সমাবেশে ওবায়দুল কাদের
সন্ত্রাসের জন্য জামায়াতকে মাঠে নামিয়েছে বিএনপি
আবারও দেশব্যাপী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং অগ্নিসন্ত্রাস সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নির্বাচন কমিশনে অনিবন্ধিত দল জামায়াতকে মাঠে নামিয়েছে বিএনপি-এমন মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, যারা দেশে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, জেলখানায় চার নেতাকে হত্যা করেছে, একুশে আগস্টে গ্রেনেড হামলা করেছে, তারা কারা? এরা বিএনপি। যারা আমার দেশের অগণিত মায়ের কোল খালি করেছে; যারা আমার দেশে লাশের পর লাশ, লাশের পাহাড় সৃষ্টি করেছে; যারা রক্তে রক্তে বাংলাদেশকে রক্তের দরিয়া বানাতে চায়-সেই অপশক্তি জামায়াত মাঠে নেমেছে। জামায়াত মাঠে নামেনি, তাদের মাঠে নামিয়েছে তাদের বিশ্বস্ত ঠিকানা, তাদের আসল মুরুব্বি বিএনপি।
শনিবার বিকালে রাজধানীর নিকুঞ্জে ‘বিএনপি-জামায়াতের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের’ বিরুদ্ধে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (জামায়াত) নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত দল নয়; কিন্তু তাদের নামানোর অর্থ হলো বিএনপি আগুন-সন্ত্রাসের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। বিএনপি আবারও ভাঙচুর করবে, আগুন নিয়ে বাস পোড়াবে, মানুষ পুড়িয়ে মারবে। আজকে ওই রাজনীতি যারা করে, তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে, সাম্প্রদায়িকতার পৃষ্ঠপোষক করে, তারা হচ্ছে বিএনপি। ১৭ কোটি মানুষের একমাত্র শত্রু বিএনপি।
বিএনপিকে ক্ষমতালোভী আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ক্ষমতার জন্য তারা পারে না-এমন কোনো অপকর্ম নেই। তারা ক্ষমতায় এলে এই দেশ গণতন্ত্র গিলে খাবে, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতার আদর্শ গিলে খাবে, ভোটের বাক্স গিলে খাবে। আবারও হাওয়া ভবন খুলে লুটপাট করবে। ক্ষমতায় এলে বিএনপি বিদ্যুতের জায়গায় খাম্বা আনবে। সংলাপ নিয়ে বিএনপির মন্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা নাকি দুবার প্রতারণা করেছি! আমরা তো আপনাদের ডাকছি না-আসেন, আসেন। সাধিলে আবার খাইব, সেটা আমরা জানি। তত্ত্বাবধায়কটা মানলে, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করলে, সংসদটা বিলুপ্ত হলে, তাদের সাধবে কে? হাওয়া? কার সঙ্গে বসবে? পদত্যাগ করলে বাতাসের সঙ্গে সংলাপে বসবেন?
সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ জানিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, নালিশ করে করে নিষেধাজ্ঞা আনতে চেয়েছেন। ভিসানীতিতে আমরা ভয় পাই না। কারণ, আমাদের মনের জোর আছে। আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন করব। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আমরা প্রস্তুত আছি। অপকর্ম করলে বিএনপিকেই তার মূল্য দিতে হবে, সেটা যেন তারা ভুলে না যায়। তিনি বলেন, বিএনপির মাথায় এখন তিনটা ভূত ঢুকেছে। এক ভূত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। আরেক ভূত শেখ হাসিনার পদত্যাগ। আরেক ভূত সংসদ বিলুপ্তি। এই দেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাইলে বিএনপির মাথা থেকে এই তিন ভূত নামাতে হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল বলে এখন নাকি নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১০ ভাগ ভোটও পাবে না। তারাই তো বলেছিল আওয়ামী লীগ একশ বছরে ক্ষমতায় আসবে না। এখন তো একাধারে ১৫ বছর হয়ে গেছে। আল্লাহ যাদের রাখবে, জনগণ যাদের রাখবে, তাদের কেউ হটাতে পারবে না। বিএনপিকে জনপ্রিয়তা যাচাইয়ে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেব বলছেন আওয়ামী লীগকে ১০ ভাগ আসনও দেবেন না। বুকে যখন এতই বল, তাহলে আসেন, নির্বাচনে আসেন। খেলা হবে। আসেন খেলার মাঠে। খেলার মাঠে না গিয়ে ফাউল শুরু করেছেন। বন্ধ হয়ে যাবে লাফালাফি, বাড়াবাড়ি। আওয়ামী লীগ যখন খেলার মতো খেলতে নামবে, তখন আপনাদের পালানোর পথ থাকবে না।
