জাবিতে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে মানববন্ধন
জাবি প্রতিনিধি
০৬ ডিসেম্বর ২০২২, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে মানববন্ধন করেছে ‘দৈনিক মজুরি’ ভিত্তিতে কর্মরত অস্থায়ী কর্মচারীরা। সোমবার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে বেলা ১২টায় উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন কর্মচারীরা। মানববন্ধনে সুফিয়া কামাল হলের ডাইনিং গার্ল নুরুন্নাহার বলেন, দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে কাজ করে বর্তমান সময়ে ১০-১২ হাজার টাকায় পরিবার নিয়ে চলতে পারছি না। বাচ্চাদের লেখাপড়ার খরচ ঠিকমতো চালাতে পারছি না। প্রীতিলতা হলে ১৯ বছর এবং সুফিয়া কামাল হলে ৭ বছর ধরে ডাইনিং গার্ল হিসেবে কাজ করছি। বিনিময়ে এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কি কিছুই পাব না? এমন প্রশ্ন রাখেন। শেখ হাসিনা হলের মালি মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, বাজারে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা করাতে কষ্ট হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তিভিত্তিক রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির ৬ জন ও চতুর্থ শ্রেণির ১৪৯ জন কর্মচারী ‘দৈনিক মজুরি’ ভিত্তিতে কাজ করছেন। তাদের নিয়োগ স্থায়ী করার বিষয়টি আমাদের হাতে নেই। আমরা এই ব্যাপারে ইউজিসির সঙ্গে কথা বলেছি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
জাবিতে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে মানববন্ধন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে মানববন্ধন করেছে ‘দৈনিক মজুরি’ ভিত্তিতে কর্মরত অস্থায়ী কর্মচারীরা। সোমবার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে বেলা ১২টায় উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন কর্মচারীরা। মানববন্ধনে সুফিয়া কামাল হলের ডাইনিং গার্ল নুরুন্নাহার বলেন, দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে কাজ করে বর্তমান সময়ে ১০-১২ হাজার টাকায় পরিবার নিয়ে চলতে পারছি না। বাচ্চাদের লেখাপড়ার খরচ ঠিকমতো চালাতে পারছি না। প্রীতিলতা হলে ১৯ বছর এবং সুফিয়া কামাল হলে ৭ বছর ধরে ডাইনিং গার্ল হিসেবে কাজ করছি। বিনিময়ে এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কি কিছুই পাব না? এমন প্রশ্ন রাখেন। শেখ হাসিনা হলের মালি মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, বাজারে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা করাতে কষ্ট হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তিভিত্তিক রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির ৬ জন ও চতুর্থ শ্রেণির ১৪৯ জন কর্মচারী ‘দৈনিক মজুরি’ ভিত্তিতে কাজ করছেন। তাদের নিয়োগ স্থায়ী করার বিষয়টি আমাদের হাতে নেই। আমরা এই ব্যাপারে ইউজিসির সঙ্গে কথা বলেছি।