নোয়াখালীর কমিটি নিয়ে বিকল্প চিন্তা আ.লীগে
প্রায় ২২ মাসেও পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের। দলটির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে একাধিকবার উদ্যোগ নিলেও সমস্যার সমাধান হয়নি। বিষয়টি গড়িয়েছে আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্যায় পর্যন্ত। এখন এই কমিটির জটিলতা নিরসনে একাধিক বিকল্প চিন্তাভাবনা নিয়ে এগোচ্ছে ক্ষমতাসীন দলটি। কাটছাঁট করে পূর্ণাঙ্গ কমিটির বিষয়ে স্থানীয় নেতাদের একমত করার চেষ্টা করছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। তা না হলে শীর্ষ পদে পরিবর্তন আনা বা বর্তমান কমিটির পরিবর্তে নতুন করে আহ্বায়ক কমিটি গঠনের চিন্তাভাবনাও করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা পেলেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ যুগান্তরকে বলেন, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি দীর্ঘদিন ধরে নেই। এটার একটা সমাধান আমরা দ্রুত করে ফেলব। তিনি বলেন, যেসব জেলাতে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব বা ভুল বোঝাবুঝি ছিল তা দূর করতে আমরা ইতোমধ্যে বিভিন্ন জেলার নেতাদের নিয়ে বসেছি। আমরা আশা করছি সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই সমস্যাগুলোর সমাধান করে ফেলতে পারব।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার বিকালে জাতীয় সংসদ ভবন ক্লাবে আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগীয় টিমের সভা অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের সভাপতিত্বে এতে টিমের সমন্বয়ক এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনসহ টিমের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সূত্র জানায়, বৈঠকে চট্টগ্রাম বিভাগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিয়ে আলোচনার সঙ্গে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা ও পর্যালোচনা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন যুগান্তরকে বলেন, বুধবার বিভাগীয় টিমের মিটিংয়ে নোয়াখালীর বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। মিটিংয়ে তৃণমূল পর্যায় থেকে মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির কাউন্সিল করা, বিদ্যমান দ্বন্দ্ব/বিভেদ নিরসনে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেপ্টেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে জেলা, উপজেলা পর্যায়ে সাংগঠনিক সফর করা হবে এবং বিভিন্ন নেতাকে ঢাকায় আমন্ত্রণ জানিয়ে আলোচনা করে সংকট নিরসন করা হবে।
বৈঠকে উপস্থিত বিভাগীয় টিমের দুই সদস্য যুগান্তরকে জানান, বৈঠকে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। কয়েকটি বিকল্প চিন্তাও করা হচ্ছে। তবে এখনো কোনো কিছু চূড়ান্ত হয়নি। কারণ এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন আমাদের দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার নির্দেশনা মেনেই সবকিছু হবে।
এদিকে আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগীয় টিমের একটি সূত্রের দাবি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত কমিটি নিয়ে সমস্যার সমাধান সহসাই হচ্ছে না। শেখ হাসিনার সবুজ সংকেত পেলে সেখানে নতুন করে আহ্বায়ক কমিটি করা হতে পারে। চলতি মাসের ২০ তারিখের দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘ সম্মেলনে যাচ্ছেন। তার আগে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা হওয়ার জোর সম্ভাবনা রয়েছে। সেখানেই এই কমিটি নিয়ে বিভাগীয় টিমের রিপোর্টের পরে চূড়ান্ত দিক নির্দেশনা আসতে পারে।
জানা গেছে, প্রস্তাবিত কমিটি জমা হওয়ার পর থেকেই কাটছাঁট করে ত্যাগী নেতাদের নিয়ে নতুন কমিটি তৈরির কাজ করছিলেন দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। এরই মধ্যে সেখানে স্থানীয় বিরোধ আরও জটিল হয়ে ওঠে। পরে আর এই কমিটি পূর্ণাঙ্গ হয়নি। এরই মধ্যে ২৮ জুন নোয়াখালী আওয়ামী লীগের চলমান সংকট নিয়ে দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম সাক্ষাৎ করেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পরে সে সময় অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম বলেছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনাকে অবহিত করেছি। দলীয় কর্মকাণ্ডের বিষয়ে তিনি খোঁজখবর নিয়েছেন। কমিটির বিষয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমাদের নেগেটিভ-পজিটিভ সবই তিনি দেখবেন এবং এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।
২০১৯ সালের ১৯ নভেম্বর নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমকে সভাপতি ও একরামুল করিম চৌধুরী এমপিকে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করা হয়। এরপর ওই বছরই ৭৫ সদস্যের প্রস্তাবিত কমিটি অনুমোদনের জন্য কেন্দ্রে পাঠানো হয়। এখনো পর্যন্ত সেই কমিটি অনুমোদন হয়নি। এরই মধ্যে এই কমিটি নিয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রে বিস্তর অভিযোগ জমা পড়ে। এদিকে বসুরহাট পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা ও এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। কাদের মির্জা ও একরামুল চৌধুরীর পরস্পরবিরোধী বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগ বর্তমানে মূলত তিন ভাগে বিভক্ত। আলাদা আলাদাভাবে হয় তাদের বিভিন্ন আয়োজন। তিন গ্র“পের নেতারাই নিয়মিত আওয়ামী লীগের শীর্ষ কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।
নোয়াখালীর কমিটি নিয়ে বিকল্প চিন্তা আ.লীগে