আন্দোলনের ভয় দেখিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ঘরে রাখা যাবে না মন্তব্য করে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা মাঠে আছি, মাঠেই মোকাবিলা করব। তিনি বলেন, রূপরেখা তৈরি করার জন্য প্রতিদিন এত দলের এত বৈঠক, সবই কি ভুয়া? ৫২ দল, ২৭ দফা, ১০ দফা বুয়া, পদযাত্রা ভুয়া, আন্দোলনের রূপরেখা ভুয়া। প্রস্তুত হয়ে যান, খেলা হবে আগামী নির্বাচনে। মোকাবিলা হবে। তবে ফাউল করলে খবর আছে।
বিশ্বব্যাপী জ্বালানি সংকটের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাতার সফর এবং সফল জ্বালানি চুক্তির প্রসঙ্গ তুলে ওবায়দুল কাদের বলেন, কয়েকদিনের মধ্যে বাংলাদেশে আর বিদ্যুতের সমস্যা থাকবে না। কিন্তু বিএনপি যদি ক্ষমতায় থাকত, তাহলে আপনারা রক্তের বন্যা দেখতেন। তাদের সময় বিদ্যুৎ আর পানির দাবিতে বিক্ষুব্ধ জনতার যখন মিছিল হয়, তখন একজন পালিয়ে যায়। তাদের এমপির নামের সঙ্গে দৌড় যুক্ত হয়ে গেছে। এ সময় বিএনপির শাসনামলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতনের কথা তুলে ধরেন তিনি বলেন, বিএনপি আমাদের নেতাকর্মীদের ঘরে থাকতে দেয়নি। আর এখন ফখরুল সাহেব মুখে মাইক লাগিয়ে থাকে। সাজসজ্জা করে এস রুমে বসে হিন্দি সিরিয়াল দেখে। আর তখন আমাদের ওপর, আমাদের মেয়েদের নির্যাতন করেছে রাস্তায়। আর এখন তারা রাস্তায় সমাবেশ করছে।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচিসহ মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা।
সন্ত্রাসের জন্য জামায়াতকে মাঠে নামিয়েছে বিএনপি
সমাবেশে ওবায়দুল কাদের
যুগান্তর প্রতিবেদন
১১ জুন ২০২৩, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
আবারও দেশব্যাপী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং অগ্নিসন্ত্রাস সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নির্বাচন কমিশনে অনিবন্ধিত দল জামায়াতকে মাঠে নামিয়েছে বিএনপি-এমন মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, যারা দেশে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, জেলখানায় চার নেতাকে হত্যা করেছে, একুশে আগস্টে গ্রেনেড হামলা করেছে, তারা কারা? এরা বিএনপি। যারা আমার দেশের অগণিত মায়ের কোল খালি করেছে; যারা আমার দেশে লাশের পর লাশ, লাশের পাহাড় সৃষ্টি করেছে; যারা রক্তে রক্তে বাংলাদেশকে রক্তের দরিয়া বানাতে চায়-সেই অপশক্তি জামায়াত মাঠে নেমেছে। জামায়াত মাঠে নামেনি, তাদের মাঠে নামিয়েছে তাদের বিশ্বস্ত ঠিকানা, তাদের আসল মুরুব্বি বিএনপি।
শনিবার বিকালে রাজধানীর নিকুঞ্জে ‘বিএনপি-জামায়াতের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের’ বিরুদ্ধে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (জামায়াত) নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত দল নয়; কিন্তু তাদের নামানোর অর্থ হলো বিএনপি আগুন-সন্ত্রাসের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। বিএনপি আবারও ভাঙচুর করবে, আগুন নিয়ে বাস পোড়াবে, মানুষ পুড়িয়ে মারবে। আজকে ওই রাজনীতি যারা করে, তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে, সাম্প্রদায়িকতার পৃষ্ঠপোষক করে, তারা হচ্ছে বিএনপি। ১৭ কোটি মানুষের একমাত্র শত্রু বিএনপি।
বিএনপিকে ক্ষমতালোভী আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ক্ষমতার জন্য তারা পারে না-এমন কোনো অপকর্ম নেই। তারা ক্ষমতায় এলে এই দেশ গণতন্ত্র গিলে খাবে, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতার আদর্শ গিলে খাবে, ভোটের বাক্স গিলে খাবে। আবারও হাওয়া ভবন খুলে লুটপাট করবে। ক্ষমতায় এলে বিএনপি বিদ্যুতের জায়গায় খাম্বা আনবে। সংলাপ নিয়ে বিএনপির মন্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা নাকি দুবার প্রতারণা করেছি! আমরা তো আপনাদের ডাকছি না-আসেন, আসেন। সাধিলে আবার খাইব, সেটা আমরা জানি। তত্ত্বাবধায়কটা মানলে, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করলে, সংসদটা বিলুপ্ত হলে, তাদের সাধবে কে? হাওয়া? কার সঙ্গে বসবে? পদত্যাগ করলে বাতাসের সঙ্গে সংলাপে বসবেন?
সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ জানিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, নালিশ করে করে নিষেধাজ্ঞা আনতে চেয়েছেন। ভিসানীতিতে আমরা ভয় পাই না। কারণ, আমাদের মনের জোর আছে। আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন করব। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আমরা প্রস্তুত আছি। অপকর্ম করলে বিএনপিকেই তার মূল্য দিতে হবে, সেটা যেন তারা ভুলে না যায়। তিনি বলেন, বিএনপির মাথায় এখন তিনটা ভূত ঢুকেছে। এক ভূত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। আরেক ভূত শেখ হাসিনার পদত্যাগ। আরেক ভূত সংসদ বিলুপ্তি। এই দেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাইলে বিএনপির মাথা থেকে এই তিন ভূত নামাতে হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল বলে এখন নাকি নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১০ ভাগ ভোটও পাবে না। তারাই তো বলেছিল আওয়ামী লীগ একশ বছরে ক্ষমতায় আসবে না। এখন তো একাধারে ১৫ বছর হয়ে গেছে। আল্লাহ যাদের রাখবে, জনগণ যাদের রাখবে, তাদের কেউ হটাতে পারবে না। বিএনপিকে জনপ্রিয়তা যাচাইয়ে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেব বলছেন আওয়ামী লীগকে ১০ ভাগ আসনও দেবেন না। বুকে যখন এতই বল, তাহলে আসেন, নির্বাচনে আসেন। খেলা হবে। আসেন খেলার মাঠে। খেলার মাঠে না গিয়ে ফাউল শুরু করেছেন। বন্ধ হয়ে যাবে লাফালাফি, বাড়াবাড়ি। আওয়ামী লীগ যখন খেলার মতো খেলতে নামবে, তখন আপনাদের পালানোর পথ থাকবে না।
আন্দোলনের ভয় দেখিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ঘরে রাখা যাবে না মন্তব্য করে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা মাঠে আছি, মাঠেই মোকাবিলা করব। তিনি বলেন, রূপরেখা তৈরি করার জন্য প্রতিদিন এত দলের এত বৈঠক, সবই কি ভুয়া? ৫২ দল, ২৭ দফা, ১০ দফা বুয়া, পদযাত্রা ভুয়া, আন্দোলনের রূপরেখা ভুয়া। প্রস্তুত হয়ে যান, খেলা হবে আগামী নির্বাচনে। মোকাবিলা হবে। তবে ফাউল করলে খবর আছে।
বিশ্বব্যাপী জ্বালানি সংকটের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাতার সফর এবং সফল জ্বালানি চুক্তির প্রসঙ্গ তুলে ওবায়দুল কাদের বলেন, কয়েকদিনের মধ্যে বাংলাদেশে আর বিদ্যুতের সমস্যা থাকবে না। কিন্তু বিএনপি যদি ক্ষমতায় থাকত, তাহলে আপনারা রক্তের বন্যা দেখতেন। তাদের সময় বিদ্যুৎ আর পানির দাবিতে বিক্ষুব্ধ জনতার যখন মিছিল হয়, তখন একজন পালিয়ে যায়। তাদের এমপির নামের সঙ্গে দৌড় যুক্ত হয়ে গেছে। এ সময় বিএনপির শাসনামলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতনের কথা তুলে ধরেন তিনি বলেন, বিএনপি আমাদের নেতাকর্মীদের ঘরে থাকতে দেয়নি। আর এখন ফখরুল সাহেব মুখে মাইক লাগিয়ে থাকে। সাজসজ্জা করে এস রুমে বসে হিন্দি সিরিয়াল দেখে। আর তখন আমাদের ওপর, আমাদের মেয়েদের নির্যাতন করেছে রাস্তায়। আর এখন তারা রাস্তায় সমাবেশ করছে।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচিসহ মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023