নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভয়ংকররূপে ভর্তি ও স্কলারশিপ বাণিজ্য!
দেশের স্বনামধন্য বেসরকারি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে গুনতে হয় মোটা অঙ্কের টাকা। তবে অনেক ক্ষেত্রে টাকা থাকলেও ভর্তি মেলে না। এজন্য নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করে কঠোর প্রতিযোগিতার ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়।
কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হয়েও কেউ কেউ ভিন্ন পথে এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছেন। এ ক্ষেত্রে ট্রাস্টি বোর্ডের কিছু সদস্য, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীর যোগসাজশের অভিযোগ রয়েছে। যুগান্তরের অনুসন্ধানে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামার সেমিস্টারের ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে শিক্ষার্থীরা বের হচ্ছেন। এর মধ্যে পথেই কয়েকজন কার্ড আর লিফলেট বিতরণ করছিলেন, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ভর্তির শতভাগ নিশ্চয়তার কথা উল্লেখ আছে।
পরে এই লিফলেটের সূত্র ধরেই জানা যায়, ভর্তি আর স্কলারশিপ বাণিজ্যের রমরমা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছে একটি সিন্ডিকেট।
সিন্ডিকেট সদস্যরা ভর্তিচ্ছু ছেলেমেয়েদের টার্গেট করেন। বিশেষ করে যারা ভর্তি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েছেন এবং যাদের এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বা জিপিএ তেমন ভালো নয়, তাদেরই টার্গেট করে এই সিন্ডিকেট।
এরপর তারা ওই শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ভর্তি করে দেবে বলে আশ্বস্ত করেন। এই সিন্ডিকেটের আরেকটি গ্রুপ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়েরই কিছু কর্মচারী এবং বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ওই সিন্ডিকেটের সদস্যদের বেশির ভাগই মেয়ে, যারা মোটা অঙ্কের কমিশনের ভিত্তিতে কাজ করে থাকেন।
সূত্র জানায়, মূলত এসব মেয়ে শিক্ষার্থীর মাধ্যমেই ট্রাস্টি বোর্ডের বিভিন্ন সদস্যের কাছ থেকে অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুপারিশ আসে।
সিন্ডিকেটভুক্ত এসব নারী ট্রাস্টির কাছেও সত্য গোপন করে ভর্তির জন্য ‘তদবির’ করা অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের নিজেদের আত্মীয় ভাই-বোন পরিচয় দিয়ে ভর্তির সুযোগ দেওয়ার অনুরোধ জানান।
আর্থিক অবস্থা খুব ভালো হওয়ার পরও বাগিয়ে নেয় ৭৫-১০০% স্কলারশিপ। ভর্তি বাণিজ্যের সঙ্গেই জড়িত আজাদ নামের এক ব্যক্তি বলেন, সব ট্রাস্টি এই কাজে জড়িত নন।
তবে একজন ট্রাস্টির কথা বলা যায়-তাকে ভর্তির জন্য ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া লাগে। আর স্কলারশিপপ্রতি নেন দেড় থেকে দুই লাখ টাকা। এভাবেই সিন্ডিকেটটি বছরের পর বছর নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বাণিজ্য ও স্কলারশিপ বাণিজ্য করে আসছে।
এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ভর্তি বাণিজ্যের বাইরেও আরও বিভিন্ন কাজ যেমন-গ্রেড পরিবর্তন, ডিপার্টমেন্ট পরিবর্তন, প্রভিশন কাটানোসহ সব কাজই হয়ে যাচ্ছে দেদার।
এনএসইউতে ভর্তির আবেদনের যোগ্যতা হচ্ছে-এসএসসি এবং এইচএসসির প্রত্যেক পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫ করে মোট ৮ থাকতে হবে।
যুগান্তরের অনুসন্ধানে জানা যায়, সামিনা, ২০১৮ সালে নর্থ সাউথের সহকারী উপাচার্যের এসিস্ট্যান্ট/ডেপুটি ডিরেক্টর পদে কর্মরত ছিলেন।
তিনি দুর্নীতির দায়ে চাকরি হারান। চাকরি হারালেও নিয়মিতই যোগাযোগ রাখেন ট্রাস্টি এবং অন্য অফিস কর্মচারীদের সঙ্গে। ভর্তি বাণিজ্য সামিনার প্রধান আয়ের উৎস।
মোবাইলের মেসেজ আদান-প্রদানের একটি কনভার্সেশনেও তার অপকর্মের ফিরিস্তি দেখা যায়। এ ব্যাপারে সামিনার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি যুগান্তরকে জানান, এই পুরোনো বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাই না।
