অবিক্রীত পণ্য দান করবে অ্যামাজন
অবিক্রীত পণ্য দাতব্য সংস্থায় দান করার ঘোষণা দিয়েছে মার্কিন ই-কমার্স জায়ান্ট অ্যামাজন।
ফুলফুলমিন্ট বাই অ্যামাজন ডোনেশন্স নামে এ প্রকল্প চালু করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যে অ্যামাজনের গুদামে যেসব বিক্রেতা তাদের পণ্য রাখেন তাদের জন্যই আনা হয়েছে এই প্রকল্প। চলতি বছরের ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে এই প্রকল্প।
কোনো বিক্রেতা যখনই তাদের অবিক্রিত পণ্য নষ্ট করে ফেলার সিদ্ধান্ত নেবেন তখনই তাদের এসব পণ্য দানের তালিকায় তোলা হবে। বিক্রেতা চাইলে এই প্রকল্প থেকে বেরও হয়ে আসতে পারবেন।
বুধবার বিকালেই এক ব্লগ পোস্টে এই প্রকল্পের ঘোষণা দিয়েছে অ্যামাজন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গুড৩৬০ এবং যুক্তরাজ্যের নিউলাইফ এবং বার্নার্ডোর মতো অলাভজনক সংস্থাগুলোর মাধ্যমে পণ্য দান করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
অ্যামাজনের গুদামে যেসব পণ্য অবিক্রীত রয়েছে এবং নষ্ট করাটা জরুরি সেগুলো এই প্রকল্পের মাধ্যমে দান করা হবে। এতে গুদামে খালি জায়গাও বাড়বে। ফলে উচ্ছিষ্ট পণ্যগুলো কোনো কাজ আসবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
অবিক্রীত পণ্য দান করবে অ্যামাজন
অবিক্রীত পণ্য দাতব্য সংস্থায় দান করার ঘোষণা দিয়েছে মার্কিন ই-কমার্স জায়ান্ট অ্যামাজন।
ফুলফুলমিন্ট বাই অ্যামাজন ডোনেশন্স নামে এ প্রকল্প চালু করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যে অ্যামাজনের গুদামে যেসব বিক্রেতা তাদের পণ্য রাখেন তাদের জন্যই আনা হয়েছে এই প্রকল্প। চলতি বছরের ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে এই প্রকল্প।
কোনো বিক্রেতা যখনই তাদের অবিক্রিত পণ্য নষ্ট করে ফেলার সিদ্ধান্ত নেবেন তখনই তাদের এসব পণ্য দানের তালিকায় তোলা হবে। বিক্রেতা চাইলে এই প্রকল্প থেকে বেরও হয়ে আসতে পারবেন।
বুধবার বিকালেই এক ব্লগ পোস্টে এই প্রকল্পের ঘোষণা দিয়েছে অ্যামাজন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গুড৩৬০ এবং যুক্তরাজ্যের নিউলাইফ এবং বার্নার্ডোর মতো অলাভজনক সংস্থাগুলোর মাধ্যমে পণ্য দান করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
অ্যামাজনের গুদামে যেসব পণ্য অবিক্রীত রয়েছে এবং নষ্ট করাটা জরুরি সেগুলো এই প্রকল্পের মাধ্যমে দান করা হবে। এতে গুদামে খালি জায়গাও বাড়বে। ফলে উচ্ছিষ্ট পণ্যগুলো কোনো কাজ আসবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।