অশ্বিনী কুমার হলে খসে পড়েছে পলেস্তারা
বরিশাল বিএম কলেজ
আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা
বরিশাল ব্যুরো
০১ ডিসেম্বর ২০২২, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
বরিশাল ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসের ২১৬ নম্বর কক্ষে পলেস্তারা খসে পড়েছে। মঙ্গলবার রাতে ওই কক্ষে চার শিক্ষার্থী অবস্থানকালে এ ঘটনা ঘটে। এতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সংস্কারের জন্য ওই কক্ষ বন্ধ ঘোষণা করেছেন কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া। এ ঘটনায় কেউ আহত না হলেও প্রায়ই এমন ঘটনা ঘটছে দাবি করে দ্রুত সব কক্ষ সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা।
হল সুপার মো. শাহআলম হাওলাদার জানান, ছাত্রাবাসটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত কাজ চলমান রয়েছে।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, ওই ছাত্রাবাসে ৯৯টি কক্ষ রয়েছে। এর মধ্যে এ ও বি ব্লকের ৩০টি করে ৬০টি কক্ষের অবস্থা খুবই নাজুক। ৬ বছরে ১০-১৫ বার পলেস্তারা খসে পড়ার ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনার পর আতঙ্কে পার্শ্ববর্তী অন্যান্য ছাত্রাবাস ও মেসে অবস্থান নিয়েছে শিক্ষার্থীরা। তাই দ্রুত সংস্কার না হলে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। আবাসিক শিক্ষার্থী সাহাদাত হোসাইন বলেন, যে কোনো সময় পলেস্তারা খসে আহতের আশঙ্কায় রয়েছি। তাই কলেজ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বরিশাল বিএম কলেজ
অশ্বিনী কুমার হলে খসে পড়েছে পলেস্তারা
আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা
বরিশাল ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসের ২১৬ নম্বর কক্ষে পলেস্তারা খসে পড়েছে। মঙ্গলবার রাতে ওই কক্ষে চার শিক্ষার্থী অবস্থানকালে এ ঘটনা ঘটে। এতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সংস্কারের জন্য ওই কক্ষ বন্ধ ঘোষণা করেছেন কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া। এ ঘটনায় কেউ আহত না হলেও প্রায়ই এমন ঘটনা ঘটছে দাবি করে দ্রুত সব কক্ষ সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা।
হল সুপার মো. শাহআলম হাওলাদার জানান, ছাত্রাবাসটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত কাজ চলমান রয়েছে।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, ওই ছাত্রাবাসে ৯৯টি কক্ষ রয়েছে। এর মধ্যে এ ও বি ব্লকের ৩০টি করে ৬০টি কক্ষের অবস্থা খুবই নাজুক। ৬ বছরে ১০-১৫ বার পলেস্তারা খসে পড়ার ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনার পর আতঙ্কে পার্শ্ববর্তী অন্যান্য ছাত্রাবাস ও মেসে অবস্থান নিয়েছে শিক্ষার্থীরা। তাই দ্রুত সংস্কার না হলে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। আবাসিক শিক্ষার্থী সাহাদাত হোসাইন বলেন, যে কোনো সময় পলেস্তারা খসে আহতের আশঙ্কায় রয়েছি। তাই কলেজ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।