তাকে জিততে দেওয়া হয়নি।
রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের আয়োজনে বিক্ষোভ মিছিল-পূর্ব সমাবেশে সাকি এসব কথা বলেন।
গণসংহতি আন্দোলনের এই শীর্ষ নেতা জনগণকে রাজপথে নামার আহ্বান জানিয়ে বলেন, উন্নয়ন আর স্মার্ট বাংলাদেশের চক্রান্তে বিভ্রান্ত না হয়ে রাজপথে নামুন। গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারের জন্য, দেশকে বাঁচানোর জন্য ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলুন।
উল্লেখ্য, সদ্য অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া বগুড়া-৪ (নন্দীগ্রাম-কাহালু) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনে উপনির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন হিরো আলম। এরমধ্যে বগুড়া-৪ আসনে ফলে হিরো আলম ৮৩৪ ভোটের ব্যবধানে মশাল প্রতীকের কাছে হেরেছেন। তবে বগুড়া-৬ আসনে তিনি ৫ হাজার ২৭৪ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।
পরে হিরো আলম দুই আসনেই উপনির্বাচনে ভোট গণনায় অনিয়মের অভিযোগ এনে ফল প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘কিছু কিছু শিক্ষিত লোক আমাকে মেনে নিতে চান না। তারা ভাবেন, আমি পাশ করলে দেশের সম্মান যাবে, অনেকের সম্মান যাবে। অফিসারদের লজ্জা যে হিরো আলমকে স্যার বলে সম্বোধন করতে হবে। সে জন্যই আমাকে জিততে দেওয়া হয়নি।’
‘হিরো আলমকে জিততে দেওয়া হয়নি’
যুগান্তর প্রতিবেদন
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৭:২২:৩৮ | অনলাইন সংস্করণ
সরকার সদ্য অনুষ্ঠিত ছয়টি আসনের উপনির্বাচনও ন্যূনতম গ্রহণযোগ্য করতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গে হিরো আলম দাঁড়িয়েছিলেন। মানুষ আগ্রহী হয়ে ভোট দিয়েছিল। তাকে স্যার বলতে হবে, এটা প্রশাসনের লোকেরা মানতে পারল না। তাই হিরো আলম জিতলেও তাকে জিততে দেওয়া হয়নি।
রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের আয়োজনে বিক্ষোভ মিছিল-পূর্ব সমাবেশে সাকি এসব কথা বলেন।
গণসংহতি আন্দোলনের এই শীর্ষ নেতা জনগণকে রাজপথে নামার আহ্বান জানিয়ে বলেন, উন্নয়ন আর স্মার্ট বাংলাদেশের চক্রান্তে বিভ্রান্ত না হয়ে রাজপথে নামুন। গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারের জন্য, দেশকে বাঁচানোর জন্য ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলুন।
উল্লেখ্য, সদ্য অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া বগুড়া-৪ (নন্দীগ্রাম-কাহালু) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনে উপনির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন হিরো আলম। এরমধ্যে বগুড়া-৪ আসনে ফলে হিরো আলম ৮৩৪ ভোটের ব্যবধানে মশাল প্রতীকের কাছে হেরেছেন। তবে বগুড়া-৬ আসনে তিনি ৫ হাজার ২৭৪ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।
পরে হিরো আলম দুই আসনেই উপনির্বাচনে ভোট গণনায় অনিয়মের অভিযোগ এনে ফল প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘কিছু কিছু শিক্ষিত লোক আমাকে মেনে নিতে চান না। তারা ভাবেন, আমি পাশ করলে দেশের সম্মান যাবে, অনেকের সম্মান যাবে। অফিসারদের লজ্জা যে হিরো আলমকে স্যার বলে সম্বোধন করতে হবে। সে জন্যই আমাকে জিততে দেওয়া হয়নি।’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023