এই গরমে হাতপাখা
এখন গ্রীষ্মকাল। গ্রীষ্মে প্রচণ্ড দাবদাহ আবার কখনো ভ্যাপসা গরম। গরমে শরীর সিদ্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম, তারপর যদি বিদ্যুৎ না থাকে তবে তো কথাই নেই! এ অবস্থায় আপনার প্রাণ জুড়াতে সাহায্য করবে একটি হাতপাখা। ক্ষণিকের জন্য প্রশান্তি এনে দিতে পারে এ হাতপাখা। প্রাচীনকাল থেকে আমাদের দেশে ব্যবহার হয়ে আসছে বিভিন্ন ধরনের হাতপাখা। আজকাল হাতের কাছেই মিলবে হাতপাখা। গরম থেকে নিজেকে স্বস্তি দিতে বিভিন্ন নকশার হাতপাখার জুড়ি নেই। এছাড়া ঘর সাজাতে নানা রঙের ও নকশার হাতপাখা অতুলনীয় ও অনন্য। আমাদের দেশে ভূপ্রকৃতি ও আবহাওয়া অনুযায়ী বছরের প্রায় ৯ মাস থাকে গরম। গরম থেকে সুক্ষার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে আধুনিক সব ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি। রিচার্জেবল বৈদ্যুতিক পাখা পাওয়া যায়। এতসব কিছুর আয়োজনের পরও তাল, বাঁশ ও কাপড়ের তৈরি হাতপাখার ব্যবহার হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। প্রত্যেক বাড়িতে অন্তত দুই-একটি হাতপাখা যত্ন করে রাখেন হাতের নাগালেই। তবে সম্প্রতি যেভাবে বিদ্যুতের লোডশেডিং শুরু হয়েছে তাতে হাতপাখা জরুরি হয়ে পড়েছে।
স্টেশনারির দোকানে হাতপাখা পাওয়া গেলেও রং-নকশার হাতপাখা পাওয়া যাবে ঢাকার নিউমার্কেট, গাউছিয়া, এলিফ্যান্ট রোড, কাঁটাবন থেকে শুরু করে বিভিন্ন দেশীয় ফ্যাশন হাউজগুলোর দোকানে। শৌখিন মানুষেরা তাদের শখের হাতপাখা কিনতে চলে আসেন এসব স্থানে। দুঃসহ গরমের মধ্যে যখন বিদ্যুৎ চলে যায় তখন হাতপাখার ওপরই নির্ভর করতে হয় আমাদের। ইলেকট্রনিক্স পাখার চেয়ে হাতপাখা বাতাস শীতল, যা গায়ে লাগলে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। ঘরের সৌন্দর্যে রং-নকশার হাতপাখা সাজিয়ে রাখেন ঘরের দেওয়ালে, দরজায়। হাতপাখা তৈরি করে আমাদের দেশে অনেক পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন। বিশেষ করে নারীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে হাতপাখায়।
দরদাম : রাজধানীর নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, কাঁটাবন ও পুরান ঢাকার বিভিন্ন দোকানে তালপাখা পাওয়া যাবে ৩০-৭০ টাকার মধ্যে। তবে একটু নকশা করা হাতপাখা ৭০-১০০ টাকা ও কাপড়ের নকশা করা হাতপাখা পড়বে ১০০-১৫০ টাকার মধ্যে।
এই গরমে হাতপাখা
শওকত আলী রতন
০৬ জুন ২০২৩, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
এখন গ্রীষ্মকাল। গ্রীষ্মে প্রচণ্ড দাবদাহ আবার কখনো ভ্যাপসা গরম। গরমে শরীর সিদ্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম, তারপর যদি বিদ্যুৎ না থাকে তবে তো কথাই নেই! এ অবস্থায় আপনার প্রাণ জুড়াতে সাহায্য করবে একটি হাতপাখা। ক্ষণিকের জন্য প্রশান্তি এনে দিতে পারে এ হাতপাখা। প্রাচীনকাল থেকে আমাদের দেশে ব্যবহার হয়ে আসছে বিভিন্ন ধরনের হাতপাখা। আজকাল হাতের কাছেই মিলবে হাতপাখা। গরম থেকে নিজেকে স্বস্তি দিতে বিভিন্ন নকশার হাতপাখার জুড়ি নেই। এছাড়া ঘর সাজাতে নানা রঙের ও নকশার হাতপাখা অতুলনীয় ও অনন্য। আমাদের দেশে ভূপ্রকৃতি ও আবহাওয়া অনুযায়ী বছরের প্রায় ৯ মাস থাকে গরম। গরম থেকে সুক্ষার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে আধুনিক সব ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি। রিচার্জেবল বৈদ্যুতিক পাখা পাওয়া যায়। এতসব কিছুর আয়োজনের পরও তাল, বাঁশ ও কাপড়ের তৈরি হাতপাখার ব্যবহার হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। প্রত্যেক বাড়িতে অন্তত দুই-একটি হাতপাখা যত্ন করে রাখেন হাতের নাগালেই। তবে সম্প্রতি যেভাবে বিদ্যুতের লোডশেডিং শুরু হয়েছে তাতে হাতপাখা জরুরি হয়ে পড়েছে।
স্টেশনারির দোকানে হাতপাখা পাওয়া গেলেও রং-নকশার হাতপাখা পাওয়া যাবে ঢাকার নিউমার্কেট, গাউছিয়া, এলিফ্যান্ট রোড, কাঁটাবন থেকে শুরু করে বিভিন্ন দেশীয় ফ্যাশন হাউজগুলোর দোকানে। শৌখিন মানুষেরা তাদের শখের হাতপাখা কিনতে চলে আসেন এসব স্থানে। দুঃসহ গরমের মধ্যে যখন বিদ্যুৎ চলে যায় তখন হাতপাখার ওপরই নির্ভর করতে হয় আমাদের। ইলেকট্রনিক্স পাখার চেয়ে হাতপাখা বাতাস শীতল, যা গায়ে লাগলে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। ঘরের সৌন্দর্যে রং-নকশার হাতপাখা সাজিয়ে রাখেন ঘরের দেওয়ালে, দরজায়। হাতপাখা তৈরি করে আমাদের দেশে অনেক পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন। বিশেষ করে নারীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে হাতপাখায়।
দরদাম : রাজধানীর নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, কাঁটাবন ও পুরান ঢাকার বিভিন্ন দোকানে তালপাখা পাওয়া যাবে ৩০-৭০ টাকার মধ্যে। তবে একটু নকশা করা হাতপাখা ৭০-১০০ টাকা ও কাপড়ের নকশা করা হাতপাখা পড়বে ১০০-১৫০ টাকার মধ্যে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023