দুদক প্রতিবেদন না দেয়ায় এজলাসে তোলা হয়নি ওসি প্রদীপকে
অবৈধ সম্পদ অর্জন মামলা
চট্টগ্রাম ব্যুরো
০১ ডিসেম্বর ২০২০, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রতিবেদন না দেয়ায় অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশকে আদালতে আনা হলেও এজলাসে তোলা হয়নি।
দুদকের মামলায় সোমবার সকালে তাকে চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। এদিন প্রদীপের হাজিরা এবং তার ও স্ত্রী চুমকি কারণের বিরুদ্ধে দুদকের প্রতিবেদন জমার দিন ধার্য ছিল। দুদক সূত্র জানিয়েছে, তারা এখনও তদন্ত শেষ করতে পারেনি। তদন্ত শেষ হলে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
ওসি প্রদীপ অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর সিনহা মো. রাশেদ হত্যা মামলার অন্যতম আসামি। এ ঘটনায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত ও গ্রেফতার করা হয়।
গত ২৩ আগস্ট ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রায় চার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। এর মধ্যে ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫ হাজার ৬৩৫ টাকা তিনি ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জন করেছেন বলে দুদকের অভিযোগ। আরও ১৩ লাখ ১৩ হাজার ১৭৫ টাকার সম্পদের তথ্য বিবরণীতে গোপন করার অভিযোগ আনা হয়েছে চুমকির বিরুদ্ধে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
অবৈধ সম্পদ অর্জন মামলা
দুদক প্রতিবেদন না দেয়ায় এজলাসে তোলা হয়নি ওসি প্রদীপকে
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রতিবেদন না দেয়ায় অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশকে আদালতে আনা হলেও এজলাসে তোলা হয়নি।
দুদকের মামলায় সোমবার সকালে তাকে চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। এদিন প্রদীপের হাজিরা এবং তার ও স্ত্রী চুমকি কারণের বিরুদ্ধে দুদকের প্রতিবেদন জমার দিন ধার্য ছিল। দুদক সূত্র জানিয়েছে, তারা এখনও তদন্ত শেষ করতে পারেনি। তদন্ত শেষ হলে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
ওসি প্রদীপ অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর সিনহা মো. রাশেদ হত্যা মামলার অন্যতম আসামি। এ ঘটনায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত ও গ্রেফতার করা হয়।
গত ২৩ আগস্ট ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রায় চার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। এর মধ্যে ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫ হাজার ৬৩৫ টাকা তিনি ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জন করেছেন বলে দুদকের অভিযোগ। আরও ১৩ লাখ ১৩ হাজার ১৭৫ টাকার সম্পদের তথ্য বিবরণীতে গোপন করার অভিযোগ আনা হয়েছে চুমকির বিরুদ্ধে।