এই সময়
মধুর রসে ভরপুর জ্যৈষ্ঠ
জ্যৈষ্ঠ মধুমাস বলে পরিচিত হলেও অভিধান বলছে মধুমাস চৈত্র। বাংলাদেশে ৭২ প্রজাতির ফলের চাষ হচ্ছে। আগে হতো ৫৬ প্রজাতির ফল চাষ। কাঁঠাল উৎপাদনে এখন বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয়, আমে সপ্তম, পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম, পেঁপে উৎপাদনে চতুর্দশ অবস্থানে রয়েছে। মৌসুমি ফল উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় নাম লিখিয়েছে বাংলাদেশ। নানা ফলে নানা পুষ্টি উপাদান।
কাঁঠাল : পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঁঠাল। কাঁঠালে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, সি, বি-১, বি-২, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামসহ নানা রকমের পুষ্টি ও খনিজ উপাদান পাওয়া যায়। এসব উপাদান আমাদের শরীরকে সুস্থ ও সবল রাখতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি ভিটামিনের চাহিদাও পূরণ করে কাঁঠাল। কাঁঠালে সামান্য পরিমাণ প্রোটিনও পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা কাঁঠালে ১.৮ গ্রাম, কাঁচা কাঁঠালে ২০৬ গ্রাম ও কাঁঠালের বীজে ৬.৬ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। এ প্রোটিন দেহ গঠনে সাহায্য করে। কাঁঠালে রয়েছে শ্বেতসার। পাকা কাঁঠালে ০.১ গ্রাম, কাঁচা কাঁঠালে ০.৩ ও কাঁঠালের বীজে ০.৪ গ্রাম শ্বেতসার পাওয়া যায়। কাঁঠালে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। এ ভিটামিন দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। কাঁঠালের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান চোখের রেটিনার ক্ষতি প্রতিরোধ করে। কাঁঠাল হজমে সাহায্য করে, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিহত করে। কাঁঠাল পাকা এবং কাঁচা দু অবস্থায়ই খাওয়া যায়।
আম : আমকে বলা হয় ফলের রাজা। ঝড়ের দিনে আম কুড়ানোতে যে সুখ। তার কোনো তুলনাই হয় না। এখন ছাদকৃষিতেও নানা জাতের আমের ফলন হচ্ছে। অনান্য ফলের মতো আমেও আছে অনেক পুষ্টি উপাদান। আম প্রি-বায়োটিক, ডায়েটারি ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদানে সমৃদ্ধ। কিছু সমীক্ষায় দেখা গেছে, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান স্তন ক্যানসার ও কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। নতুন কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, আমে কোলন ক্যানসার, স্তন ক্যানসার, লিউকোমিয়া ও প্রোস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধের উপাদান আছে। আমের রাজধানী বলা হয় চাঁপাইনবাবগঞ্জকে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সারা দেশে মোট আমের উৎপাদন ছিল ২৩ লাখ ৭২ হাজার টন। অল্প কিছু আম দেশের বাইরে রপ্তানি হচ্ছে। কাঁঠালের মতো আম দিয়েও ত্বকের, চুলের যত্ন নেওয়া সম্ভব। আমে ভিটামিন এ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকে নিয়ে আসে প্রাকৃতিক জৌলুস। আজকাল অনেকেই ছাদে আম বাগান গড়ে তুলছেন। ফলন মোটামুটি ভালোই হয়ে থাকে। মহাচানক, রঙিন আমেরিকান পালমার, থাই কাটিমন, থাই নামডকমাই, থাই ব্যানানা আম, মালয়েশিয়ান লুবনা, হাঁড়িভাঙা, কিউজাই, পুনাই, চেন্নাই ইত্যাদি জাতের গাছ ছাদে লাগাতে পারেন। যখন কোথাও আম নেই। তখন আম খাবার সুযোগ পেতে পারেন। যদি না আপনার ছাদে কটিমন (বারোমাসি) জাতের আমগাছ থাকে।
জাম : জাম নিয়ে লিখতে গেলে জসীমউদ্দীনের কবিতার দুটি লাইন না বললেই নয়। কবি বলেছেন, ‘পাকা জামের মধুর রসে/ রঙিন করি মুখ’। একটু খানি মরিচ, লবণ, পেঁয়াজ, সরিষার তেল আর চিনি দিয়ে বানানো জাম। ভাবলেই যে কারও জিভে জল চলে আসতেই পারে। গ্রীষ্মকালীন ফল জামে আছে প্রচুর পরিমাণের ভিটামিন সি, জিংক, কপার, গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ, ফ্রুকটোজ, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও স্যালিলাইলেট ইত্যাদি। জামের আকারে ছোট, তাতে কি। জামে শর্করার পরিমাণ থাকে প্রায় ১৫ দশমিক ৫৬ গ্রাম, পটাশিয়াম ৭৯ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৭ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেশিয়াম ১৫ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৯ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ১৪ গ্রাম। বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলেই কমবেশি জাম হয়।
