ভালোবাসার যুগান্তর
দৈনিক যুগান্তর প্রতিষ্ঠার দুই যুগে পা রেখেছে এ বছর। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এ শুভ লগ্নে যুগান্তরকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দেশের বিনোদন অঙ্গনের তারকারা। জানিয়েছেন যুগান্তরের প্রতি তাদের ভালোলাগা ও ভালোবাসার কথা। এর তৃতীয় পর্ব প্রকাশ হলো আজ।
আমরা যারা শোবিজে কাজ করি তাদের জন্য গণমাধ্যম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। এখন হয়তো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যাপকতা বেড়েছে। কিন্তু সেটা ব্যক্তি প্রচারের ক্ষেত্রে বেশি কাজ করে। কাউকে যদি স্বীকৃতি দিতে হয়ে সেটির জন্য অবশ্যই কোনো প্রতিষ্ঠান লাগে। আর সেটি যদি হয় গণমাধ্যমের, তাহলে তার গুরুত্ব অনেক বেড়ে যায়। তাই বলা যায়, গণমাধ্যম শোবিজ পরিবারেরই একটি অংশ। গণমাধ্যম হিসাবে যুগান্তর দেশের প্রথম শ্রেণির। এ যুগান্তরকে আমি ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই দেখছি। পত্রিকাটির বিনোদন বিভাগের সঙ্গে আমার যোগাযোগ রয়েছে। সব সময় যুগান্তর আমার খবর নেয়ার চেষ্টা করেছে। আমার কাজের আপডেটও প্রকাশ করার চেষ্টা করেছে। পত্রিকাটি ২৪ বছরে পা রেখেছে। জন্মদিনে যুগান্তর পরিবারকে জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। শুধু দুই যুগ নয়, যুগ যুগ ধরে মানুষের কথা বলে যাক যুগান্তর এটিই প্রত্যাশা করি।
-মেহজাবিন চৌধুরী অভিনেত্রী
একটি গণমাধ্যম সমাজের প্রতিচ্ছবি। সমাজের বিভিন্ন বিষয়ের উপর সংবাদ প্রকাশ করে সচেতনা বাড়ায়। একই কাজ কিন্তু চলচ্চিত্র এবং সংগীতের বেলায়ও প্রযোজ্য। গণমাধ্যম হিসাবে যুগান্তর আমার পছন্দের একটি পত্রিকা। গত ২৩ বছর ধরে পত্রিকাটি মানুষের কথা বলছে। পত্রিকাটির বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক সংবাদও পাঠকের কাছে গ্রহণযোগ্য বলে জানি। যুগান্তর শুরু থেকেই সত্য ও বলিষ্ঠ সংবাদ তুলে ধরার চেষ্টা করেছে। আমার চোখের সামনেই তো পত্রিকাটি গড়ে উঠেছে। জন্মদিনে যুগান্তর পরিবারকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
-সৈয়দ আবদুল হাদী, সংগীতশিল্পী
যুগান্তর ২৩ বছর পার করল। এতগুলো বছর সফলতার সঙ্গে অতিক্রম করা চাট্টিখানি কথা নয়। এ পত্রিকার সঙ্গে আমার নিয়মিত যোগাযোগ আছে। পত্রিকাটি আমার খবর সবসময় নেয়। বাসায় থাকতেও নিয়মিত আমি যুগান্তর রাখতাম। এখন তো আমি সিঙ্গাপুর। হয়তো এখনো হকার দিয়ে যায়। যুগান্তরকে আমি আমাদের পত্রিকা বলি। একেবারেই কুঁড়ি থেকে আজ বড় একটি সতেজ বৃক্ষে পরিণত হয়েছে। সিনেমা এবং রাজনীতি-দু’মাধ্যমেই যুগান্তরকে পাশে পেয়েছি। ২৪তম জন্মদিনে যুগান্তরের জন্য শুভেচ্ছা।
-আকবর হোসেন পাঠান ফারুক অভিনেতা ও সংসদ সদস্য
