কনটেন্ট মডারেশন ঠেকাতে অটোমেশনে টুইটার
প্রশ্নবিদ্ধ কনটেন্ট পর্যালোচনা করে প্ল্যাটফরমে রাখা, না রাখার সিদ্ধান্তটি এখন আর মানুষ নয় বরং অ্যালগরিদমের মাধ্যমেই হবে বলে জানা গেছে। টুইটারে দুই তৃতীয়াংশ কর্মী কমে যাওয়ার পর প্ল্যাটফরমে বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্যের উপস্থিতি বাড়তে থাকায় ‘অটোমেশন’-এর দিকে ঝুঁকেছেন চিফ টুইট ইলন মাস্ক। রয়ে যাওয়া কর্মীদের মাস্ক ‘আরও বেশি ঝুঁকি’ নিতে বলছেন বলে বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফরমটির নতুন নিরাপত্তা প্রধান এলা আরউইন।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ‘সেন্টার ফর কাউন্টারিং ডিজিটাল হেইট (সিসিডিএইচ)’-এর এক সাম্প্র্রতিক সময়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, মাস্কের অধীনে টুইটারে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ও আপত্তিকর ভাষার ব্যবহার কমার বদলে উলটো বেড়েছে। এ পরিস্থিতিতে টুইটার কনটেন্ট মডারেশন প্রশ্নে ‘অটোমেশন’ প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে বলে রয়টার্সকে জানিয়েছেন আরউইন। ক্ষতিকর কনটেন্ট চিহ্নিত করতে কর্মীদের ওপর নির্ভরশীলতা টুইটারের অতীত ভুলগুলোর একটি এবং এতে সময় ও শ্রম উভয়ই অপচয় হতো বলে দাবি করেছেন তিনি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
কনটেন্ট মডারেশন ঠেকাতে অটোমেশনে টুইটার
প্রশ্নবিদ্ধ কনটেন্ট পর্যালোচনা করে প্ল্যাটফরমে রাখা, না রাখার সিদ্ধান্তটি এখন আর মানুষ নয় বরং অ্যালগরিদমের মাধ্যমেই হবে বলে জানা গেছে। টুইটারে দুই তৃতীয়াংশ কর্মী কমে যাওয়ার পর প্ল্যাটফরমে বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্যের উপস্থিতি বাড়তে থাকায় ‘অটোমেশন’-এর দিকে ঝুঁকেছেন চিফ টুইট ইলন মাস্ক। রয়ে যাওয়া কর্মীদের মাস্ক ‘আরও বেশি ঝুঁকি’ নিতে বলছেন বলে বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফরমটির নতুন নিরাপত্তা প্রধান এলা আরউইন।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ‘সেন্টার ফর কাউন্টারিং ডিজিটাল হেইট (সিসিডিএইচ)’-এর এক সাম্প্র্রতিক সময়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, মাস্কের অধীনে টুইটারে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ও আপত্তিকর ভাষার ব্যবহার কমার বদলে উলটো বেড়েছে। এ পরিস্থিতিতে টুইটার কনটেন্ট মডারেশন প্রশ্নে ‘অটোমেশন’ প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে বলে রয়টার্সকে জানিয়েছেন আরউইন। ক্ষতিকর কনটেন্ট চিহ্নিত করতে কর্মীদের ওপর নির্ভরশীলতা টুইটারের অতীত ভুলগুলোর একটি এবং এতে সময় ও শ্রম উভয়ই অপচয় হতো বলে দাবি করেছেন তিনি।