রমজানে টিকটক, রিলস নিয়ন্ত্রণের দাবি
jugantor
রমজানে টিকটক, রিলস নিয়ন্ত্রণের দাবি

  আইটি ডেস্ক  

২২ মার্চ ২০২৩, ১৪:১৪:২০  |  অনলাইন সংস্করণ

রমজানের পবিত্রতা রক্ষার্থে এ মাসে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে টিকটক, ফেসবুকের রিলস, ভিগো ও লাইকি নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়েছে গ্রাহক স্বার্থ নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। ২০ মার্চ গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।

বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অশ্লীলতা বন্ধ করতে। ফেসবুক টিকটক কর্তৃপক্ষ যদিও বলছে, তারা অসামাজিক বা অশ্লীল কোনো ভিডিও পোস্ট করতে দেয় না, কিন্তু বাস্তবতা হলো এ মাধ্যমগুলো বর্তমানে পর্নোগ্রাফিকেও হার মানিয়েছে।

মহিউদ্দিন বলেন, আমাদের দেশে ধর্মপ্রাণ মুসলিম সমাজ এবং রমজানের পবিত্রতা রক্ষার স্বার্থেই এসব মাধ্যম থেকে বিরত থাকার জন্য ইসলামের নির্দেশনা রয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, যেহেতু আমাদের দেশে বর্তমানে প্রায় ১৮ কোটি সক্রিয় সিম রয়েছে এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ১৩ কোটি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীরা সংখ্যার প্রায় আট কোটি। পরিবার, সমাজ, বন্ধু, আত্মীয়স্বজন এমনকি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিপালনের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি। তাই একজন রোজাদারকে বাধ্য হয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হয়। দীর্ঘদিনের অভ্যাসগত কারণে এসব মাধ্যম অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন। আর এসব ব্যবহারের মাধ্যমে তার রোজা নষ্ট হওয়ার এবং পবিত্র রমজান মাসের পবিত্রতা নষ্ট হওয়ার অনেক ইসলামিক বিধান সুস্পষ্ট পরিলক্ষিত হয়। মহিউদ্দিন বলেন, তাই পবিত্র রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করার স্বার্থে সরকার এবং নিয়ন্ত্রণ কমিশনের কাছে আমাদের দাবি থাকবে-এসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় বা এক মাসের জন্য বন্ধ রাখা যায় কি না তার ব্যবস্থা করবেন। এ সিদ্ধান্তের ফলে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের পবিত্র রমজান পালন অনেকটাই সুরক্ষিত হবে বলে উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে।

রমজানে টিকটক, রিলস নিয়ন্ত্রণের দাবি

 আইটি ডেস্ক 
২২ মার্চ ২০২৩, ০২:১৪ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

রমজানের পবিত্রতা রক্ষার্থে এ মাসে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে টিকটক, ফেসবুকের রিলস, ভিগো ও লাইকি নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়েছে গ্রাহক স্বার্থ নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। ২০ মার্চ গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।

বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অশ্লীলতা বন্ধ করতে। ফেসবুক টিকটক কর্তৃপক্ষ যদিও বলছে, তারা অসামাজিক বা অশ্লীল কোনো ভিডিও পোস্ট করতে দেয় না, কিন্তু বাস্তবতা হলো এ মাধ্যমগুলো বর্তমানে পর্নোগ্রাফিকেও হার মানিয়েছে।

মহিউদ্দিন বলেন, আমাদের দেশে ধর্মপ্রাণ মুসলিম সমাজ এবং রমজানের পবিত্রতা রক্ষার স্বার্থেই এসব মাধ্যম থেকে বিরত থাকার জন্য ইসলামের নির্দেশনা রয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, যেহেতু আমাদের দেশে বর্তমানে প্রায় ১৮ কোটি সক্রিয় সিম রয়েছে এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ১৩ কোটি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীরা সংখ্যার প্রায় আট কোটি। পরিবার, সমাজ, বন্ধু, আত্মীয়স্বজন এমনকি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিপালনের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি। তাই একজন রোজাদারকে বাধ্য হয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হয়। দীর্ঘদিনের অভ্যাসগত কারণে এসব মাধ্যম অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন। আর এসব ব্যবহারের মাধ্যমে তার রোজা নষ্ট হওয়ার এবং পবিত্র রমজান মাসের পবিত্রতা নষ্ট হওয়ার অনেক ইসলামিক বিধান সুস্পষ্ট পরিলক্ষিত হয়। মহিউদ্দিন বলেন, তাই পবিত্র রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করার স্বার্থে সরকার এবং নিয়ন্ত্রণ কমিশনের কাছে আমাদের দাবি থাকবে-এসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় বা এক মাসের জন্য বন্ধ রাখা যায় কি না তার ব্যবস্থা করবেন। এ সিদ্ধান্তের ফলে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের পবিত্র রমজান পালন অনেকটাই সুরক্ষিত হবে বলে উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন