মোবাইল হ্যান্ডসেটের দাম বাড়বে
প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। প্রস্তাবিত বাজেটে মোবাইল হ্যান্ডসেট বিক্রির ওপর ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর প্রস্তাব করা হয়েছে। ফলে মোবাইল হ্যান্ডসেটের দাম বাড়বে।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় সংসদে তিনি বাজেট উত্থাপন শুরু করেন। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে স্বাধীন বাংলাদেশের ৫১তম বাজেটের মূল স্লোগান কোভিডের অভিঘাত কাটিয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় প্রত্যাবর্তন। যেখানে মূল লক্ষ্য সক্ষমতার উন্নয়ন।
অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তব্যে বলেন, ‘মোবাইল টেলিফোন সেট ব্যবসায়ী পর্যায়ে বিদ্যমান ৫ শতাংশ মূসক অব্যাহতি প্রত্যাহারের প্রস্তাব করছি।’
বর্তমানে স্মার্টফোন আমদানিতে প্রায় ৫৮ শতাংশ কর দিতে হয়। স্থানীয়ভাবে অ্যাসেম্বল ও তৈরি হ্যান্ডসেটের ওপর কর ৩ থেকে ২৭ শতাংশ পর্যন্ত হয়।
উল্লেখ্য, আগের অর্থবছরে (২০২০-২১) স্থানীয়ভাবে তৈরি এবং আমদানি করা হ্যান্ডসেটের মোট সংখ্যা ছিল ৪ কোটি ১২ লাখ।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
মোবাইল হ্যান্ডসেটের দাম বাড়বে
প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। প্রস্তাবিত বাজেটে মোবাইল হ্যান্ডসেট বিক্রির ওপর ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর প্রস্তাব করা হয়েছে। ফলে মোবাইল হ্যান্ডসেটের দাম বাড়বে।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় সংসদে তিনি বাজেট উত্থাপন শুরু করেন। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে স্বাধীন বাংলাদেশের ৫১তম বাজেটের মূল স্লোগান কোভিডের অভিঘাত কাটিয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় প্রত্যাবর্তন। যেখানে মূল লক্ষ্য সক্ষমতার উন্নয়ন।
অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তব্যে বলেন, ‘মোবাইল টেলিফোন সেট ব্যবসায়ী পর্যায়ে বিদ্যমান ৫ শতাংশ মূসক অব্যাহতি প্রত্যাহারের প্রস্তাব করছি।’
বর্তমানে স্মার্টফোন আমদানিতে প্রায় ৫৮ শতাংশ কর দিতে হয়। স্থানীয়ভাবে অ্যাসেম্বল ও তৈরি হ্যান্ডসেটের ওপর কর ৩ থেকে ২৭ শতাংশ পর্যন্ত হয়।
উল্লেখ্য, আগের অর্থবছরে (২০২০-২১) স্থানীয়ভাবে তৈরি এবং আমদানি করা হ্যান্ডসেটের মোট সংখ্যা ছিল ৪ কোটি ১২ লাখ।