দাওয়াইয়ের নাম হাসি
স্বামী : ছেলেকে এভাবে মারছ কেন?
স্ত্রী : মারব না তো আদর করব! ওকে বললাম, ভালো করে পড়াশোনা কর। জীবনে বড় কিছু হতে পারলে ভালো বউ পাবি!
স্বামী : ভালো কথাই তো বলেছ। সমস্যা কোথায়?
স্ত্রী : বেয়াদব ছেলে! বলে বাবাও তো অনেক পড়াশোনা করেছে কিন্তু কোনো লাভ হয়নি!
*
এক মাতাল বসে বসে মদ খাচ্ছে। এমন সময় আরেক মাতাল এসে উপস্থিত হল। প্রথম মাতাল বলল, ‘এসো, আমরা একসঙ্গে মদ খাই!’
দ্বিতীয় মাতাল : দুঃখিত! দুটি কারণে আমি তোমার সঙ্গে মদ খেতে পারব না। প্রথমত আমি আমার স্ত্রীকে ছুঁয়ে শপথ করেছি, কখনও আর মদ খাব না। দ্বিতীয় কারণ হল এইমাত্র আমি এক বোতল মদ খেয়ে এসেছি!
*
পুলিশ কর্মকর্তা : আসামি ধরতে পেরেছেন?
কনস্টেবল : সরি স্যার, অল্পের জন্য হাত ফসকে গেছে। তবে চোরের ফিঙ্গার প্রিন্ট সঙ্গে করে নিয়ে এসেছি!
পুলিশ কর্মকর্তা : বাহ, ভেরিগুড। কোথায় দেখি?
কনস্টেবল : আমার গালে স্যার!
*
পরীক্ষা চলছে। আশিক পরীক্ষার হলে এসে পৌঁছতে দেরি হয়ে গেল খানিকটা। তাই তাকে বসতে হল মেয়েদের পেছনে। কী আর করা! বাধ্য হয়ে মেয়েদের পেছনে বসেই পরীক্ষা দিতে লাগল আশিক। হঠাৎ তার সামনের মেয়েটি আশিকের দিকে তাকিয়ে জানতে চাইল, ‘এই আশিক, স্বার্থপরের ইংরেজি কী হবে?’
আশিক : জানি, কিন্তু বলব না।
মেয়ে : তুই একটা সেলফিস!
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.ma[email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
দাওয়াইয়ের নাম হাসি
স্বামী : ছেলেকে এভাবে মারছ কেন?
স্ত্রী : মারব না তো আদর করব! ওকে বললাম, ভালো করে পড়াশোনা কর। জীবনে বড় কিছু হতে পারলে ভালো বউ পাবি!
স্বামী : ভালো কথাই তো বলেছ। সমস্যা কোথায়?
স্ত্রী : বেয়াদব ছেলে! বলে বাবাও তো অনেক পড়াশোনা করেছে কিন্তু কোনো লাভ হয়নি!
*
এক মাতাল বসে বসে মদ খাচ্ছে। এমন সময় আরেক মাতাল এসে উপস্থিত হল। প্রথম মাতাল বলল, ‘এসো, আমরা একসঙ্গে মদ খাই!’
দ্বিতীয় মাতাল : দুঃখিত! দুটি কারণে আমি তোমার সঙ্গে মদ খেতে পারব না। প্রথমত আমি আমার স্ত্রীকে ছুঁয়ে শপথ করেছি, কখনও আর মদ খাব না। দ্বিতীয় কারণ হল এইমাত্র আমি এক বোতল মদ খেয়ে এসেছি!
*
পুলিশ কর্মকর্তা : আসামি ধরতে পেরেছেন?
কনস্টেবল : সরি স্যার, অল্পের জন্য হাত ফসকে গেছে। তবে চোরের ফিঙ্গার প্রিন্ট সঙ্গে করে নিয়ে এসেছি!
পুলিশ কর্মকর্তা : বাহ, ভেরিগুড। কোথায় দেখি?
কনস্টেবল : আমার গালে স্যার!
*
পরীক্ষা চলছে। আশিক পরীক্ষার হলে এসে পৌঁছতে দেরি হয়ে গেল খানিকটা। তাই তাকে বসতে হল মেয়েদের পেছনে। কী আর করা! বাধ্য হয়ে মেয়েদের পেছনে বসেই পরীক্ষা দিতে লাগল আশিক। হঠাৎ তার সামনের মেয়েটি আশিকের দিকে তাকিয়ে জানতে চাইল, ‘এই আশিক, স্বার্থপরের ইংরেজি কী হবে?’
আশিক : জানি, কিন্তু বলব না।
মেয়ে : তুই একটা সেলফিস!