একটা সময় গণমাধ্যমের বিনোদন পাতায় কোন কোন খবর প্রকাশ হয়েছে এগুলো দেখার জন্য মুখিয়ে থাকতাম। সেটি অনেক আগের কথা। সে সময় অভিনয়েও আমার ব্যস্ততা ছিল প্রচুর। তবে তখন পত্রিকার সংখ্যা ছিল খুব কম। এখন অবশ্য অনেক পত্রিকা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে যুগান্তর অন্যতম একটি। আমি এ পত্রিকাটি প্রায়শই পড়ার চেষ্টা করি। কিছু খবর এখানে পাওয়া যায়, যেগুলো অনেকটা ভিন্ন। যেতে যেতে ২৩ বছর অতিক্রম করল যুগান্তর। দোয়া করি আরও অনেক দূর এগিয়ে যাক যুগান্তর। শুভকামনা রইল যুগান্তর পরিবারের জন্য।
-সুচন্দা, অভিনেত্রী
পত্রপত্রিকা সাহিত্য সংস্কৃতি ও শোবিজের পরিপূরক বলা চলে। সহিত্য, শিল্প কিংবা নাটক-সিনেমা নির্মাণের পর মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার মুখ্য কাজটি গণমাধ্যমই করে থাকে। যুগান্তরও সেভাবে কাজ করছে। চোখের সামনেই বড় হয়ে গেল, চব্বিশ বছর তো কম কথা নয়। দোয়া করি যুগান্তর আরও অনেক দূর এগিয়ে যাক। দেশ ও মানুষের কথা বলুক। ন্যায় অন্যয়ের পার্থক্য তৈরি করুক। সাহিত্য সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলুক সবসময়- এটাই প্রত্যাশা করি। জন্মদিনে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাই যুগান্তর পরিবারকে।
-আবুল হায়াত, অভিনেতা ও নির্মাতা
যুগান্তর সব সময়ই আমাকে সাপোর্ট দিয়েছে। পত্রিকাটি এখনো আমি সংগ্রহ করার চেষ্টা করি। সম্প্রতি আমাকে নিয়ে কয়েকটি ফিচারও করেছে, বিষয়টি খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। এখন আমি সিনেমায় খুব একটা কাজ করি না। পরিবার নিয়েই সময় কাটে। তবু যুগান্তর নিয়মিত আমার খবর নেয়। এ পত্রিকা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করে। খবরগুলো দেখলেই সেটি বোঝা যায়। ফিচার পাতাগুলোও আমার প্রায়ই দেখা হয়। আমার ভালো লাগে তাদের কাজগুলো। আমি চাই আরও অনেকদূর এগিয়ে যাক যুগান্তর।
-উজ্জ্বল, অভিনেতা
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই যুগান্তরের সঙ্গে আমাদের সখ্য। বিশেষ করে বিনোদন বিভাগ। আমরা সবসময় বলি, যুগান্তর আমাদের পরিবারের সদস্য। আমরা যখনই কোনো কাজ করি, সেটি যুগান্তর গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করে। এবং সেটি সবার আগেই করে। এটি অবশ্যই ভালোলাগার। আমরা সবসময় বলি, গণমাধ্যম হচ্ছে শিল্পী গড়ার কারিগর। গণমাধ্যম একজন শিল্পীকে তুলতে পারে, আবার নামাতেও পারে। তবে যুগান্তরকে দেখেছি সবসময় শিল্পীদের পাশে থাকতে। সিনেমার সঠিক বিষয়টি তুলে ধরতে যুগান্তর সবসময় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকে। বিনোদন তো বটেই, রাজনীতি, অর্থনীতিসহ অন্যান্য বিষয়গুলোও যুগান্তর গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করে। সেই যুগান্তর ২৩ পেরিয়ে ২৪ বছরে পা দিয়েছে। এটা অবশ্যই একটি গণমাধ্যমের জন্য দারুণ সময়। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে যুগান্তনের সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী-সবাইকে আমাদের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