আর আপনি যেহেতু আমার কনভার্সেশন দেখেছেন, নিশ্চয়ই রিপ্লাইটাও দেখেছেন। তাপস জামান, সাবেক শিক্ষার্থী। ভর্তি বাণিজ্য এবং ট্রাস্টি শাহজাহানের বিভিন্ন অপকর্মের প্রধান হোতা।
তাকে একটি গোয়েন্দা সংস্থা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ধরে নিয়ে গেলে তিনি অকপটে তাদের কাছে স্বীকার করেন তিনি কীভাবে শাহজাহানের হয়ে কাজ করতেন এবং তার একটি ভয়েস ক্লিপেও স্পষ্ট শোনা যায় তার ভর্তি বাণিজ্যের নানা বিষয়।
ফারিয়া ইসলাম মৌ, সাবেক শিক্ষার্থী এবং কর্মচারী। তার ক্ষমতা এবং প্রভাব সাধারণ শিক্ষার্থী থেকে অফিস কর্মচারী সবারই জানা। প্রতি সেমিস্টারে শুধু মৌ-এর হাত ধরেই ২৫-৩০ জন অকৃতকার্য শিক্ষার্থী নর্থ সাউথে ভর্তি হন।
মৌ নর্থ সাউথ থেকে অনার্স, মাস্টার্সের পরে প্রথমে সিকিউরিটি বিভাগে, এর পরে লাইব্রেরি বিভাগে অফিসার হিসাবে কর্মরত ছিলেন। ফারিয়া মৌকে অভিযোগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, আমি সংসার নিয়ে খুব সুখে আছি।
একটি পক্ষ এই মিথ্যা রটাচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, এই ভর্তি বাণিজ্যে আরও কয়েকজন নারী সক্রিয়ভাবে জড়িত।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী তারা বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রতি সেমিস্টারে রেকর্ড সংখ্যক শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ প্রদান করে থাকেন।
সরেজমিন তদন্তে দেখা যায়, এখানেও চলছে বাণিজ্য আর ট্রাস্টি মেম্বারদের স্বেচ্ছাচারিতা। কিছু শিক্ষার্থী শুধু ট্রাস্টিদের সহযোগিতার বিনিময়ে পেয়ে যাচ্ছেন ৭৫-১০০% ফুল ফ্রি স্কলারশিপ।
অন্যদিকে কিছু দরিদ্র শিক্ষার্থী ফিস পরিশোধ না করতে পেরে ড্রপ আউটও হয়ে যাচ্ছে। স্কলারশিপ দেওয়ার ক্ষেত্রে মানা হয় না কোনো নিয়ম। হয় না কোনো ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন। নামমাত্র একটি ইন্টারভিউ নেওয়া হয় শুধু, যা নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যেও আছে অসন্তোষ।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভয়ংকররূপে ভর্তি ও স্কলারশিপ বাণিজ্য!
কায়েস আহমেদ সেলিম
২০ আগস্ট ২০২২, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
দেশের স্বনামধন্য বেসরকারি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে গুনতে হয় মোটা অঙ্কের টাকা। তবে অনেক ক্ষেত্রে টাকা থাকলেও ভর্তি মেলে না। এজন্য নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করে কঠোর প্রতিযোগিতার ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়।
কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হয়েও কেউ কেউ ভিন্ন পথে এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছেন। এ ক্ষেত্রে ট্রাস্টি বোর্ডের কিছু সদস্য, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীর যোগসাজশের অভিযোগ রয়েছে। যুগান্তরের অনুসন্ধানে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামার সেমিস্টারের ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে শিক্ষার্থীরা বের হচ্ছেন। এর মধ্যে পথেই কয়েকজন কার্ড আর লিফলেট বিতরণ করছিলেন, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ভর্তির শতভাগ নিশ্চয়তার কথা উল্লেখ আছে।
পরে এই লিফলেটের সূত্র ধরেই জানা যায়, ভর্তি আর স্কলারশিপ বাণিজ্যের রমরমা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছে একটি সিন্ডিকেট।
সিন্ডিকেট সদস্যরা ভর্তিচ্ছু ছেলেমেয়েদের টার্গেট করেন। বিশেষ করে যারা ভর্তি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েছেন এবং যাদের এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বা জিপিএ তেমন ভালো নয়, তাদেরই টার্গেট করে এই সিন্ডিকেট।
এরপর তারা ওই শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ভর্তি করে দেবে বলে আশ্বস্ত করেন। এই সিন্ডিকেটের আরেকটি গ্রুপ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়েরই কিছু কর্মচারী এবং বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ওই সিন্ডিকেটের সদস্যদের বেশির ভাগই মেয়ে, যারা মোটা অঙ্কের কমিশনের ভিত্তিতে কাজ করে থাকেন।
