অবশেষে দেখা গেল রিকশা গার্লের মুখচ্ছবি
প্রথম ছবি ‘আয়নাবাজি’র সফলতার পর দ্বিতীয় ছবি ‘রিকশা গার্ল’-এর ঘোষণা বেশ আগেই দিয়েছিলেন নির্মাতা অমিতাভ রেজা। কিন্তু শুটিং শুরু করেছেন ঘোষণারও অনেক পরে। অবশেষে সেই ছবির পোস্টারও দর্শকদের সামনে এলো। সেই পোস্টারে দেখা গেল রিকশা গার্লের মুখচ্ছবি।
গত চার মাস ধরে পাবনা, গাজীপুরসহ ঢাকার বিভিন্ন লোকেশনে এ ছবির শুটিং হয়েছে। ছবিটি নির্মিত হচ্ছে মিতালী পার্কিন্সের বেস্টসেলার বই রিকশা গার্ল অবলম্বনে। ছবিতে রিকশাকন্যা নাইমার চরিত্রে অভিনয় করছেন নভেরা রহমান।
গল্পে দেখা যাবে, রিকশাচালক পিতার বড় মেয়ে দুরন্ত কিশোরী নাইমা। মফস্বলে বেড়ে ওঠা স্বাধীনচেতা নাইমার জীবন তার রংতুলির মতোই বর্ণিল। নাইমা আলপনা এঁকে যা উপার্জন করেন, তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। একদিন চোখভরা স্বপ্ন নিয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে পড়ে সে। নাইমার জীবনে আসে নতুন নতুন সব বাঁক। নতুন নতুন সব অভিজ্ঞতাকে সঙ্গে নিয়ে সাহসী পথচলা শুরু হয় এক রিকশাকন্যার।
ছবি প্রসঙ্গে পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরী বলেন, ‘এ ছবিটি আমরা এমনভাবে নির্মাণের চেষ্টা করেছি, যেন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এটি বাংলাদেশের নামকে উজ্জ্বল করে। পোস্টারে স্বাধীনচেতা এক নির্ভীক দুরন্ত মেয়ের মুখাবয়বই দেখাচ্ছি। ছবিতেও থাকবে এমন একটি চরিত্রের অজানা পথে সাহসী পথচলার গল্প।’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
অবশেষে দেখা গেল রিকশা গার্লের মুখচ্ছবি
প্রথম ছবি ‘আয়নাবাজি’র সফলতার পর দ্বিতীয় ছবি ‘রিকশা গার্ল’-এর ঘোষণা বেশ আগেই দিয়েছিলেন নির্মাতা অমিতাভ রেজা। কিন্তু শুটিং শুরু করেছেন ঘোষণারও অনেক পরে। অবশেষে সেই ছবির পোস্টারও দর্শকদের সামনে এলো। সেই পোস্টারে দেখা গেল রিকশা গার্লের মুখচ্ছবি।
গত চার মাস ধরে পাবনা, গাজীপুরসহ ঢাকার বিভিন্ন লোকেশনে এ ছবির শুটিং হয়েছে। ছবিটি নির্মিত হচ্ছে মিতালী পার্কিন্সের বেস্টসেলার বই রিকশা গার্ল অবলম্বনে। ছবিতে রিকশাকন্যা নাইমার চরিত্রে অভিনয় করছেন নভেরা রহমান।
গল্পে দেখা যাবে, রিকশাচালক পিতার বড় মেয়ে দুরন্ত কিশোরী নাইমা। মফস্বলে বেড়ে ওঠা স্বাধীনচেতা নাইমার জীবন তার রংতুলির মতোই বর্ণিল। নাইমা আলপনা এঁকে যা উপার্জন করেন, তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। একদিন চোখভরা স্বপ্ন নিয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে পড়ে সে। নাইমার জীবনে আসে নতুন নতুন সব বাঁক। নতুন নতুন সব অভিজ্ঞতাকে সঙ্গে নিয়ে সাহসী পথচলা শুরু হয় এক রিকশাকন্যার।
ছবি প্রসঙ্গে পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরী বলেন, ‘এ ছবিটি আমরা এমনভাবে নির্মাণের চেষ্টা করেছি, যেন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এটি বাংলাদেশের নামকে উজ্জ্বল করে। পোস্টারে স্বাধীনচেতা এক নির্ভীক দুরন্ত মেয়ের মুখাবয়বই দেখাচ্ছি। ছবিতেও থাকবে এমন একটি চরিত্রের অজানা পথে সাহসী পথচলার গল্প।’