দ্রুততম বৈদ্যুতিক বিমান
বিগত দুইবারের রেকর্ড ভেঙে সবচেয়ে দ্রুতগতির বৈদ্যুতিক বিমান তৈরির দাবি করেছে ব্রিটিশ গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রোলস রয়েস। জানা গেছে, বিমানটি তৈরিতে চারশ বৈদ্যুতিক কিলোওয়াট শক্তি ব্যবহৃত হয়েছে, যা ৫৩৫ বিএইচপি সুপারকারের সমান।
‘স্পিরিট অব ইনোভেশন’ নামের বিমানটি ঘণ্টা প্রতি ৩৪৫.৪ মাইল বা ৫৫৫.৯ কিলোমিটার গতিবেগে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দেয়। এ ছাড়া ঘণ্টা প্রতি ৩৩০ মাইল বা ৫৩২.১ কিলোমিটার বেগে ১৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয়। ‘দ্য ওয়ার্ল্ড এয়ার স্পেস ফেডারেশন’ পরীক্ষামূলক এ অভিযান চালায় গত বছরের নভেম্বরে। এটিকে তাদের যুগান্তকারী অর্জন বলে মনে করছে রোলস রয়েস। কার্যক্রম শুরু করলে ইতিহাসের সবচেয়ে দ্রুতগতির এই বিমানটির গতিবেগ হবে ঘণ্টা প্রতি ৩৮৭.৪ মাইল বা ৬২৩ কিলোমিটার। তবে, আনুষ্ঠানিকভাবে এ গতিবেগ রেকর্ড করা হয়নি। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ফলে ‘জেট জিরো’ বাস্তব রূপ পাবে। এতে করে কার্বন নিঃসরণ না করে যানবাহন চলাচল আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
দ্রুততম বৈদ্যুতিক বিমান
বিগত দুইবারের রেকর্ড ভেঙে সবচেয়ে দ্রুতগতির বৈদ্যুতিক বিমান তৈরির দাবি করেছে ব্রিটিশ গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রোলস রয়েস। জানা গেছে, বিমানটি তৈরিতে চারশ বৈদ্যুতিক কিলোওয়াট শক্তি ব্যবহৃত হয়েছে, যা ৫৩৫ বিএইচপি সুপারকারের সমান।
‘স্পিরিট অব ইনোভেশন’ নামের বিমানটি ঘণ্টা প্রতি ৩৪৫.৪ মাইল বা ৫৫৫.৯ কিলোমিটার গতিবেগে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দেয়। এ ছাড়া ঘণ্টা প্রতি ৩৩০ মাইল বা ৫৩২.১ কিলোমিটার বেগে ১৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয়। ‘দ্য ওয়ার্ল্ড এয়ার স্পেস ফেডারেশন’ পরীক্ষামূলক এ অভিযান চালায় গত বছরের নভেম্বরে। এটিকে তাদের যুগান্তকারী অর্জন বলে মনে করছে রোলস রয়েস। কার্যক্রম শুরু করলে ইতিহাসের সবচেয়ে দ্রুতগতির এই বিমানটির গতিবেগ হবে ঘণ্টা প্রতি ৩৮৭.৪ মাইল বা ৬২৩ কিলোমিটার। তবে, আনুষ্ঠানিকভাবে এ গতিবেগ রেকর্ড করা হয়নি। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ফলে ‘জেট জিরো’ বাস্তব রূপ পাবে। এতে করে কার্বন নিঃসরণ না করে যানবাহন চলাচল আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।