বার্সা ও আল হিলালকে প্রত্যাখ্যানের কারণ জানালেন মেসি
বিশ্বের কোটি কোটি ফুটবলপ্রেমীকে চমকে দিয়ে সাবেক প্রিয় ক্লাব বার্সেলোনা এবং সম্ভাব্য গন্তব্য আল হিলালকে প্রত্যাখ্যান করেছেন লিওনেল মেসি । তবে যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার লিগের (এমএসএল) ক্লাব ইন্টার মিয়ামিতে নাম লিখিয়েছেন এ ফুটবল তারকা।
ইতোমধ্যে নেপথ্য কারণও জানিয়েছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর। তিনি বলেন, বার্সার এখনো আর্থিক সীমাবদ্ধতা আছে। এ ছাড়া আল হিলালে যেতে মনের দিক থেকে সায় পাইনি।
ফুটবলবিষয়ক সংবাদমাধ্যম গোলডটকমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি সপ্তাহে ফুটবল বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিস্ময় এমএসএল ক্লাব ইন্টার মিয়ামির সঙ্গে মেসির চুক্তি। এ জন্য বার্সাকে নাকচ করে দেন তিনি।
এ নিয়ে ৩৫ বছর বয়সি কিংবদন্তি বলেন, বার্সার এখনো আর্থিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। দুই বছর আগে একই কারণে তাদের সঙ্গে চুক্তি পুনঃনবায়ন করতে পারিনি আমি। ফলে কাতালানদের ছেড়ে পিএসজিতে চলে আসতে হয়।
মেসি আরও বলেন, এ ছাড়া ব্লাউগ্রানারা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রস্তাব দেয়নি আমাকে। শুধু মুখে মুখে বলে গেছে। আমি বুঝতে পেরেছিলাম, তাদের অর্থনৈতিক সমস্যা কাটেনি। ফলে আমি আর অপেক্ষা করতে চাইনি। পরিবর্তে ইন্টার মিয়ামিতে যোগদানের জন্য একটি চুক্তিতে মৌখিকভাবে সম্মত হয়েছি।
সৌদি আরবের শীর্ষ লিগের অন্যতম ক্লাব আল হিলাল থেকে বিশাল অংকের প্রস্তাব পেয়েছিলেন আলবিসেলেস্তে অধিনায়ক। সেটিও না করে দেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে স্পোর্ট ও মুন্দো ডিপোর্টিভোকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার বলেন, পিএসজিতে আমি মোটেও ভালো ছিলাম না। নাখোশ হয়ে সেখানে থাকতে চাইনি। ফলে অন্য কোথাও পাড়ি দিতে চেয়েছি। সৌদি প্রো-লিগ থেকে প্রস্তাব পেয়েছিলাম। কিন্তু তাতে সাড়া দিইনি।
বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার বলেন, সব কিছু ভেবে আমার মনে হয়েছে— এখনই সময় আমেরিকান লিগে যাওয়ার। সেই সঙ্গে ফুটবলকে অন্যভাবে উপভোগ করার এবং প্রতিদিন উপভোগ করার। আল হিলালে গেলে যে দায়িত্ব আমার ওপর বর্তাতো, এখানেও তাই। আমার সব সময় জিততে ইচ্ছা করে। ভালো কিছু করতে মন চান। সর্বোপরি মনের শান্তি আরও বেশি দরকার।
বার্সা ও আল হিলালকে প্রত্যাখ্যানের কারণ জানালেন মেসি
স্পোর্টস ডেস্ক
০৮ জুন ২০২৩, ১০:১২:৫৯ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্বের কোটি কোটি ফুটবলপ্রেমীকে চমকে দিয়ে সাবেক প্রিয় ক্লাব বার্সেলোনা এবং সম্ভাব্য গন্তব্য আল হিলালকে প্রত্যাখ্যান করেছেন লিওনেল মেসি । তবে যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার লিগের (এমএসএল) ক্লাব ইন্টার মিয়ামিতে নাম লিখিয়েছেন এ ফুটবল তারকা।
ইতোমধ্যে নেপথ্য কারণও জানিয়েছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর। তিনি বলেন, বার্সার এখনো আর্থিক সীমাবদ্ধতা আছে। এ ছাড়া আল হিলালে যেতে মনের দিক থেকে সায় পাইনি।
ফুটবলবিষয়ক সংবাদমাধ্যম গোলডটকমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি সপ্তাহে ফুটবল বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিস্ময় এমএসএল ক্লাব ইন্টার মিয়ামির সঙ্গে মেসির চুক্তি। এ জন্য বার্সাকে নাকচ করে দেন তিনি।
এ নিয়ে ৩৫ বছর বয়সি কিংবদন্তি বলেন, বার্সার এখনো আর্থিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। দুই বছর আগে একই কারণে তাদের সঙ্গে চুক্তি পুনঃনবায়ন করতে পারিনি আমি। ফলে কাতালানদের ছেড়ে পিএসজিতে চলে আসতে হয়।
মেসি আরও বলেন, এ ছাড়া ব্লাউগ্রানারা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রস্তাব দেয়নি আমাকে। শুধু মুখে মুখে বলে গেছে। আমি বুঝতে পেরেছিলাম, তাদের অর্থনৈতিক সমস্যা কাটেনি। ফলে আমি আর অপেক্ষা করতে চাইনি। পরিবর্তে ইন্টার মিয়ামিতে যোগদানের জন্য একটি চুক্তিতে মৌখিকভাবে সম্মত হয়েছি।
সৌদি আরবের শীর্ষ লিগের অন্যতম ক্লাব আল হিলাল থেকে বিশাল অংকের প্রস্তাব পেয়েছিলেন আলবিসেলেস্তে অধিনায়ক। সেটিও না করে দেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে স্পোর্ট ও মুন্দো ডিপোর্টিভোকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার বলেন, পিএসজিতে আমি মোটেও ভালো ছিলাম না। নাখোশ হয়ে সেখানে থাকতে চাইনি। ফলে অন্য কোথাও পাড়ি দিতে চেয়েছি। সৌদি প্রো-লিগ থেকে প্রস্তাব পেয়েছিলাম। কিন্তু তাতে সাড়া দিইনি।
বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার বলেন, সব কিছু ভেবে আমার মনে হয়েছে— এখনই সময় আমেরিকান লিগে যাওয়ার। সেই সঙ্গে ফুটবলকে অন্যভাবে উপভোগ করার এবং প্রতিদিন উপভোগ করার। আল হিলালে গেলে যে দায়িত্ব আমার ওপর বর্তাতো, এখানেও তাই। আমার সব সময় জিততে ইচ্ছা করে। ভালো কিছু করতে মন চান। সর্বোপরি মনের শান্তি আরও বেশি দরকার।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023