মহাকাশে যাবে কাঠের তৈরি স্যাটেলাইট
নতুন প্রযুক্তি
আইটি ডেস্ক
০৩ জানুয়ারি ২০২১, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
প্রচলিত স্যাটেলাইট নষ্ট বা পুড়ে যাওয়ার কারণে সৃষ্ট বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে জটিলতা কাটাতে কাঠের তৈরি স্যাটেলাইট বানানোর পরিকল্পনা করছে জাপান।
প্রকল্পটিতে একযোগে কাজ করছে কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি জাপানি প্রতিষ্ঠান। তারা জানিয়েছে, ২০২৩ সালের মধ্যে এ ব্যতিক্রমধর্মী ও পরিবেশবান্ধব স্যাটেলাইট তৈরি করতে পারবে।
মূলত বায়ুমণ্ডলে ধাতব কাঠামোর স্যাটেলাইটগুলো নষ্ট হয়ে গেলে বা পুড়ে গেলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে একরকম জটিলতা তৈরি হয়।
এটি দূর করতে নতুন ধরনের এ স্যাটেলাইট আবিষ্কারের প্রকল্প হাতে নিয়েছে। তারা ইতোমধ্যে ব্যাপক পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চালিয়েছে। বৈরী বা প্রতিকূল পরিবেশে কাঠের টেকসই অবস্থা কেমন এবং স্যাটেলাইটের কাঠামো হিসেবে এর গ্রহণযোগ্যতা ইতোমধ্যে যাচাই করা হয়েছে।
কিয়োটা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক টাকাও দই বলেন, ‘বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার পর স্যাটেলাইটে (দুর্ঘটনাবশত) আগুন লাগার ঘটনা নিয়ে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন। এরপর এর ধাতব বর্জ্য বায়ুমণ্ডলের ওপরের অংশে বহুকাল ধরে ভেসে বেড়ায়।’
যদি কাঠের তৈরি স্যাটেলাইট পাঠানো যায়, তাহলে বায়ুমণ্ডলে দুর্ঘটনায় পুড়ে গেলেও খুব একটা সমস্যা হবে না। কারণ, কাঠের কাঠামো পুড়ে যাওয়ার পর কিছু কারিগরি উপাদান ছাড়া আর তেমন বর্জ্য অবশিষ্ট থাকবে না। অর্থাৎ বর্জ্য অনেকাংশেই কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
নতুন প্রযুক্তি
মহাকাশে যাবে কাঠের তৈরি স্যাটেলাইট
প্রচলিত স্যাটেলাইট নষ্ট বা পুড়ে যাওয়ার কারণে সৃষ্ট বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে জটিলতা কাটাতে কাঠের তৈরি স্যাটেলাইট বানানোর পরিকল্পনা করছে জাপান।
প্রকল্পটিতে একযোগে কাজ করছে কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি জাপানি প্রতিষ্ঠান। তারা জানিয়েছে, ২০২৩ সালের মধ্যে এ ব্যতিক্রমধর্মী ও পরিবেশবান্ধব স্যাটেলাইট তৈরি করতে পারবে।
মূলত বায়ুমণ্ডলে ধাতব কাঠামোর স্যাটেলাইটগুলো নষ্ট হয়ে গেলে বা পুড়ে গেলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে একরকম জটিলতা তৈরি হয়।
এটি দূর করতে নতুন ধরনের এ স্যাটেলাইট আবিষ্কারের প্রকল্প হাতে নিয়েছে। তারা ইতোমধ্যে ব্যাপক পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চালিয়েছে। বৈরী বা প্রতিকূল পরিবেশে কাঠের টেকসই অবস্থা কেমন এবং স্যাটেলাইটের কাঠামো হিসেবে এর গ্রহণযোগ্যতা ইতোমধ্যে যাচাই করা হয়েছে।
কিয়োটা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক টাকাও দই বলেন, ‘বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার পর স্যাটেলাইটে (দুর্ঘটনাবশত) আগুন লাগার ঘটনা নিয়ে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন। এরপর এর ধাতব বর্জ্য বায়ুমণ্ডলের ওপরের অংশে বহুকাল ধরে ভেসে বেড়ায়।’
যদি কাঠের তৈরি স্যাটেলাইট পাঠানো যায়, তাহলে বায়ুমণ্ডলে দুর্ঘটনায় পুড়ে গেলেও খুব একটা সমস্যা হবে না। কারণ, কাঠের কাঠামো পুড়ে যাওয়ার পর কিছু কারিগরি উপাদান ছাড়া আর তেমন বর্জ্য অবশিষ্ট থাকবে না। অর্থাৎ বর্জ্য অনেকাংশেই কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।