বিদায়বেলায় সানিয়া কাঁদলেন, কাঁদালেন
jugantor
বিদায়বেলায় সানিয়া কাঁদলেন, কাঁদালেন

  স্পোর্টস ডেস্ক  

২৮ জানুয়ারি ২০২৩, ১৩:৩৪:১৭  |  অনলাইন সংস্করণ

জীবনের শেষ গ্র্যান্ড স্লাম জেতা হলো না সানিয়া মির্জার। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের মিশ্র দ্বৈত ফাইনালে হেরে কান্নায় ভেঙে পড়েন সানিয়া। নিজে তো কাঁদলেনই, অনুরাগীদেরও কাঁদালেন। ২০০৯ সালে ভারতীয় টেনিসকন্যা সানিয়া অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে মিশ্র দ্বৈতের খেতাব জিতেছিলেন।

খেলোয়াড়ি জীবনের সাঁঝবেলায় দাঁড়িয়ে চেয়েছিলেন সপ্তম গ্র্যান্ড স্লাম খেতাব জিততে। কিন্তু শেষরক্ষা হলো না। ফাইনালে রোহন বোপান্নাকে নিয়ে ব্রাজিলের স্টেফানি-মাতোস জুটির কাছে হারলেন। সানিয়া বলেন, ‘আমি কাঁদছি। এটা আসলে আনন্দাশ্রু। চোখের এই জল দুঃখের নয়। চাইলে আরও গোটাদুয়েক আসরে খেলতে পারতাম।

২০০৫-এ মেলবোর্ন থেকেই টেনিস-যাত্রা শুরু করেছিলাম। তখন আমার বয়স ১৮। সেরেনা উইলিয়ামসের সঙ্গে খেলেছিলাম। গ্র্যান্ড স্লাম ক্যারিয়ার শেষ করার জন্য এরচেয়ে ভালো জায়গা আমার কাছে নেই।’ ফাইনালে পাশে স্বামী শোয়েব মালিক ছিলেন না।

তিনি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) খেলছেন। চার বছরের ছেলে ইজহান মির্জা মালিক মাকে ফাইনালে সারাক্ষণ উৎসাহিত করেছে। ম্যাচের পর সানিয়া বলেন, ‘আমার পরিবারের সবাই এখানে রয়েছে। কখনো ভাবিনি ছেলের সামনে গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল খেলতে পারব। সেটাও হলো।’

বিদায়বেলায় সানিয়া কাঁদলেন, কাঁদালেন

 স্পোর্টস ডেস্ক 
২৮ জানুয়ারি ২০২৩, ০১:৩৪ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

জীবনের শেষ গ্র্যান্ড স্লাম জেতা হলো না সানিয়া মির্জার। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের মিশ্র দ্বৈত ফাইনালে হেরে কান্নায় ভেঙে পড়েন সানিয়া। নিজে তো কাঁদলেনই, অনুরাগীদেরও কাঁদালেন। ২০০৯ সালে ভারতীয় টেনিসকন্যা সানিয়া অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে মিশ্র দ্বৈতের খেতাব জিতেছিলেন।

খেলোয়াড়ি জীবনের সাঁঝবেলায় দাঁড়িয়ে চেয়েছিলেন সপ্তম গ্র্যান্ড স্লাম খেতাব জিততে। কিন্তু শেষরক্ষা হলো না। ফাইনালে রোহন বোপান্নাকে নিয়ে ব্রাজিলের স্টেফানি-মাতোস জুটির কাছে হারলেন। সানিয়া বলেন, ‘আমি কাঁদছি। এটা আসলে আনন্দাশ্রু। চোখের এই জল দুঃখের নয়। চাইলে আরও গোটাদুয়েক আসরে খেলতে পারতাম।

২০০৫-এ মেলবোর্ন থেকেই টেনিস-যাত্রা শুরু করেছিলাম। তখন আমার বয়স ১৮। সেরেনা উইলিয়ামসের সঙ্গে খেলেছিলাম। গ্র্যান্ড স্লাম ক্যারিয়ার শেষ করার জন্য এরচেয়ে ভালো জায়গা আমার কাছে নেই।’ ফাইনালে পাশে স্বামী শোয়েব মালিক ছিলেন না।

তিনি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) খেলছেন। চার বছরের ছেলে ইজহান মির্জা মালিক মাকে ফাইনালে সারাক্ষণ উৎসাহিত করেছে। ম্যাচের পর সানিয়া বলেন, ‘আমার পরিবারের সবাই এখানে রয়েছে। কখনো ভাবিনি ছেলের সামনে গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল খেলতে পারব। সেটাও হলো।’

 

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন