সাবধান : স্ক্যাম বাড়ছে কিউআর কোডে
সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট থেকে রিয়েল এস্টেটের তালিকা, টিভি বিজ্ঞাপন, এমনকি রেস্তোরাঁর খাবারের মেন্যুতেও বর্তমানে কিউআর কোড দেখা যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ বহুল ব্যবহারই ডেকে আনতে পারে বিপদ।
কোভিড মহামারিতে কিউআর কোডের ব্যবহারে বেড়েছে অনেক। ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে বিভিন্ন রেস্তোরাঁ হাতে হাতে মেন্যু পৌঁছানোর বদলে তুলে দিয়েছে কিউআর কোড। সেটি মোবাইল ফোনের অ্যাপ দিয়ে স্ক্যান করে নিজের ফোনের পর্দাতেই মেন্যু দেখা সম্ভব। আর এসব কারণেই নড়েচড়ে বসছে সাইবার অপরাধীরা, দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়া এ প্রযুক্তিকে কাজে লাগাতে শুরু করেছে। স্ক্যামাররা নিজেরা ক্ষতিকারক কিউআর কোড তৈরি করছে যা গ্রাহকের অজান্তেই বিভিন্ন তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদের সাইট সিনেট। এসব তথ্যের মধ্যে রয়েছে ব্যাংকিং বা ব্যক্তিগত তথ্যের মতো বিষয়। অ্যাপ সিকিউরিটি কোম্পানি ‘এফ৫’-এর নিরাপত্তা বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যাঞ্জেল গ্রান্ট। তিনি বলেন, ‘যখনই কোনো নতুন প্রযুক্তি আসে, সাইবার অপরাধীরা সেটিকে কাজে লাগানোর উপায় খোঁজার চেষ্টা করে।’ আর এ বিষয়টি কিউআর কোডের মতো প্রযুক্তির বেলায় বিশেষভাবে সত্য। লোকজন জানেন এ প্রযুক্তি কীভাবে ব্যবহার করতে হয়, তবে এর খুঁটিনাটি তারা নাও জানতে পারেন, তিনি বলেন। ‘আর এসব কারিগরি জ্ঞান না থাকার কারণে মানুষকে বিভ্রান্ত করা সহজ।’
সাবধান : স্ক্যাম বাড়ছে কিউআর কোডে
আইটি ডেস্ক
১৫ জানুয়ারি ২০২২, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট থেকে রিয়েল এস্টেটের তালিকা, টিভি বিজ্ঞাপন, এমনকি রেস্তোরাঁর খাবারের মেন্যুতেও বর্তমানে কিউআর কোড দেখা যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ বহুল ব্যবহারই ডেকে আনতে পারে বিপদ।
কোভিড মহামারিতে কিউআর কোডের ব্যবহারে বেড়েছে অনেক। ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে বিভিন্ন রেস্তোরাঁ হাতে হাতে মেন্যু পৌঁছানোর বদলে তুলে দিয়েছে কিউআর কোড। সেটি মোবাইল ফোনের অ্যাপ দিয়ে স্ক্যান করে নিজের ফোনের পর্দাতেই মেন্যু দেখা সম্ভব। আর এসব কারণেই নড়েচড়ে বসছে সাইবার অপরাধীরা, দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়া এ প্রযুক্তিকে কাজে লাগাতে শুরু করেছে। স্ক্যামাররা নিজেরা ক্ষতিকারক কিউআর কোড তৈরি করছে যা গ্রাহকের অজান্তেই বিভিন্ন তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদের সাইট সিনেট। এসব তথ্যের মধ্যে রয়েছে ব্যাংকিং বা ব্যক্তিগত তথ্যের মতো বিষয়। অ্যাপ সিকিউরিটি কোম্পানি ‘এফ৫’-এর নিরাপত্তা বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যাঞ্জেল গ্রান্ট। তিনি বলেন, ‘যখনই কোনো নতুন প্রযুক্তি আসে, সাইবার অপরাধীরা সেটিকে কাজে লাগানোর উপায় খোঁজার চেষ্টা করে।’ আর এ বিষয়টি কিউআর কোডের মতো প্রযুক্তির বেলায় বিশেষভাবে সত্য। লোকজন জানেন এ প্রযুক্তি কীভাবে ব্যবহার করতে হয়, তবে এর খুঁটিনাটি তারা নাও জানতে পারেন, তিনি বলেন। ‘আর এসব কারিগরি জ্ঞান না থাকার কারণে মানুষকে বিভ্রান্ত করা সহজ।’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023