-অনন্ত ও বর্ষা, অভিনয়শিল্পী
আমার ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই যুগান্তরকে পাশে পেয়েছি। আমি বিনোদন জগতের মানুষ বলেই বলছি না বরং এ পত্রিকাটি সব রকমের নিউজ প্রকাশ করে সব সময় মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করছে। অভিনয়ের পাশাপাশি এখন আমি রাজনীতিতেও ব্যস্ত হয়েছি। এ মাধ্যমে চলার পথেও যুগান্তরকে পাশে পাচ্ছি। তা ছাড়া আমার সিনেমা রিলিজের সময় এ পত্রিকাকে কাছে পেয়েছি এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। আগামীতে যুগান্তরকে পাশে পাব এটাই প্রত্যাশা করি। পাশাপাশি শুধু বিনোদনই নয় সব শ্রেণির মানুষের পাশে থাকবে এটা বিশ্বাস করি।
-মাহিয়া মাহী, অভিনেত্রী
আমার ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই যেসব গণমাধ্যমের সহযোগিতা পেয়েছি তার মধ্যে যুগান্তর অন্যতম। সংবাদ প্রকাশের বাইরেও এ পত্রিকার বিনোদন পাতার সাংবাদিকরা আমার খোঁজ-খবর নেন। এমনিতে এ পত্রিকার আপডেট আমি নিয়মিত পাই। এখন প্রযুক্তির সহজলভ্যতার কারণে প্রিন্ট ভার্সন না পড়লেও আমি অনলাইনে পত্রিকাটি পড়ি। যুগান্তর সব সময় মানুষের কথা বলেছে। বিভিন্ন বিষয়ের মজার তথ্য দিয়ে আসছে। বিনোদন বিভাগের পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলোতেও চমক থাকে প্রায়শই। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শুভকামনা যুগান্তর পরিবারের জন্য।
-ইয়ামিন হক ববি, অভিনেত্রী
দৈনিক যুগান্তর আমার পছন্দের অনেকগুলো পত্রিকার মধ্যে অন্যতম একটি। পেশাগত কাজে নানাভাবে আমাকে সহযোগিতা করেছে এ পত্রিকাটি। সব সময় আমার খবর নেওয়ার চেষ্টা করেছে। পত্রিকার বিনোদন পাতা আমার খুব পছন্দের। তারকাদের নিয়ে বিচিত্র রকম সংবাদ ও ফিচার আমাকে মুগ্ধ করে। প্রিয় পত্রিকা দুই যুগে পা দিল! এতগুলো বছর সাফল্যের সঙ্গে টিকেছিল। ভবিষ্যতেও এভাবে সাফল্য ধরে রাখবে। শুভেচ্ছা জানাই যুগান্তরকে। শুভ কামনা রইল যুগান্তর পরিবারের জন্য। শুধু চব্বিশ বছর নয় যুগ যুগ ধরে বেঁচে থাকুক যুগান্তর। আরও এগিয়ে যাক এটাই কামনা করি।
-আব্দুন নূর সজল, অভিনেতা
আমাদের প্রিয় পত্রিকাগুলোর মধ্যে যুগান্তর অন্যতম। এখন প্রিন্ট ভার্সন পড়ার তেমন সুযোগ পাই না। কিন্তু অনলাইন ভার্সন এবং পত্রিকাটির পেইজে নতুন নতুন খবর পড়ি। খুব ভালো লাগে। আমাদের খবর যখন প্রকাশ করে তখন অন্যরকম ভালো লাগে। দেখতে দেখতে দুই যুগে পাড়ি দিল যুগান্তর! অতীতে যেমন আমাদের সঙ্গে ছিল ভবিষ্যতেও আমাদের সঙ্গে থাকবে- এটাই বিশ্বাস করি। তবে শুধু তারকাদের সঙ্গে নয়, সব শ্রেণির মানুষের পাশে থাকবে যুগান্তর এটাও প্রত্যাশা করি। শুভ জন্মদিন যুগান্তর। এগিয়ে যাক আলোকে সঙ্গী করে।
-নাঈম ও নাদিয়া, অভিনয়শিল্পী
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