সূত্র জানায়, মূলত এসব মেয়ে শিক্ষার্থীর মাধ্যমেই ট্রাস্টি বোর্ডের বিভিন্ন সদস্যের কাছ থেকে অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুপারিশ আসে।
সিন্ডিকেটভুক্ত এসব নারী ট্রাস্টির কাছেও সত্য গোপন করে ভর্তির জন্য ‘তদবির’ করা অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের নিজেদের আত্মীয় ভাই-বোন পরিচয় দিয়ে ভর্তির সুযোগ দেওয়ার অনুরোধ জানান।
আর্থিক অবস্থা খুব ভালো হওয়ার পরও বাগিয়ে নেয় ৭৫-১০০% স্কলারশিপ। ভর্তি বাণিজ্যের সঙ্গেই জড়িত আজাদ নামের এক ব্যক্তি বলেন, সব ট্রাস্টি এই কাজে জড়িত নন।
তবে একজন ট্রাস্টির কথা বলা যায়-তাকে ভর্তির জন্য ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া লাগে। আর স্কলারশিপপ্রতি নেন দেড় থেকে দুই লাখ টাকা। এভাবেই সিন্ডিকেটটি বছরের পর বছর নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বাণিজ্য ও স্কলারশিপ বাণিজ্য করে আসছে।
এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ভর্তি বাণিজ্যের বাইরেও আরও বিভিন্ন কাজ যেমন-গ্রেড পরিবর্তন, ডিপার্টমেন্ট পরিবর্তন, প্রভিশন কাটানোসহ সব কাজই হয়ে যাচ্ছে দেদার।
এনএসইউতে ভর্তির আবেদনের যোগ্যতা হচ্ছে-এসএসসি এবং এইচএসসির প্রত্যেক পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫ করে মোট ৮ থাকতে হবে।
যুগান্তরের অনুসন্ধানে জানা যায়, সামিনা, ২০১৮ সালে নর্থ সাউথের সহকারী উপাচার্যের এসিস্ট্যান্ট/ডেপুটি ডিরেক্টর পদে কর্মরত ছিলেন।
তিনি দুর্নীতির দায়ে চাকরি হারান। চাকরি হারালেও নিয়মিতই যোগাযোগ রাখেন ট্রাস্টি এবং অন্য অফিস কর্মচারীদের সঙ্গে। ভর্তি বাণিজ্য সামিনার প্রধান আয়ের উৎস।
মোবাইলের মেসেজ আদান-প্রদানের একটি কনভার্সেশনেও তার অপকর্মের ফিরিস্তি দেখা যায়। এ ব্যাপারে সামিনার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি যুগান্তরকে জানান, এই পুরোনো বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাই না।
আর আপনি যেহেতু আমার কনভার্সেশন দেখেছেন, নিশ্চয়ই রিপ্লাইটাও দেখেছেন। তাপস জামান, সাবেক শিক্ষার্থী। ভর্তি বাণিজ্য এবং ট্রাস্টি শাহজাহানের বিভিন্ন অপকর্মের প্রধান হোতা।
তাকে একটি গোয়েন্দা সংস্থা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ধরে নিয়ে গেলে তিনি অকপটে তাদের কাছে স্বীকার করেন তিনি কীভাবে শাহজাহানের হয়ে কাজ করতেন এবং তার একটি ভয়েস ক্লিপেও স্পষ্ট শোনা যায় তার ভর্তি বাণিজ্যের নানা বিষয়।
ফারিয়া ইসলাম মৌ, সাবেক শিক্ষার্থী এবং কর্মচারী। তার ক্ষমতা এবং প্রভাব সাধারণ শিক্ষার্থী থেকে অফিস কর্মচারী সবারই জানা। প্রতি সেমিস্টারে শুধু মৌ-এর হাত ধরেই ২৫-৩০ জন অকৃতকার্য শিক্ষার্থী নর্থ সাউথে ভর্তি হন।
মৌ নর্থ সাউথ থেকে অনার্স, মাস্টার্সের পরে প্রথমে সিকিউরিটি বিভাগে, এর পরে লাইব্রেরি বিভাগে অফিসার হিসাবে কর্মরত ছিলেন। ফারিয়া মৌকে অভিযোগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, আমি সংসার নিয়ে খুব সুখে আছি।
একটি পক্ষ এই মিথ্যা রটাচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, এই ভর্তি বাণিজ্যে আরও কয়েকজন নারী সক্রিয়ভাবে জড়িত।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী তারা বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রতি সেমিস্টারে রেকর্ড সংখ্যক শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ প্রদান করে থাকেন।
সরেজমিন তদন্তে দেখা যায়, এখানেও চলছে বাণিজ্য আর ট্রাস্টি মেম্বারদের স্বেচ্ছাচারিতা। কিছু শিক্ষার্থী শুধু ট্রাস্টিদের সহযোগিতার বিনিময়ে পেয়ে যাচ্ছেন ৭৫-১০০% ফুল ফ্রি স্কলারশিপ।
অন্যদিকে কিছু দরিদ্র শিক্ষার্থী ফিস পরিশোধ না করতে পেরে ড্রপ আউটও হয়ে যাচ্ছে। স্কলারশিপ দেওয়ার ক্ষেত্রে মানা হয় না কোনো নিয়ম। হয় না কোনো ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন। নামমাত্র একটি ইন্টারভিউ নেওয়া হয় শুধু, যা নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যেও আছে অসন্তোষ।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023