লিচু : রসালো ফল লিচু। জ্যৈষ্ঠের প্রথমে বাজারে আসে কাপাসিয়ার লিচু। যা কিছুটা টক-মিষ্টি। রাজশাহী, দিনাজপুরের লিচু আসতে সময় লাগে। লিচু বেশিদিন বাজারে থাকে না। রক্ষণাবেক্ষণ সঠিক না হলে পচে যায়। লিচুতে ক্যালরির পরিমাণ কম। এতে আছে প্রচুর মিনারেল ও ভিটামিন। ৪০ গ্রাম বা বড় আকারের ৬টি লিচু ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারবেন। লিচু রক্তে সুগারের পরিমাণ বাড়ায়। অবশ্য সুস্থ মানুষেরও প্রচুর লিচু খাওয়া উচিত নয়। লিচু উৎপাদনে বিশ্বে চীনের পরই বাংলাদেশের অবস্থান। বাংলাদেশে মাদ্রাজি, বোম্বাই, বেদানা ও চায়না-৩ জাতের লিচু বেশি জনপ্রিয়।
জামরুল : জামরুল একটি পরিচিত ফল। জামরুলে ক্যালোরি শক্তি থাকে ১০০ গ্রাম থেকে ৫৬ গ্রাম, প্রোটিন ০.৫ থেকে ০.৭ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ১৪.২ গ্রাম, খাদ্যআঁশ ১.১ থেকে ১.৯ গ্রাম, ফ্যাট ০.২ থেকে ০.৩ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২৯ থেকে ৪৫.২ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ৪ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১১.৭ থেকে ৩০ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৪৫ থেকে ১.২ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ৩৪.১ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৩৪.১ মিলিগ্রাম, কপার ০.০১ মিলিগ্রাম, সালফার ১৩ মিলিগ্রাম, ক্লোরিন ৪ মিলিগ্রাম এবং পানি ৪৫.৫ থেকে ৮৯.১ গ্রাম। এছাড়া জামরুলে সামান্য পরিমাণে পাবেন ক্যারোটিন, থায়ামিন, নাইয়াসিন, অ্যাসকোরবিক অ্যাসিড। জামরুল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ছাদে হাফ ড্রামে জামরুল গাছ লাগানো যায়। দো-আঁশ মাটি অর্ধেক ও অর্ধেক গোবর বা জৈব সার মিশিয়ে ভরতে হবে। সঙ্গে দিতে হবে হাফ ড্রামে ১ কেজি কাঠের ছাই ও ৫০০ গ্রাম হাড়ের গুঁড়া, ২৫০ গ্রাম টিএসপি, ১৫০ গ্রাম এমওপি এবং ৫০ গ্রাম বোরণ সার।
মধুর রসে ভরপুর জ্যৈষ্ঠ
এই সময়
মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
৩০ মে ২০২৩, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
জ্যৈষ্ঠ মধুমাস বলে পরিচিত হলেও অভিধান বলছে মধুমাস চৈত্র। বাংলাদেশে ৭২ প্রজাতির ফলের চাষ হচ্ছে। আগে হতো ৫৬ প্রজাতির ফল চাষ। কাঁঠাল উৎপাদনে এখন বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয়, আমে সপ্তম, পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম, পেঁপে উৎপাদনে চতুর্দশ অবস্থানে রয়েছে। মৌসুমি ফল উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় নাম লিখিয়েছে বাংলাদেশ। নানা ফলে নানা পুষ্টি উপাদান।
কাঁঠাল : পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঁঠাল। কাঁঠালে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, সি, বি-১, বি-২, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামসহ নানা রকমের পুষ্টি ও খনিজ উপাদান পাওয়া যায়। এসব উপাদান আমাদের শরীরকে সুস্থ ও সবল রাখতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি ভিটামিনের চাহিদাও পূরণ করে কাঁঠাল। কাঁঠালে সামান্য পরিমাণ প্রোটিনও পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা কাঁঠালে ১.৮ গ্রাম, কাঁচা কাঁঠালে ২০৬ গ্রাম ও কাঁঠালের বীজে ৬.৬ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। এ প্রোটিন দেহ গঠনে সাহায্য করে। কাঁঠালে রয়েছে শ্বেতসার। পাকা কাঁঠালে ০.১ গ্রাম, কাঁচা কাঁঠালে ০.৩ ও কাঁঠালের বীজে ০.৪ গ্রাম শ্বেতসার পাওয়া যায়। কাঁঠালে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। এ ভিটামিন দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। কাঁঠালের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান চোখের রেটিনার ক্ষতি প্রতিরোধ করে। কাঁঠাল হজমে সাহায্য করে, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিহত করে। কাঁঠাল পাকা এবং কাঁচা দু অবস্থায়ই খাওয়া যায়।