২ যুগে যুগান্তর
ভালোবাসার যুগান্তর
দৈনিক যুগান্তর প্রতিষ্ঠার দুই যুগে পা রেখেছে এ বছর। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এ শুভ লগ্নে যুগান্তরকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দেশের বিনোদন অঙ্গনের তারকারা। জানিয়েছেন যুগান্তরের প্রতি তাদের ভালোলাগা ও ভালোবাসার কথা। এর তৃতীয় পর্ব প্রকাশ হলো আজ।
আমরা যারা শোবিজে কাজ করি তাদের জন্য গণমাধ্যম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। এখন হয়তো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যাপকতা বেড়েছে। কিন্তু সেটা ব্যক্তি প্রচারের ক্ষেত্রে বেশি কাজ করে। কাউকে যদি স্বীকৃতি দিতে হয়ে সেটির জন্য অবশ্যই কোনো প্রতিষ্ঠান লাগে। আর সেটি যদি হয় গণমাধ্যমের, তাহলে তার গুরুত্ব অনেক বেড়ে যায়। তাই বলা যায়, গণমাধ্যম শোবিজ পরিবারেরই একটি অংশ। গণমাধ্যম হিসাবে যুগান্তর দেশের প্রথম শ্রেণির। এ যুগান্তরকে আমি ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই দেখছি। পত্রিকাটির বিনোদন বিভাগের সঙ্গে আমার যোগাযোগ রয়েছে। সব সময় যুগান্তর আমার খবর নেয়ার চেষ্টা করেছে। আমার কাজের আপডেটও প্রকাশ করার চেষ্টা করেছে। পত্রিকাটি ২৪ বছরে পা রেখেছে। জন্মদিনে যুগান্তর পরিবারকে জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। শুধু দুই যুগ নয়, যুগ যুগ ধরে মানুষের কথা বলে যাক যুগান্তর এটিই প্রত্যাশা করি।
-মেহজাবিন চৌধুরী অভিনেত্রী
একটি গণমাধ্যম সমাজের প্রতিচ্ছবি। সমাজের বিভিন্ন বিষয়ের উপর সংবাদ প্রকাশ করে সচেতনা বাড়ায়। একই কাজ কিন্তু চলচ্চিত্র এবং সংগীতের বেলায়ও প্রযোজ্য। গণমাধ্যম হিসাবে যুগান্তর আমার পছন্দের একটি পত্রিকা। গত ২৩ বছর ধরে পত্রিকাটি মানুষের কথা বলছে। পত্রিকাটির বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক সংবাদও পাঠকের কাছে গ্রহণযোগ্য বলে জানি। যুগান্তর শুরু থেকেই সত্য ও বলিষ্ঠ সংবাদ তুলে ধরার চেষ্টা করেছে। আমার চোখের সামনেই তো পত্রিকাটি গড়ে উঠেছে। জন্মদিনে যুগান্তর পরিবারকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
-সৈয়দ আবদুল হাদী, সংগীতশিল্পী
যুগান্তর ২৩ বছর পার করল। এতগুলো বছর সফলতার সঙ্গে অতিক্রম করা চাট্টিখানি কথা নয়। এ পত্রিকার সঙ্গে আমার নিয়মিত যোগাযোগ আছে। পত্রিকাটি আমার খবর সবসময় নেয়। বাসায় থাকতেও নিয়মিত আমি যুগান্তর রাখতাম। এখন তো আমি সিঙ্গাপুর। হয়তো এখনো হকার দিয়ে যায়। যুগান্তরকে আমি আমাদের পত্রিকা বলি। একেবারেই কুঁড়ি থেকে আজ বড় একটি সতেজ বৃক্ষে পরিণত হয়েছে। সিনেমা এবং রাজনীতি-দু’মাধ্যমেই যুগান্তরকে পাশে পেয়েছি। ২৪তম জন্মদিনে যুগান্তরের জন্য শুভেচ্ছা।
-আকবর হোসেন পাঠান ফারুক অভিনেতা ও সংসদ সদস্য
