সোশ্যাল মিডিয়া ডেস্ক ২৩ মার্চ ২০১৯, ১৯:৪৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্যান্সার আতংকে ভুগছেন দেশের আলোচিত-সমালোচিত ও নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। শনিবার দুপুরে তিনি এক টুইট বার্তায় এ শংকার কথা জানান।
টুইট বার্তায় তিনি বলেন, ‘গত এক দশক ধরে আমি প্রতিদিন গরম চা খাই। কিন্তু আজ এক নতুন গবেষণা থেকে জানলাম, প্রতিদিন গরম চা অথবা কফি খেলে ইসোফ্যাগিয়াল (খাদ্যনালীর) ক্যান্সার ঝুঁকি বেড়ে যায় ৯০ ভাগ।’
তবে এ টুইট বার্তার পর ভার্চুয়াল জগতের অনেকেই তসলিমাকে অভয় দিয়েছেন যে এসব গবেষণা সব সময় সঠিক হয় না। অনেকেই এ গবেষণাকে বিভিন্ন কোম্পানির স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বলেও ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
সন্দীপ সাহা নামের একজন রিটুইট করে লেখেন, ওই রিপোর্টটি সফট ড্রিংকস কোম্পানির স্পন্সর করা।
চৌদিকার কমলকান্ত শর্মা নামের একজন লেখেন, ‘বিজ্ঞান এখন দিন দিন ডেভেলপিং করছে।’
বেলু আয়ার নামের একজন রসিকতা করে লেখেন, ‘আমি এ নিয়ে উগ্বিগ্ন নই। আমার চা পড়তে পারে না।’
প্রসঙ্গত, ধর্মীয় বিষয় নিয়ে নানা স্পর্শকাতর মন্তব্য করে দেশ-বিদেশে তসলিমা নাসরিনকে নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে সবসময়। বর্তমানে তিনি লেখালেখির পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় রয়েছেন।
২০০২ সালে তাঁর দ্বিতীয় আত্মজীবনী উতাল হাওয়া বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষিত হয়।
২০০৩ সালে ক নামক তাঁর তৃতীয় আত্মজীবনী বাংলাদেশ উচ্চ আদালত কর্তৃক নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
পশ্চিমবঙ্গে এই বইটি দ্বিখন্ডিত নামে প্রকাশিত হলেও ভারতীয় মুসলিমদের একাংশের চাপে নত হয়ে পশ্চিমবঙ্গে বইটি নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষিত হলে সরকারের এই সিদ্ধান্ত লেখক মহলে তীব্রভাবে সমালোচিত হয়। এই নিষেধাজ্ঞা ২০০৫ সাল পর্য্যন্ত বলবৎ ছিল।
২০০৪ সালে সেই সব অন্ধকার নামক তাঁর চতুর্থ আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০০০-২০১৯