যুগান্তরকে মকবুল্লা হুদা চৌধুরী
ক্রেতার সন্তুষ্টি অর্জনই বাটারফ্লাই গ্রুপের মূল লক্ষ্য
দেশে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের প্রসারের ক্ষেত্রে বাটারফ্লাই মার্কেটিং লিমিটেড ব্যাপক ভূমিকা পালন করছে। বর্তমানে স্থানীয় বাজারে ইলেকট্রনিক্স এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্সের চাহিদার একটি বড় অংশ পূরণ করছে এ কোম্পানি।
৮০ শতাংশের বেশি রেফ্রিজারেটর দেশেই উৎপাদন করছে। সাড়ে তিন দশক আগে যাত্রা শুরু করা এ কোম্পানির বর্তমান টার্গেট আন্তর্জাতিক বাজারে দৃঢ়ভাবে পা রাখা।
বাটারফ্লাই গ্রুপের সাফল্য, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ইলেকট্রনিক্স পণ্য নিয়ে যুগান্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন কোম্পানির সেলস ডিরেক্টর মকবুল্লা হুদা চৌধুরী।
যুগান্তর : বর্তমানে দেশে ইলেকট্রনিক্স পণ্য প্রসারে বাটারফ্লাইয়ের অবদান সম্পর্কে বলুন।
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : বিদ্যুৎ পরিষেবা দেশের গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত হওয়ায় হোম অ্যাপ্লায়েন্সের চাহিদা আগের তুলনায় বেড়েছে। এতে বাটারফ্লাই গ্রুপ সহজ কিস্তির মাধ্যমে পণ্য কেনার সুযোগ দিয়ে বাজার সম্প্রসারণে আরও বেশি ভূমিকা পালন করেছে। বর্তমানে এ গ্রুপ ২৫০টি শোরুম ও তিন শতাধিক ডিলারের মাধ্যমে ক্রেতাকে পণ্য ও সেবা পৌঁছে দিচ্ছে। দেশের প্রতিটি শহর ও জেলায় বাটারফ্লাইয়ের শোরুম এবং বিভিন্ন জায়গায় কারখানা থাকায় অনেকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে।
অন্যান্য সামগ্রীর দাম গত ২০ বছরে অনেক বেড়ে গেলেও ইলেকট্রনিক্স পণ্যের দাম সেভাবে বাড়েনি। যেমন ২০ বছর আগে একটি মাঝারি রেফ্রিজারেটর বা টিভির দাম ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা ছিল। বর্তমানেও প্রায় সেই দাম আছে। এর কৃতিত্ব বাটারফ্লাইসহ অন্য দেশীয় পণ্য উৎপাদনকারীদের।
যুগান্তর : বাটারফ্লাইয়ের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে আপনাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : একটি প্রতিষ্ঠান সফলভাবে পরিচালনার জন্য কর্মচারীদের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় হওয়া জরুরি। বাটারফ্লাই গ্রুপ ১৯৮৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণকে অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে। আড়াইশ শোরুমের এক-তৃতীয়াংশে ম্যানেজার হচ্ছেন নারী। আমাদের প্রকৌশলী এবং অফিসেও নারী কর্মচারীর অগ্রাধিকার রয়েছে। কর্মচারীদের সুবিধার্থে অফিসে যাতায়াত ও লাঞ্চের ব্যবস্থা কোম্পানি করে থাকে। এছাড়া বছরে তিনটি বোনাস, প্রফিট বোনাস, লিভ পে, গ্র্যাচুইটি, প্রভিডেন্ট ফান্ড, ছাত্রবৃত্তিসহ নানা সুবিধা দিয়ে আসছে।
আমাদের নারী কর্মচারীদের জন্য অফিস ও কারখানায় ডে-কেয়ারের পরিকল্পনা করা হচ্ছে, যাতে তারা শিশুসন্তানদের জন্য চিন্তিত না হন। এছাড়া আমরা কর্মচারীদের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছি, যেন তারা সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করতে পারেন এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীর সম্পর্ক সুদৃঢ় রেখে কোম্পানিকে আরও বেশি গতিশীল করা যায়।
যুগান্তর : দেশীয় শিল্প বিকাশে আপনার প্রতিষ্ঠানের পরিকল্পনা সম্পর্কে কিছু বলুন।
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলোর সাহায্য-সহযোগিতা পেলে অল্প কিছুদিনের মধ্যে এ দেশ থেকে ইলেকট্রনিক্স পণ্য ব্যাপকভাবে রপ্তানি হবে। বাটারফ্লাই সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে।
যুগান্তর : এক্ষেত্রে সরকারি পর্যায়ে কোনো প্রতিবন্ধকতা আছে বলে মনে করেন কি?
