ভ্যালেন্টাইনস ডে জোকস
* স্ত্রী : এই শোনো, ভ্যালেন্টাইনস ডে’তে আমাকে কথা দাও, আজ থেকে তুমি আমার আত্মীয়দের ভালোবাসবে।
স্বামী : অবশ্যই। দেখো, ইনফ্যাক্ট আমি কিন্তু তোমার শাশুড়িকে আমার নিজের শাশুড়ির চেয়েও বেশি ভালোবাসি।
* এক রসিক শিক্ষক ক্লাসে এসে ভ্যালেন্টাইন ডে’তে তার ছাত্রছাত্রীদের একটা করে অফসেট পেপার দিয়ে বললেন, ‘আজ ভালোবাসা দিবস। মানে ভ্যালেন্টাইন ডে। তাই আজ আর কোনো লেকচার দেব না। তোমাদের কাছে দেওয়া কাগজে তোমাদের ভালো লাগার মানুষটির নাম লিখে আমার কাছে জমা দাও।’
ত্রিশ সেকেন্ডের মধ্যে সব ছেলে কাগজ জমা দিয়ে দিল! আর বিশ মিনিট পর ক্লাসের ‘বিশ্বপ্রেমিক’ বাবলু উঠে বলল, ‘এক্সট্রা পেইজ প্লিজ!’
* প্রেমিক : আজ তো ভ্যালেন্টাইন ডে। সত্যি করে বলো তো, তোমার আগের প্রেমটা ভেঙে গেল কেন?
প্রেমিকা : আমিই ভেঙে দিলাম।
প্রেমিক : কেন?
প্রেমিকা : কারণ ও বলেছিল ও একজন ‘হার্ট স্পেশালিস্ট মানে হৃদয় বিশেষজ্ঞ’!
প্রেমিক : তাহলে তো ভালোই ছিল।
প্রেমিকা : ভালো না ছাই! পরে খোঁজ নিয়ে দেখি ও একজন পাতি কবি!
* ভ্যালেন্টাইন ডে’তে মন খারাপ করে বাড়ি ফিরল সোমা। দেখে বড় বোন বলল, ‘কী রে, তোর মন খারাপ কেন?’
সোমা বলল, ‘জানিস আপা, আমার বয়ফ্রেন্ডের দাঁতগুলো খুবই বিশ্রি। আজ একটা জোকস শুনিয়ে আমার সামনে খুব হাসল। ওর দাঁতগুলো দেখার পর থেকে মনটা খুব খারাপ।’
‘আরে ধুর পাগলি! ওকে বুঝিয়ে শুনিয়ে বিয়েটা করে ফেল। এরপর দেখবি সারা জীবনে ও আর হাসার সুযোগ পাবে না! আর তোকেও ওই বিশ্রি দাঁতগুলো দেখতে হবে না!’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ভ্যালেন্টাইনস ডে জোকস
* স্ত্রী : এই শোনো, ভ্যালেন্টাইনস ডে’তে আমাকে কথা দাও, আজ থেকে তুমি আমার আত্মীয়দের ভালোবাসবে।
স্বামী : অবশ্যই। দেখো, ইনফ্যাক্ট আমি কিন্তু তোমার শাশুড়িকে আমার নিজের শাশুড়ির চেয়েও বেশি ভালোবাসি।
* এক রসিক শিক্ষক ক্লাসে এসে ভ্যালেন্টাইন ডে’তে তার ছাত্রছাত্রীদের একটা করে অফসেট পেপার দিয়ে বললেন, ‘আজ ভালোবাসা দিবস। মানে ভ্যালেন্টাইন ডে। তাই আজ আর কোনো লেকচার দেব না। তোমাদের কাছে দেওয়া কাগজে তোমাদের ভালো লাগার মানুষটির নাম লিখে আমার কাছে জমা দাও।’
ত্রিশ সেকেন্ডের মধ্যে সব ছেলে কাগজ জমা দিয়ে দিল! আর বিশ মিনিট পর ক্লাসের ‘বিশ্বপ্রেমিক’ বাবলু উঠে বলল, ‘এক্সট্রা পেইজ প্লিজ!’
* প্রেমিক : আজ তো ভ্যালেন্টাইন ডে। সত্যি করে বলো তো, তোমার আগের প্রেমটা ভেঙে গেল কেন?
প্রেমিকা : আমিই ভেঙে দিলাম।
প্রেমিক : কেন?
প্রেমিকা : কারণ ও বলেছিল ও একজন ‘হার্ট স্পেশালিস্ট মানে হৃদয় বিশেষজ্ঞ’!
প্রেমিক : তাহলে তো ভালোই ছিল।
প্রেমিকা : ভালো না ছাই! পরে খোঁজ নিয়ে দেখি ও একজন পাতি কবি!
* ভ্যালেন্টাইন ডে’তে মন খারাপ করে বাড়ি ফিরল সোমা। দেখে বড় বোন বলল, ‘কী রে, তোর মন খারাপ কেন?’
সোমা বলল, ‘জানিস আপা, আমার বয়ফ্রেন্ডের দাঁতগুলো খুবই বিশ্রি। আজ একটা জোকস শুনিয়ে আমার সামনে খুব হাসল। ওর দাঁতগুলো দেখার পর থেকে মনটা খুব খারাপ।’
‘আরে ধুর পাগলি! ওকে বুঝিয়ে শুনিয়ে বিয়েটা করে ফেল। এরপর দেখবি সারা জীবনে ও আর হাসার সুযোগ পাবে না! আর তোকেও ওই বিশ্রি দাঁতগুলো দেখতে হবে না!’