৪৫ দিনে মঙ্গলে যাবে মানুষ
মঙ্গলগ্রহে যাত্রার সময় সাত মাস থেকে মাত্র ৪৫ দিনে নেমে আসছে। এমনই এক পারমাণবিক ক্ষমতাসম্পন্ন রকেট তৈরিতে
বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ‘বাইমোডাল নিউক্লিয়ার থার্মাল রকেট’ নামে পরিচিত নভোযানটি সৌরজগতে মানুষ ও পণ্য বহনের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে।
এর ফলে, আন্তঃগ্রহ যাত্রায় দীর্ঘ সময় বিকিরণে উন্মুক্ত হয়ে থাকার ঝুঁকিও কমে আসবে। ধারণাটি এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ইউনিভার্সিটি অফ ফ্লোরিডা’র অধ্যাপক রায়ান গসের কাছ থেকে।
তিনি দাবি করেন, এই ‘বাইমোডাল’ নকশা সুদূর মহাকাশ অভিযান খাতে ‘বিপ্লব ঘটাবে’। বিশাল ঝুঁকির পাশাপাশি বিশাল প্রাপ্তিযোগ আছে এমন বেশ কিছু প্রকল্পে বিনিয়োগে লক্ষ্যস্থির করেছে নাসা। আগামী কয়েক দশকে মহাকাশ অভিযানে নাটকীয় ফল দেওয়ার এমন অন্যতম সম্ভাবনাময় উদ্যোগ হিসাবেই এতে অর্থায়ন করছে নাসা।
‘সরকার ও এই পুরো শিল্প একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে মহাকাশে পারমাণবিক যুগের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।’-বলেন, ‘স্পেস টেকনোলজি মিশন’ বিভাগে নাসার সহকারী প্রশাসক জিম রয়টার।
‘নকশাবিষয়ক এসব চুক্তি মহাকাশ অভিযানে ব্যবহারযোগ্য পারমাণবিক ইঞ্জিন তৈরির উদ্যোগে গুরুত্বপূর্ণ এক পদক্ষেপ। একদিন এটি বিভিন্ন নতুন অভিযান ও চোখ ধাঁধানো আবিষ্কারের দিকেও হয়তো আমাদের নিয়ে যাবে।’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
৪৫ দিনে মঙ্গলে যাবে মানুষ
মঙ্গলগ্রহে যাত্রার সময় সাত মাস থেকে মাত্র ৪৫ দিনে নেমে আসছে। এমনই এক পারমাণবিক ক্ষমতাসম্পন্ন রকেট তৈরিতে
বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ‘বাইমোডাল নিউক্লিয়ার থার্মাল রকেট’ নামে পরিচিত নভোযানটি সৌরজগতে মানুষ ও পণ্য বহনের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে।
এর ফলে, আন্তঃগ্রহ যাত্রায় দীর্ঘ সময় বিকিরণে উন্মুক্ত হয়ে থাকার ঝুঁকিও কমে আসবে। ধারণাটি এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ইউনিভার্সিটি অফ ফ্লোরিডা’র অধ্যাপক রায়ান গসের কাছ থেকে।
তিনি দাবি করেন, এই ‘বাইমোডাল’ নকশা সুদূর মহাকাশ অভিযান খাতে ‘বিপ্লব ঘটাবে’। বিশাল ঝুঁকির পাশাপাশি বিশাল প্রাপ্তিযোগ আছে এমন বেশ কিছু প্রকল্পে বিনিয়োগে লক্ষ্যস্থির করেছে নাসা। আগামী কয়েক দশকে মহাকাশ অভিযানে নাটকীয় ফল দেওয়ার এমন অন্যতম সম্ভাবনাময় উদ্যোগ হিসাবেই এতে অর্থায়ন করছে নাসা।
‘সরকার ও এই পুরো শিল্প একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে মহাকাশে পারমাণবিক যুগের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।’-বলেন, ‘স্পেস টেকনোলজি মিশন’ বিভাগে নাসার সহকারী প্রশাসক জিম রয়টার।
‘নকশাবিষয়ক এসব চুক্তি মহাকাশ অভিযানে ব্যবহারযোগ্য পারমাণবিক ইঞ্জিন তৈরির উদ্যোগে গুরুত্বপূর্ণ এক পদক্ষেপ। একদিন এটি বিভিন্ন নতুন অভিযান ও চোখ ধাঁধানো আবিষ্কারের দিকেও হয়তো আমাদের নিয়ে যাবে।’