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : সরকার শিল্প উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালনের চেষ্টা করছে। কিন্তু কিছু আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও রাজস্ব নীতির ঘন ঘন পরিবর্তন কোম্পানিগুলোর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
যুগান্তর : বাটারফ্লাইয়ের বৃহৎ কোম্পানিতে রূপান্তরের পেছনের গল্পটা জানতে চাই।
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : বাটারফ্লাই গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা এমএ মান্নান ১৯৮৭ সালে শুরু করেছিলেন সেলাই মেশিনের ব্যবসা দিয়ে। তবে বর্তমানে স্থানীয় বাজারে ইলেকট্রনিক্স এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্সের চাহিদার একটি বড় অংশ পূরণ করছে বাটারফ্লাই। এ পর্যায়ে পৌঁছতে এমএ মান্নানের দিকনির্দেশনাই পথপ্রদর্শক হিসাবে কাজ করেছে। তিনি বলতেন, পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই। অভিজ্ঞতা জিনিসটি কেউ কাউকে শেখাতে পারে না। যতক্ষণ না নিজে অভিজ্ঞতাটি অর্জন করা যায়, ততক্ষণ সত্যিকারভাবে বিষয়টি উপলব্ধি করা যায় না। তার মতে, পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। এ আদর্শকে অনুসরণ করে এবং ৪টি মূলমন্ত্র বজায় রেখে বাটারফ্লাই এগিয়ে যাচ্ছে। এগুলো হলো-স্থিতিশীলতা, বিকাশ, আস্থা ও পরিবেশবান্ধব। এ চারটি নীতি বাটারফ্লাই গ্রুপের ভিত্তি। ক্রেতার সন্তুষ্টি অর্জনই বাটারফ্লাই গ্রুপের মূল লক্ষ্য।
যুগান্তর : ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে আপনাদের ইলেকট্রনিক্স পণ্য সম্পর্কে কিছু বলুন।
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে বাটারফ্লাই শোরুমে পাওয়া যাচ্ছে ইকোপ্লাস, হাইয়ার, এলজি, স্যামসাংয়ের মতো শীর্ষ ব্র্যান্ডের টপ মাউন্ট, বটম মাউন্ট, ডাবল ডোর, ফ্রেঞ্চ ডোর, আপ রাইট, মিনি বার রেফ্রিজারেটরসহ বিভিন্ন ধরনের ডিপফ্রিজার। আরও পাওয়া যাচ্ছে বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ইনভার্টার রেফ্রিজারেটর, যাতে রয়েছে ভ্যারিয়েবল স্পিড কম্প্রেসার। এছাড়া ঈদ উপলক্ষ্যে বাটারফ্লাই নিয়ে এসেছে ‘আবারও ইচ্ছে পূরণ’ অফার। এ অফারে রয়েছে ইকোপ্লাস, হায়ার, এলজি, স্যামসাংসহ যে কোনো ব্র্যান্ডের রেফ্রিজারেটর/ফ্রিজার কিনলে গিফট কার্ডের মাধ্যমে ১০০ ভাগ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুযোগ। আছে ৩৩০ দিনের শূন্য ইন্টারেস্টে ফ্রিজ কেনার সুবিধা।
যুগান্তর : আপনাদের পণ্য অনলাইনে কেনার সুবিধা আছে কি?