হাসিবুল হাসান
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
প্রায় ২২ মাসেও পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের। দলটির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে একাধিকবার উদ্যোগ নিলেও সমস্যার সমাধান হয়নি। বিষয়টি গড়িয়েছে আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্যায় পর্যন্ত। এখন এই কমিটির জটিলতা নিরসনে একাধিক বিকল্প চিন্তাভাবনা নিয়ে এগোচ্ছে ক্ষমতাসীন দলটি। কাটছাঁট করে পূর্ণাঙ্গ কমিটির বিষয়ে স্থানীয় নেতাদের একমত করার চেষ্টা করছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। তা না হলে শীর্ষ পদে পরিবর্তন আনা বা বর্তমান কমিটির পরিবর্তে নতুন করে আহ্বায়ক কমিটি গঠনের চিন্তাভাবনাও করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা পেলেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ যুগান্তরকে বলেন, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি দীর্ঘদিন ধরে নেই। এটার একটা সমাধান আমরা দ্রুত করে ফেলব। তিনি বলেন, যেসব জেলাতে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব বা ভুল বোঝাবুঝি ছিল তা দূর করতে আমরা ইতোমধ্যে বিভিন্ন জেলার নেতাদের নিয়ে বসেছি। আমরা আশা করছি সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই সমস্যাগুলোর সমাধান করে ফেলতে পারব।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার বিকালে জাতীয় সংসদ ভবন ক্লাবে আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগীয় টিমের সভা অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের সভাপতিত্বে এতে টিমের সমন্বয়ক এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনসহ টিমের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সূত্র জানায়, বৈঠকে চট্টগ্রাম বিভাগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিয়ে আলোচনার সঙ্গে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা ও পর্যালোচনা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন যুগান্তরকে বলেন, বুধবার বিভাগীয় টিমের মিটিংয়ে নোয়াখালীর বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। মিটিংয়ে তৃণমূল পর্যায় থেকে মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির কাউন্সিল করা, বিদ্যমান দ্বন্দ্ব/বিভেদ নিরসনে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেপ্টেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে জেলা, উপজেলা পর্যায়ে সাংগঠনিক সফর করা হবে এবং বিভিন্ন নেতাকে ঢাকায় আমন্ত্রণ জানিয়ে আলোচনা করে সংকট নিরসন করা হবে।
বৈঠকে উপস্থিত বিভাগীয় টিমের দুই সদস্য যুগান্তরকে জানান, বৈঠকে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। কয়েকটি বিকল্প চিন্তাও করা হচ্ছে। তবে এখনো কোনো কিছু চূড়ান্ত হয়নি। কারণ এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন আমাদের দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার নির্দেশনা মেনেই সবকিছু হবে।
এদিকে আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগীয় টিমের একটি সূত্রের দাবি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত কমিটি নিয়ে সমস্যার সমাধান সহসাই হচ্ছে না। শেখ হাসিনার সবুজ সংকেত পেলে সেখানে নতুন করে আহ্বায়ক কমিটি করা হতে পারে। চলতি মাসের ২০ তারিখের দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘ সম্মেলনে যাচ্ছেন। তার আগে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা হওয়ার জোর সম্ভাবনা রয়েছে। সেখানেই এই কমিটি নিয়ে বিভাগীয় টিমের রিপোর্টের পরে চূড়ান্ত দিক নির্দেশনা আসতে পারে।
জানা গেছে, প্রস্তাবিত কমিটি জমা হওয়ার পর থেকেই কাটছাঁট করে ত্যাগী নেতাদের নিয়ে নতুন কমিটি তৈরির কাজ করছিলেন দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। এরই মধ্যে সেখানে স্থানীয় বিরোধ আরও জটিল হয়ে ওঠে। পরে আর এই কমিটি পূর্ণাঙ্গ হয়নি। এরই মধ্যে ২৮ জুন নোয়াখালী আওয়ামী লীগের চলমান সংকট নিয়ে দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম সাক্ষাৎ করেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পরে সে সময় অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম বলেছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনাকে অবহিত করেছি। দলীয় কর্মকাণ্ডের বিষয়ে তিনি খোঁজখবর নিয়েছেন। কমিটির বিষয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমাদের নেগেটিভ-পজিটিভ সবই তিনি দেখবেন এবং এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।
২০১৯ সালের ১৯ নভেম্বর নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমকে সভাপতি ও একরামুল করিম চৌধুরী এমপিকে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করা হয়। এরপর ওই বছরই ৭৫ সদস্যের প্রস্তাবিত কমিটি অনুমোদনের জন্য কেন্দ্রে পাঠানো হয়। এখনো পর্যন্ত সেই কমিটি অনুমোদন হয়নি। এরই মধ্যে এই কমিটি নিয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রে বিস্তর অভিযোগ জমা পড়ে। এদিকে বসুরহাট পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা ও এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। কাদের মির্জা ও একরামুল চৌধুরীর পরস্পরবিরোধী বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগ বর্তমানে মূলত তিন ভাগে বিভক্ত। আলাদা আলাদাভাবে হয় তাদের বিভিন্ন আয়োজন। তিন গ্র“পের নেতারাই নিয়মিত আওয়ামী লীগের শীর্ষ কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023