এবার সিনেমা পরিচালনায় শিমুল খান
অভিনেতা হিসাবেই মিডিয়ায় ক্যারিয়ার শুরু করেন শিমুল খান। ২০১৩ সালে ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত ‘দেহরক্ষী’ সিনেমায় আত্মপ্রকাশ করেন তিনি। এরপর ৫০টিরও অধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। এবার এ অভিনেতা পরিচালনায় সম্পৃক্ত হচ্ছেন। ‘দ্য হোয়াইট মনোলিথ’ নামে একটি সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে শিমুল খান বলেন, ‘অনেক আগেই লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলাম একদিন অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমা নির্মাণ করব। ভেবেছিলাম অভিনেতা হিসাবে আরও একটু সিনিয়র হওয়ার পর কাজটি শুরু করব। কিন্তু করোনা পরিস্থিতি অন্য সবার মতো আমার জীবনের গতিপথও দ্রুত পাল্টে দিয়েছে। তাই সময় নষ্ট না করে শুরু করে দিলাম। তবে সিনেমা নির্মাণ ভাবনার শুরু থেকে নির্মাতা হিসাবে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার এ সময়কালটা আমার জন্য সত্যিই খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। আমার সিনেমাটির প্রযোজক মীর শহীদ ভাই এবং নির্বাহী প্রযোজক এটিএম রাকিবুল বাসার ভাইয়ের কাছে আসলেই আমি চিরঋণী হয়ে থাকলাম। তারা আমার ওপর বিশ্বাস স্থাপন না করলে হয়তো নির্মাতা হিসাবে আমার যাত্রা আরও খানিকটা বিলম্বিত হতো।’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এবার সিনেমা পরিচালনায় শিমুল খান
অভিনেতা হিসাবেই মিডিয়ায় ক্যারিয়ার শুরু করেন শিমুল খান। ২০১৩ সালে ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত ‘দেহরক্ষী’ সিনেমায় আত্মপ্রকাশ করেন তিনি। এরপর ৫০টিরও অধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। এবার এ অভিনেতা পরিচালনায় সম্পৃক্ত হচ্ছেন। ‘দ্য হোয়াইট মনোলিথ’ নামে একটি সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে শিমুল খান বলেন, ‘অনেক আগেই লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলাম একদিন অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমা নির্মাণ করব। ভেবেছিলাম অভিনেতা হিসাবে আরও একটু সিনিয়র হওয়ার পর কাজটি শুরু করব। কিন্তু করোনা পরিস্থিতি অন্য সবার মতো আমার জীবনের গতিপথও দ্রুত পাল্টে দিয়েছে। তাই সময় নষ্ট না করে শুরু করে দিলাম। তবে সিনেমা নির্মাণ ভাবনার শুরু থেকে নির্মাতা হিসাবে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার এ সময়কালটা আমার জন্য সত্যিই খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। আমার সিনেমাটির প্রযোজক মীর শহীদ ভাই এবং নির্বাহী প্রযোজক এটিএম রাকিবুল বাসার ভাইয়ের কাছে আসলেই আমি চিরঋণী হয়ে থাকলাম। তারা আমার ওপর বিশ্বাস স্থাপন না করলে হয়তো নির্মাতা হিসাবে আমার যাত্রা আরও খানিকটা বিলম্বিত হতো।’