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : বাটারফ্লাইয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সহজে কেনা যাবে পছন্দের রেফ্রিজারেটর। দেওয়া হবে নির্ভরযোগ্য সার্ভিসিংসহ রেফ্রিজারেটর ভেদে অফিসিয়াল ওয়ারেন্টি। সাশ্রয়ী ডেলিভারি চার্জসহ ৭২ ঘণ্টায় হোম ডেলিভারি এবং সহজ স্টোর পিকআপের সুবিধা। শোরুমে পরিশোধ করা ছাড়াও অনলাইন পেমেন্ট, মোবাইল ব্যাংকিং পেমেন্ট সুবিধা আছে।
ক্রেতার সন্তুষ্টি অর্জনই বাটারফ্লাই গ্রুপের মূল লক্ষ্য
যুগান্তরকে মকবুল্লা হুদা চৌধুরী
যুগান্তর ডেস্ক
০৬ জুলাই ২০২২, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
দেশে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের প্রসারের ক্ষেত্রে বাটারফ্লাই মার্কেটিং লিমিটেড ব্যাপক ভূমিকা পালন করছে। বর্তমানে স্থানীয় বাজারে ইলেকট্রনিক্স এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্সের চাহিদার একটি বড় অংশ পূরণ করছে এ কোম্পানি।
৮০ শতাংশের বেশি রেফ্রিজারেটর দেশেই উৎপাদন করছে। সাড়ে তিন দশক আগে যাত্রা শুরু করা এ কোম্পানির বর্তমান টার্গেট আন্তর্জাতিক বাজারে দৃঢ়ভাবে পা রাখা।
বাটারফ্লাই গ্রুপের সাফল্য, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ইলেকট্রনিক্স পণ্য নিয়ে যুগান্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন কোম্পানিরসেলস ডিরেক্টর মকবুল্লা হুদা চৌধুরী।
যুগান্তর : বর্তমানে দেশে ইলেকট্রনিক্স পণ্য প্রসারে বাটারফ্লাইয়ের অবদান সম্পর্কে বলুন।
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : বিদ্যুৎ পরিষেবা দেশের গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত হওয়ায় হোম অ্যাপ্লায়েন্সের চাহিদা আগের তুলনায় বেড়েছে। এতে বাটারফ্লাই গ্রুপ সহজ কিস্তির মাধ্যমে পণ্য কেনার সুযোগ দিয়ে বাজার সম্প্রসারণে আরও বেশি ভূমিকা পালন করেছে। বর্তমানে এ গ্রুপ ২৫০টি শোরুম ও তিন শতাধিক ডিলারের মাধ্যমে ক্রেতাকে পণ্য ও সেবা পৌঁছে দিচ্ছে। দেশের প্রতিটি শহর ও জেলায় বাটারফ্লাইয়ের শোরুম এবং বিভিন্ন জায়গায় কারখানা থাকায় অনেকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে।
অন্যান্য সামগ্রীর দাম গত ২০ বছরে অনেক বেড়ে গেলেও ইলেকট্রনিক্স পণ্যের দাম সেভাবে বাড়েনি। যেমন ২০ বছর আগে একটি মাঝারি রেফ্রিজারেটর বা টিভির দাম ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা ছিল। বর্তমানেও প্রায় সেই দাম আছে। এর কৃতিত্ব বাটারফ্লাইসহ অন্য দেশীয় পণ্য উৎপাদনকারীদের।
যুগান্তর : বাটারফ্লাইয়ের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে আপনাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : একটি প্রতিষ্ঠান সফলভাবে পরিচালনার জন্য কর্মচারীদের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় হওয়া জরুরি। বাটারফ্লাই গ্রুপ ১৯৮৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণকে অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে। আড়াইশ শোরুমের এক-তৃতীয়াংশে ম্যানেজার হচ্ছেন নারী। আমাদের প্রকৌশলী এবং অফিসেও নারী কর্মচারীর অগ্রাধিকার রয়েছে। কর্মচারীদের সুবিধার্থে অফিসে যাতায়াত ও লাঞ্চের ব্যবস্থা কোম্পানি করে থাকে। এছাড়া বছরে তিনটি বোনাস, প্রফিট বোনাস, লিভ পে, গ্র্যাচুইটি, প্রভিডেন্ট ফান্ড, ছাত্রবৃত্তিসহ নানা সুবিধা দিয়ে আসছে।
আমাদের নারী কর্মচারীদের জন্য অফিস ও কারখানায় ডে-কেয়ারের পরিকল্পনা করা হচ্ছে, যাতে তারা শিশুসন্তানদের জন্য চিন্তিত না হন। এছাড়া আমরা কর্মচারীদের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছি, যেন তারা সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করতে পারেন এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীর সম্পর্ক সুদৃঢ় রেখে কোম্পানিকে আরও বেশি গতিশীল করা যায়।
যুগান্তর : দেশীয় শিল্প বিকাশে আপনার প্রতিষ্ঠানের পরিকল্পনা সম্পর্কে কিছু বলুন।
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলোর সাহায্য-সহযোগিতা পেলে অল্প কিছুদিনের মধ্যে এ দেশ থেকে ইলেকট্রনিক্স পণ্য ব্যাপকভাবে রপ্তানি হবে। বাটারফ্লাই সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে।
যুগান্তর : এক্ষেত্রে সরকারি পর্যায়ে কোনো প্রতিবন্ধকতা আছে বলে মনে করেন কি?