আম : আমকে বলা হয় ফলের রাজা। ঝড়ের দিনে আম কুড়ানোতে যে সুখ। তার কোনো তুলনাই হয় না। এখন ছাদকৃষিতেও নানা জাতের আমের ফলন হচ্ছে। অনান্য ফলের মতো আমেও আছে অনেক পুষ্টি উপাদান। আম প্রি-বায়োটিক, ডায়েটারি ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদানে সমৃদ্ধ। কিছু সমীক্ষায় দেখা গেছে, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান স্তন ক্যানসার ও কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। নতুন কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, আমে কোলন ক্যানসার, স্তন ক্যানসার, লিউকোমিয়া ও প্রোস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধের উপাদান আছে। আমের রাজধানী বলা হয় চাঁপাইনবাবগঞ্জকে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সারা দেশে মোট আমের উৎপাদন ছিল ২৩ লাখ ৭২ হাজার টন। অল্প কিছু আম দেশের বাইরে রপ্তানি হচ্ছে। কাঁঠালের মতো আম দিয়েও ত্বকের, চুলের যত্ন নেওয়া সম্ভব। আমে ভিটামিন এ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকে নিয়ে আসে প্রাকৃতিক জৌলুস। আজকাল অনেকেই ছাদে আম বাগান গড়ে তুলছেন। ফলন মোটামুটি ভালোই হয়ে থাকে। মহাচানক, রঙিন আমেরিকান পালমার, থাই কাটিমন, থাই নামডকমাই, থাই ব্যানানা আম, মালয়েশিয়ান লুবনা, হাঁড়িভাঙা, কিউজাই, পুনাই, চেন্নাই ইত্যাদি জাতের গাছ ছাদে লাগাতে পারেন। যখন কোথাও আম নেই। তখন আম খাবার সুযোগ পেতে পারেন। যদি না আপনার ছাদে কটিমন (বারোমাসি) জাতের আমগাছ থাকে।
জাম : জাম নিয়ে লিখতে গেলে জসীমউদ্দীনের কবিতার দুটি লাইন না বললেই নয়। কবি বলেছেন, ‘পাকা জামের মধুর রসে/ রঙিন করি মুখ’। একটু খানি মরিচ, লবণ, পেঁয়াজ, সরিষার তেল আর চিনি দিয়ে বানানো জাম। ভাবলেই যে কারও জিভে জল চলে আসতেই পারে। গ্রীষ্মকালীন ফল জামে আছে প্রচুর পরিমাণের ভিটামিন সি, জিংক, কপার, গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ, ফ্রুকটোজ, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও স্যালিলাইলেট ইত্যাদি। জামের আকারে ছোট, তাতে কি। জামে শর্করার পরিমাণ থাকে প্রায় ১৫ দশমিক ৫৬ গ্রাম, পটাশিয়াম ৭৯ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৭ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেশিয়াম ১৫ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৯ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ১৪ গ্রাম। বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলেই কমবেশি জাম হয়।
লিচু : রসালো ফল লিচু। জ্যৈষ্ঠের প্রথমে বাজারে আসে কাপাসিয়ার লিচু। যা কিছুটা টক-মিষ্টি। রাজশাহী, দিনাজপুরের লিচু আসতে সময় লাগে। লিচু বেশিদিন বাজারে থাকে না। রক্ষণাবেক্ষণ সঠিক না হলে পচে যায়। লিচুতে ক্যালরির পরিমাণ কম। এতে আছে প্রচুর মিনারেল ও ভিটামিন। ৪০ গ্রাম বা বড় আকারের ৬টি লিচু ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারবেন। লিচু রক্তে সুগারের পরিমাণ বাড়ায়। অবশ্য সুস্থ মানুষেরও প্রচুর লিচু খাওয়া উচিত নয়। লিচু উৎপাদনে বিশ্বে চীনের পরই বাংলাদেশের অবস্থান। বাংলাদেশে মাদ্রাজি, বোম্বাই, বেদানা ও চায়না-৩ জাতের লিচু বেশি জনপ্রিয়।
জামরুল : জামরুল একটি পরিচিত ফল। জামরুলে ক্যালোরি শক্তি থাকে ১০০ গ্রাম থেকে ৫৬ গ্রাম, প্রোটিন ০.৫ থেকে ০.৭ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ১৪.২ গ্রাম, খাদ্যআঁশ ১.১ থেকে ১.৯ গ্রাম, ফ্যাট ০.২ থেকে ০.৩ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২৯ থেকে ৪৫.২ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ৪ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১১.৭ থেকে ৩০ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৪৫ থেকে ১.২ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ৩৪.১ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৩৪.১ মিলিগ্রাম, কপার ০.০১ মিলিগ্রাম, সালফার ১৩ মিলিগ্রাম, ক্লোরিন ৪ মিলিগ্রাম এবং পানি ৪৫.৫ থেকে ৮৯.১ গ্রাম। এছাড়া জামরুলে সামান্য পরিমাণে পাবেন ক্যারোটিন, থায়ামিন, নাইয়াসিন, অ্যাসকোরবিক অ্যাসিড। জামরুল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ছাদে হাফ ড্রামে জামরুল গাছ লাগানো যায়। দো-আঁশ মাটি অর্ধেক ও অর্ধেক গোবর বা জৈব সার মিশিয়ে ভরতে হবে। সঙ্গে দিতে হবে হাফ ড্রামে ১ কেজি কাঠের ছাই ও ৫০০ গ্রাম হাড়ের গুঁড়া, ২৫০ গ্রাম টিএসপি, ১৫০ গ্রাম এমওপি এবং ৫০ গ্রাম বোরণ সার।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023