একটা সময় গণমাধ্যমের বিনোদন পাতায় কোন কোন খবর প্রকাশ হয়েছে এগুলো দেখার জন্য মুখিয়ে থাকতাম। সেটি অনেক আগের কথা। সে সময় অভিনয়েও আমার ব্যস্ততা ছিল প্রচুর। তবে তখন পত্রিকার সংখ্যা ছিল খুব কম। এখন অবশ্য অনেক পত্রিকা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে যুগান্তর অন্যতম একটি। আমি এ পত্রিকাটি প্রায়শই পড়ার চেষ্টা করি। কিছু খবর এখানে পাওয়া যায়, যেগুলো অনেকটা ভিন্ন। যেতে যেতে ২৩ বছর অতিক্রম করল যুগান্তর। দোয়া করি আরও অনেক দূর এগিয়ে যাক যুগান্তর। শুভকামনা রইল যুগান্তর পরিবারের জন্য।
-সুচন্দা, অভিনেত্রী
পত্রপত্রিকা সাহিত্য সংস্কৃতি ও শোবিজের পরিপূরক বলা চলে। সহিত্য, শিল্প কিংবা নাটক-সিনেমা নির্মাণের পর মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার মুখ্য কাজটি গণমাধ্যমই করে থাকে। যুগান্তরও সেভাবে কাজ করছে। চোখের সামনেই বড় হয়ে গেল, চব্বিশ বছর তো কম কথা নয়। দোয়া করি যুগান্তর আরও অনেক দূর এগিয়ে যাক। দেশ ও মানুষের কথা বলুক। ন্যায় অন্যয়ের পার্থক্য তৈরি করুক। সাহিত্য সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলুক সবসময়- এটাই প্রত্যাশা করি। জন্মদিনে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাই যুগান্তর পরিবারকে।
-আবুল হায়াত, অভিনেতা ও নির্মাতা
যুগান্তর সব সময়ই আমাকে সাপোর্ট দিয়েছে। পত্রিকাটি এখনো আমি সংগ্রহ করার চেষ্টা করি। সম্প্রতি আমাকে নিয়ে কয়েকটি ফিচারও করেছে, বিষয়টি খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। এখন আমি সিনেমায় খুব একটা কাজ করি না। পরিবার নিয়েই সময় কাটে। তবু যুগান্তর নিয়মিত আমার খবর নেয়। এ পত্রিকা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করে। খবরগুলো দেখলেই সেটি বোঝা যায়। ফিচার পাতাগুলোও আমার প্রায়ই দেখা হয়। আমার ভালো লাগে তাদের কাজগুলো। আমি চাই আরও অনেকদূর এগিয়ে যাক যুগান্তর।
-উজ্জ্বল, অভিনেতা
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই যুগান্তরের সঙ্গে আমাদের সখ্য। বিশেষ করে বিনোদন বিভাগ। আমরা সবসময় বলি, যুগান্তর আমাদের পরিবারের সদস্য। আমরা যখনই কোনো কাজ করি, সেটি যুগান্তর গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করে। এবং সেটি সবার আগেই করে। এটি অবশ্যই ভালোলাগার। আমরা সবসময় বলি, গণমাধ্যম হচ্ছে শিল্পী গড়ার কারিগর। গণমাধ্যম একজন শিল্পীকে তুলতে পারে, আবার নামাতেও পারে। তবে যুগান্তরকে দেখেছি সবসময় শিল্পীদের পাশে থাকতে। সিনেমার সঠিক বিষয়টি তুলে ধরতে যুগান্তর সবসময় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকে। বিনোদন তো বটেই, রাজনীতি, অর্থনীতিসহ অন্যান্য বিষয়গুলোও যুগান্তর গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করে। সেই যুগান্তর ২৩ পেরিয়ে ২৪ বছরে পা দিয়েছে। এটা অবশ্যই একটি গণমাধ্যমের জন্য দারুণ সময়। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে যুগান্তনের সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী-সবাইকে আমাদের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
