করোনায় গণমাধ্যম কর্মীদের ঝুঁকি ভাতা দেয়া উচিত
-ডা. এবিএম আবদুল্লাহ
যুগান্তর রিপোর্ট
৩০ নভেম্বর ২০২০, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
করোনা মহামারীতে গণমাধ্যম কর্মীরা ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা। তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করে জনগণকে সচেতন করার কাজটি ভালোভাবেই করে আসছেন। ইতোমধ্যে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অনেক সাংবাদিক মারাও গেছেন। আমি মনে করি, বাংলাদেশে গণমাধ্যমে কর্মরতদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসার জন্য আলাদা হাসপাতাল এবং ঝুঁকি ভাতাসহ প্রণোদনা অবশ্যই দেয়া উচিত। সোনারগাঁও হোটেলে রোববার ‘করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় গণমাধ্যম ও বেসরকারি হাসপাতালের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক, ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ এসব কথা বলেন।
ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির আয়োজনে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। সেমিনারে আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ডক্টর আনোয়ার হোসেন খান এমপি, এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান, প্রফেসর ডা. মো. এখলাসুর রহমান ও এটিএন বাংলার উপদেষ্টা তাশিক আহমেদ প্রমুখ।
অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ বলেন, আমি অনুরোধ করব অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংবাদমাধ্যমে কর্মরতদের যেন টিকার আওতায় আনা হয়। বিষয়গুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
সভাপতির বক্তব্যে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, বাংলাদেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার সঙ্গে মাস্কের দাম, হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ করোনা রোধে ব্যবহৃত পণ্যের দাম বেড়েই চলছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য বেড পাওয়া যাচ্ছে না। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
করোনায় গণমাধ্যম কর্মীদের ঝুঁকি ভাতা দেয়া উচিত
-ডা. এবিএম আবদুল্লাহ
করোনা মহামারীতে গণমাধ্যম কর্মীরা ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা। তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করে জনগণকে সচেতন করার কাজটি ভালোভাবেই করে আসছেন। ইতোমধ্যে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অনেক সাংবাদিক মারাও গেছেন। আমি মনে করি, বাংলাদেশে গণমাধ্যমে কর্মরতদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসার জন্য আলাদা হাসপাতাল এবং ঝুঁকি ভাতাসহ প্রণোদনা অবশ্যই দেয়া উচিত। সোনারগাঁও হোটেলে রোববার ‘করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় গণমাধ্যম ও বেসরকারি হাসপাতালের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক, ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ এসব কথা বলেন।
ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির আয়োজনে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। সেমিনারে আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ডক্টর আনোয়ার হোসেন খান এমপি, এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান, প্রফেসর ডা. মো. এখলাসুর রহমান ও এটিএন বাংলার উপদেষ্টা তাশিক আহমেদ প্রমুখ।
অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ বলেন, আমি অনুরোধ করব অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংবাদমাধ্যমে কর্মরতদের যেন টিকার আওতায় আনা হয়। বিষয়গুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
সভাপতির বক্তব্যে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, বাংলাদেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার সঙ্গে মাস্কের দাম, হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ করোনা রোধে ব্যবহৃত পণ্যের দাম বেড়েই চলছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য বেড পাওয়া যাচ্ছে না। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।