পুলিশের হাতে মার খেলেন শচীনের অন্ধভক্ত!
ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকারের অন্ধভক্ত সুধীর কুমার চৌধুরীকে পেটানোর অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।
ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বিহারের মুজাফফরবাদ শহর থানার পুলিশ সুধীরকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার পাশাপাশি কিল, ঘুসি ও লাথি মারে।
নিউ টাইমস অব ইন্ডিয়া আরো জানিয়েছে, জমিসংক্রান্ত ঝামেলা নিয়ে মুজাফফরবাদ থানায় সুধীরের চাচাতো ভাইকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। খবর পেয়ে সুধীর সেখানে যান ও থানায় ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন।
এমন সময় এক পুলিশ সদস্য তার ওপর চড়াও হন। বিষয়টি নিয়ে তিনি প্রতিবাদ করেন। আর প্রতিবাদ করার কারণে সেই পুলিশ সদস্য তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন।
সুধীর অবশ্য থানাতে আর কোনো প্রতিবাদ করেননি। নিজেকে বাঁচিয়ে সেখান থেকে কোনোমতে বের হয়ে আসেন।
এরপর বিষয়টি তিনি জানান শহরের ডিএসপি রামনারেশ পাষানকে। সুধীরকে ডিএসপি আশ্বস্ত করেছেন, তাকে উপযুক্ত বিচার পাইয়ে দেবেন।
সুধীর বিষয়টি নিয়ে বেশ কষ্ট পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন, কারণ যে থানাতে তাকে লাঞ্ছিত করা হয়েছে সেই থানাটির নতুন ভবন তিনিই ফিতা কেটে উদ্বোধন করেছিলেন।
সূত্র: নিউ টাইমস অব ইন্ডিয়া
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
পুলিশের হাতে মার খেলেন শচীনের অন্ধভক্ত!
ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকারের অন্ধভক্ত সুধীর কুমার চৌধুরীকে পেটানোর অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।
ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বিহারের মুজাফফরবাদ শহর থানার পুলিশ সুধীরকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার পাশাপাশি কিল, ঘুসি ও লাথি মারে।
নিউ টাইমস অব ইন্ডিয়া আরো জানিয়েছে, জমিসংক্রান্ত ঝামেলা নিয়ে মুজাফফরবাদ থানায় সুধীরের চাচাতো ভাইকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। খবর পেয়ে সুধীর সেখানে যান ও থানায় ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন।
এমন সময় এক পুলিশ সদস্য তার ওপর চড়াও হন। বিষয়টি নিয়ে তিনি প্রতিবাদ করেন। আর প্রতিবাদ করার কারণে সেই পুলিশ সদস্য তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন।
সুধীর অবশ্য থানাতে আর কোনো প্রতিবাদ করেননি। নিজেকে বাঁচিয়ে সেখান থেকে কোনোমতে বের হয়ে আসেন।
এরপর বিষয়টি তিনি জানান শহরের ডিএসপি রামনারেশ পাষানকে। সুধীরকে ডিএসপি আশ্বস্ত করেছেন, তাকে উপযুক্ত বিচার পাইয়ে দেবেন।
সুধীর বিষয়টি নিয়ে বেশ কষ্ট পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন, কারণ যে থানাতে তাকে লাঞ্ছিত করা হয়েছে সেই থানাটির নতুন ভবন তিনিই ফিতা কেটে উদ্বোধন করেছিলেন।
সূত্র: নিউ টাইমস অব ইন্ডিয়া