-অনন্ত ও বর্ষা, অভিনয়শিল্পী
আমার ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই যুগান্তরকে পাশে পেয়েছি। আমি বিনোদন জগতের মানুষ বলেই বলছি না বরং এ পত্রিকাটি সব রকমের নিউজ প্রকাশ করে সব সময় মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করছে। অভিনয়ের পাশাপাশি এখন আমি রাজনীতিতেও ব্যস্ত হয়েছি। এ মাধ্যমে চলার পথেও যুগান্তরকে পাশে পাচ্ছি। তা ছাড়া আমার সিনেমা রিলিজের সময় এ পত্রিকাকে কাছে পেয়েছি এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। আগামীতে যুগান্তরকে পাশে পাব এটাই প্রত্যাশা করি। পাশাপাশি শুধু বিনোদনই নয় সব শ্রেণির মানুষের পাশে থাকবে এটা বিশ্বাস করি।
-মাহিয়া মাহী, অভিনেত্রী
আমার ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই যেসব গণমাধ্যমের সহযোগিতা পেয়েছি তার মধ্যে যুগান্তর অন্যতম। সংবাদ প্রকাশের বাইরেও এ পত্রিকার বিনোদন পাতার সাংবাদিকরা আমার খোঁজ-খবর নেন। এমনিতে এ পত্রিকার আপডেট আমি নিয়মিত পাই। এখন প্রযুক্তির সহজলভ্যতার কারণে প্রিন্ট ভার্সন না পড়লেও আমি অনলাইনে পত্রিকাটি পড়ি। যুগান্তর সব সময় মানুষের কথা বলেছে। বিভিন্ন বিষয়ের মজার তথ্য দিয়ে আসছে। বিনোদন বিভাগের পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলোতেও চমক থাকে প্রায়শই। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শুভকামনা যুগান্তর পরিবারের জন্য।
-ইয়ামিন হক ববি, অভিনেত্রী
দৈনিক যুগান্তর আমার পছন্দের অনেকগুলো পত্রিকার মধ্যে অন্যতম একটি। পেশাগত কাজে নানাভাবে আমাকে সহযোগিতা করেছে এ পত্রিকাটি। সব সময় আমার খবর নেওয়ার চেষ্টা করেছে। পত্রিকার বিনোদন পাতা আমার খুব পছন্দের। তারকাদের নিয়ে বিচিত্র রকম সংবাদ ও ফিচার আমাকে মুগ্ধ করে। প্রিয় পত্রিকা দুই যুগে পা দিল! এতগুলো বছর সাফল্যের সঙ্গে টিকেছিল। ভবিষ্যতেও এভাবে সাফল্য ধরে রাখবে। শুভেচ্ছা জানাই যুগান্তরকে। শুভ কামনা রইল যুগান্তর পরিবারের জন্য। শুধু চব্বিশ বছর নয় যুগ যুগ ধরে বেঁচে থাকুক যুগান্তর। আরও এগিয়ে যাক এটাই কামনা করি।
-আব্দুন নূর সজল, অভিনেতা
আমাদের প্রিয় পত্রিকাগুলোর মধ্যে যুগান্তর অন্যতম। এখন প্রিন্ট ভার্সন পড়ার তেমন সুযোগ পাই না। কিন্তু অনলাইন ভার্সন এবং পত্রিকাটির পেইজে নতুন নতুন খবর পড়ি। খুব ভালো লাগে। আমাদের খবর যখন প্রকাশ করে তখন অন্যরকম ভালো লাগে। দেখতে দেখতে দুই যুগে পাড়ি দিল যুগান্তর! অতীতে যেমন আমাদের সঙ্গে ছিল ভবিষ্যতেও আমাদের সঙ্গে থাকবে- এটাই বিশ্বাস করি। তবে শুধু তারকাদের সঙ্গে নয়, সব শ্রেণির মানুষের পাশে থাকবে যুগান্তর এটাও প্রত্যাশা করি। শুভ জন্মদিন যুগান্তর। এগিয়ে যাক আলোকে সঙ্গী করে।
-নাঈম ও নাদিয়া, অভিনয়শিল্পী