ম্যারাডোনার শেষ ইচ্ছা কি পূরণ হবে?
গত ২৫ নভেম্বর ৬০ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ফুটবল কিংবদন্তি দিয়াগো ম্যারাডোনা। বিশ্বকে কাঁদিয়ে এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করার কিছু দিন আগে ১৩ অক্টোবর নিজের শেষ ইচ্ছার কথা জানিয়ে একটি চিঠি লিখে যান আর্জেন্টাইন এই কিংবদন্তি।
সেই চিঠিতে ম্যারাডোনা লেখেন- গভীরভাবে চিন্তা করার পর আমার ইচ্ছা যে, আমার দেহ সংরক্ষণ করা হোক। সেখানেই রাখা থাক আমার সব ট্রফি, ব্যক্তিগত জিনিস। মানুষ এসে তাদের ভালোবাসা জানিয়ে যাক সেখানেই।
ম্যারাডোনার আইনজীবী মারিয়ো বাউড্রি জানিয়েছেন, ম্যারাডোনার এমন কোথাও সমাধি করা হোক যেখানে সব ভক্ত আসতে পারবেন। এ ভাবনা নিয়ে ম্যারাডোনা তার ভাইদের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন।
ম্যারাডোনার মারা যাওয়ার পরই তার রেখে যাওয়া সম্পত্তির অংশীদার হতে পরিবারের সদস্যরা আইনি লড়াই শুরু করেছেন। তাদের সম্ভাব্য দ্বন্দ্ব এড়াতে ম্যারাডোনার মরদেহ কবর থেকে তুলে ডিএনএ পরীক্ষাও করানো হতে পারে।
কবর থেকে ম্যারাডোনার লাশ উঠানোর এমন গুঞ্জের মধ্যেই প্রকাশ পেল তার একটি চিঠি। যে চিঠিতে নিজের মরদেহ সংরক্ষণের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন আর্জেন্টিনার ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ম্যারাডোনার শেষ ইচ্ছা কি পূরণ হবে?
গত ২৫ নভেম্বর ৬০ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ফুটবল কিংবদন্তি দিয়াগো ম্যারাডোনা। বিশ্বকে কাঁদিয়ে এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করার কিছু দিন আগে ১৩ অক্টোবর নিজের শেষ ইচ্ছার কথা জানিয়ে একটি চিঠি লিখে যান আর্জেন্টাইন এই কিংবদন্তি।
সেই চিঠিতে ম্যারাডোনা লেখেন- গভীরভাবে চিন্তা করার পর আমার ইচ্ছা যে, আমার দেহ সংরক্ষণ করা হোক। সেখানেই রাখা থাক আমার সব ট্রফি, ব্যক্তিগত জিনিস। মানুষ এসে তাদের ভালোবাসা জানিয়ে যাক সেখানেই।
ম্যারাডোনার আইনজীবী মারিয়ো বাউড্রি জানিয়েছেন, ম্যারাডোনার এমন কোথাও সমাধি করা হোক যেখানে সব ভক্ত আসতে পারবেন। এ ভাবনা নিয়ে ম্যারাডোনা তার ভাইদের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন।
ম্যারাডোনার মারা যাওয়ার পরই তার রেখে যাওয়া সম্পত্তির অংশীদার হতে পরিবারের সদস্যরা আইনি লড়াই শুরু করেছেন। তাদের সম্ভাব্য দ্বন্দ্ব এড়াতে ম্যারাডোনার মরদেহ কবর থেকে তুলে ডিএনএ পরীক্ষাও করানো হতে পারে।
কবর থেকে ম্যারাডোনার লাশ উঠানোর এমন গুঞ্জের মধ্যেই প্রকাশ পেল তার একটি চিঠি। যে চিঠিতে নিজের মরদেহ সংরক্ষণের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন আর্জেন্টিনার ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক।