২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ৩১৬৭
টানা সাত দিন মৃত্যু একশর নিচে
দেশে করোনা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে। সংক্রমণ ও মৃত্যু নিুমুখী। বাড়ছে সুস্থতার সংখ্যা। ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে আরও ৭০ জন মারা গেছেন। যা ১১ সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিু। এর চেয়ে কম ৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছিল ১৯ জুন। আগের দিন মারা যায় ৮৮ জন। এ নিয়ে টানা এক সপ্তাহ ধরে মৃত্যু একশর নিচে রয়েছে। সব মিলিয়ে দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ২৬ হাজার ৪৩২ জনে। ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ১৬৭ জন। আগের দিন ৩ হাজার ৪৩৬ জনের দেহে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ১০ হাজার ২৮৩ জন। একদিনে নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। আগের দিন এ হার ছিল ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৬৯৭ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হলেন ১৪ লাখ ৪২ হাজার ৫৮২ জন। শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল গত বছরের ৮ মার্চ। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু-হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর গত বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর মধ্যে ৫ ও ১০ আগস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যু হয়, যা মহামারির মধ্যে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭৯৬টি ল্যাবে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে আরটি-পিসিআর ল্যাব ১৩৯টি, জিন এক্সপার্ট ৫৪টি, র্যাপিড অ্যান্টিজেন ৬০৩টি। এসব ল্যাবে ২৯ হাজার ৪৭৯টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয়েছে ২৯ হাজার ৪৩৮টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৯০ লাখ ২১ হাজার ১০২টি। এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৫ দশমিক ৫২ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে পুরুষ ৩৪ ও নারী ৩৬ জন। এদের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে ৫৭, বেসরকারি হাসপাতালে ১০ ও বাড়িতে তিনজন মারা গেছেন। মৃতদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ২৪, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৫, রাজশাহী বিভাগে চার, খুলনা বিভাগে ১২, বরিশাল বিভাগে চারজন, সিলেট বিভাগে আট, রংপুর বিভাগে তিনজন আছেন। তাদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৮১ থেকে ৯০ বছরের চারজন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের ১৪ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের ২১ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের ১৬ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের ১১ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের তিনজন এবং ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে একজন রয়েছেন।
টানা সাত দিন মৃত্যু একশর নিচে
২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ৩১৬৭
যুগান্তর প্রতিবেদন
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
দেশে করোনা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে। সংক্রমণ ও মৃত্যু নিুমুখী। বাড়ছে সুস্থতার সংখ্যা। ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে আরও ৭০ জন মারা গেছেন। যা ১১ সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিু। এর চেয়ে কম ৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছিল ১৯ জুন। আগের দিন মারা যায় ৮৮ জন। এ নিয়ে টানা এক সপ্তাহ ধরে মৃত্যু একশর নিচে রয়েছে। সব মিলিয়ে দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ২৬ হাজার ৪৩২ জনে। ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ১৬৭ জন। আগের দিন ৩ হাজার ৪৩৬ জনের দেহে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ১০ হাজার ২৮৩ জন। একদিনে নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। আগের দিন এ হার ছিল ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৬৯৭ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হলেন ১৪ লাখ ৪২ হাজার ৫৮২ জন। শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল গত বছরের ৮ মার্চ। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু-হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর গত বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর মধ্যে ৫ ও ১০ আগস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যু হয়, যা মহামারির মধ্যে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭৯৬টি ল্যাবে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে আরটি-পিসিআর ল্যাব ১৩৯টি, জিন এক্সপার্ট ৫৪টি, র্যাপিড অ্যান্টিজেন ৬০৩টি। এসব ল্যাবে ২৯ হাজার ৪৭৯টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয়েছে ২৯ হাজার ৪৩৮টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৯০ লাখ ২১ হাজার ১০২টি। এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৫ দশমিক ৫২ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে পুরুষ ৩৪ ও নারী ৩৬ জন। এদের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে ৫৭, বেসরকারি হাসপাতালে ১০ ও বাড়িতে তিনজন মারা গেছেন। মৃতদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ২৪, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৫, রাজশাহী বিভাগে চার, খুলনা বিভাগে ১২, বরিশাল বিভাগে চারজন, সিলেট বিভাগে আট, রংপুর বিভাগে তিনজন আছেন। তাদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৮১ থেকে ৯০ বছরের চারজন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের ১৪ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের ২১ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের ১৬ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের ১১ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের তিনজন এবং ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে একজন রয়েছেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023