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : সরকার শিল্প উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালনের চেষ্টা করছে। কিন্তু কিছু আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও রাজস্ব নীতির ঘন ঘন পরিবর্তন কোম্পানিগুলোর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
যুগান্তর : বাটারফ্লাইয়ের বৃহৎ কোম্পানিতে রূপান্তরের পেছনের গল্পটা জানতে চাই।
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : বাটারফ্লাই গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা এমএ মান্নান ১৯৮৭ সালে শুরু করেছিলেন সেলাই মেশিনের ব্যবসা দিয়ে। তবে বর্তমানে স্থানীয় বাজারে ইলেকট্রনিক্স এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্সের চাহিদার একটি বড় অংশ পূরণ করছে বাটারফ্লাই। এ পর্যায়ে পৌঁছতে এমএ মান্নানের দিকনির্দেশনাই পথপ্রদর্শক হিসাবে কাজ করেছে। তিনি বলতেন, পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই। অভিজ্ঞতা জিনিসটি কেউ কাউকে শেখাতে পারে না। যতক্ষণ না নিজে অভিজ্ঞতাটি অর্জন করা যায়, ততক্ষণ সত্যিকারভাবে বিষয়টি উপলব্ধি করা যায় না। তার মতে, পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। এ আদর্শকে অনুসরণ করে এবং ৪টি মূলমন্ত্র বজায় রেখে বাটারফ্লাই এগিয়ে যাচ্ছে। এগুলো হলো-স্থিতিশীলতা, বিকাশ, আস্থা ও পরিবেশবান্ধব। এ চারটি নীতি বাটারফ্লাই গ্রুপের ভিত্তি। ক্রেতার সন্তুষ্টি অর্জনই বাটারফ্লাই গ্রুপের মূল লক্ষ্য।
যুগান্তর : ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে আপনাদের ইলেকট্রনিক্স পণ্য সম্পর্কে কিছু বলুন।
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে বাটারফ্লাই শোরুমে পাওয়া যাচ্ছে ইকোপ্লাস, হাইয়ার, এলজি, স্যামসাংয়ের মতো শীর্ষ ব্র্যান্ডের টপ মাউন্ট, বটম মাউন্ট, ডাবল ডোর, ফ্রেঞ্চ ডোর, আপ রাইট, মিনি বার রেফ্রিজারেটরসহ বিভিন্ন ধরনের ডিপফ্রিজার। আরও পাওয়া যাচ্ছে বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ইনভার্টার রেফ্রিজারেটর, যাতে রয়েছে ভ্যারিয়েবল স্পিড কম্প্রেসার। এছাড়া ঈদ উপলক্ষ্যে বাটারফ্লাই নিয়ে এসেছে ‘আবারও ইচ্ছে পূরণ’ অফার। এ অফারে রয়েছে ইকোপ্লাস, হায়ার, এলজি, স্যামসাংসহ যে কোনো ব্র্যান্ডের রেফ্রিজারেটর/ফ্রিজার কিনলে গিফট কার্ডের মাধ্যমে ১০০ ভাগ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুযোগ। আছে ৩৩০ দিনের শূন্য ইন্টারেস্টে ফ্রিজ কেনার সুবিধা।
যুগান্তর : আপনাদের পণ্য অনলাইনে কেনার সুবিধা আছে কি?
মকবুল্লা হুদা চৌধুরী : বাটারফ্লাইয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সহজে কেনা যাবে পছন্দের রেফ্রিজারেটর। দেওয়া হবে নির্ভরযোগ্য সার্ভিসিংসহ রেফ্রিজারেটর ভেদে অফিসিয়াল ওয়ারেন্টি। সাশ্রয়ী ডেলিভারি চার্জসহ ৭২ ঘণ্টায় হোম ডেলিভারি এবং সহজ স্টোর পিকআপের সুবিধা। শোরুমে পরিশোধ করা ছাড়াও অনলাইন পেমেন্ট, মোবাইল ব্যাংকিং পেমেন্ট সুবিধা আছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023