খুলনাকে ১৫৩ রানের টার্গেট দিল বরিশাল
পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটির পরও বড় স্কোর গড়তে পারেনি বরিশাল।বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে শহিদুল ইসলামের গতির মুখে পড়ে ১৫২ রানে ইনিংস গুটায় তামিম ইকবালরা।খুলনার জয়ে প্রয়োজন ১৫৩ রান।
মঙ্গলবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন বরিশালকে প্রথমে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানান খুলনার অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই বিপদে পড়ে যায় বরিশাল। স্কোর বোর্ডে কোনো রান যোগ করার আগেই শফিউল ইসলামের বলে তার হাতেই ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন জাতীয় দলের অলরাউন্ড মেহেদী হাসান মিরাজ।
ওয়ান ডাউনে ব্যাটিংয়ে নামা পারভেজ হোসেন ইমনের সঙ্গে ৩৮ রানের জুটি গড়তেই শহিদুলের শিকারে পরিনত হন বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। তার আগে ১৫ বলে মাত্র ১৫ রান করেন জাতীয় দলের এই ড্যাশিং ওপেনার। চারে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩ বলে মাত্র ২ রান করে সাকিবের শিকার আফিফ হোসেন।
দলের ব্যাটিং বিপর্যয়ের দিনে ফিফটি তুলে নেয়ার পর আউট হন পারভেজ হোসেন ইমন। তার আগে ৪২ বলে তিন চার ও চারটি ছক্কায় ৫১ রান করেন তিনি। তার বিদায়ের পর বরিশালের হাল ধরতে পারেননি আর কোনো ব্যাটসম্যান।
শেষ দিকে ব্যাটিং তাণ্ডব চালাতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। তার আগে ১০ বলে তিন ছক্কায় ২১ রান করে ফেরেন তিনি। ১৯তম ওভারের প্রথম, দ্বিতীয় ও চতুর্থ বলে শহিদুলের শিকারে পরিনত হয়ে সাজঘরে ফেরেন আমিনুল ইসলাম, তাওহিদ হৃদয় ও সুমন খান।শেষ পর্যন্ত তাসকিন আহমেদের ৫ বলের এক চার ও এক ছক্কায় গড়া১৫ রানের অপরাজিত ইনিংসের সুবাদে ১৫২ রান তুলতে সক্ষম হয়বরিশাল।
খুলনার হয়ে ৪ ওভারে মাত্র ১৭ রানে ৪ উইকেট শিকার করেন শহিদুল ইসলাম। এছাড়া দুটি করে উইকেট নেন জাতীয় দলের দুই পেসার শফিউল ইসলাম ও হাসান মাহমুদ।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected].com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
খুলনাকে ১৫৩ রানের টার্গেট দিল বরিশাল
পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটির পরও বড় স্কোর গড়তে পারেনি বরিশাল। বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে শহিদুল ইসলামের গতির মুখে পড়ে ১৫২ রানে ইনিংস গুটায় তামিম ইকবালরা। খুলনার জয়ে প্রয়োজন ১৫৩ রান।
মঙ্গলবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন বরিশালকে প্রথমে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানান খুলনার অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই বিপদে পড়ে যায় বরিশাল। স্কোর বোর্ডে কোনো রান যোগ করার আগেই শফিউল ইসলামের বলে তার হাতেই ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন জাতীয় দলের অলরাউন্ড মেহেদী হাসান মিরাজ।
ওয়ান ডাউনে ব্যাটিংয়ে নামা পারভেজ হোসেন ইমনের সঙ্গে ৩৮ রানের জুটি গড়তেই শহিদুলের শিকারে পরিনত হন বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। তার আগে ১৫ বলে মাত্র ১৫ রান করেন জাতীয় দলের এই ড্যাশিং ওপেনার। চারে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩ বলে মাত্র ২ রান করে সাকিবের শিকার আফিফ হোসেন।
দলের ব্যাটিং বিপর্যয়ের দিনে ফিফটি তুলে নেয়ার পর আউট হন পারভেজ হোসেন ইমন। তার আগে ৪২ বলে তিন চার ও চারটি ছক্কায় ৫১ রান করেন তিনি। তার বিদায়ের পর বরিশালের হাল ধরতে পারেননি আর কোনো ব্যাটসম্যান।
শেষ দিকে ব্যাটিং তাণ্ডব চালাতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। তার আগে ১০ বলে তিন ছক্কায় ২১ রান করে ফেরেন তিনি। ১৯তম ওভারের প্রথম, দ্বিতীয় ও চতুর্থ বলে শহিদুলের শিকারে পরিনত হয়ে সাজঘরে ফেরেন আমিনুল ইসলাম, তাওহিদ হৃদয় ও সুমন খান। শেষ পর্যন্ত তাসকিন আহমেদের ৫ বলের এক চার ও এক ছক্কায় গড়া ১৫ রানের অপরাজিত ইনিংসের সুবাদে ১৫২ রান তুলতে সক্ষম হয় বরিশাল।
খুলনার হয়ে ৪ ওভারে মাত্র ১৭ রানে ৪ উইকেট শিকার করেন শহিদুল ইসলাম। এছাড়া দুটি করে উইকেট নেন জাতীয় দলের দুই পেসার শফিউল ইসলাম ও হাসান মাহমুদ।