পৃথিবীতে ফিরলেন তিন মহাকাশচারী
চীনের নর্দান মরুভূমিতে অবতরণ করেছেন দেশটির তিন মহাকাশচারী লিউ ইয়াং, চেন ডং ও কাই জুরা। উল্লেখ্য, উত্তর চীনের গোবি মরুভূমিতে সদ্য অবতরণ করে ওই মহাকাশচারীদের ক্যাপসুল। সে দেশের স্থানীয় সময় ৮.১০ মিনিট নাগাদ ওই ক্যাপসুল অবতরণ করে বলে জানিয়েছে চীন সেন্ট্রাল টেলিভিশন।
মহাকাশ গবেষণা নিয়ে আরও এক মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলল চীন। গত ছয় মাস ধরে মহাকাশচারীরা তিয়াংগং স্পেস স্টেশনের স্বপ্নের মিশনে ছিলেন। তারপর পৃথিবীতে ফিরেছেন। উল্লেখ্য, তিয়াংগং স্পেস স্টেশন নির্মাণ সে দেশের অন্যতম একটি স্বপ্নের লক্ষ্যপথ মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে। উল্লেখ্য, বৈজ্ঞানিক দিক থেকে এ মহাকাশযাত্রা যতটা চীনের গবেষণার আঙিনায় তাৎপর্যবাহী, ততটাই তা বিশ্ব কূটনীতির নিরিখেও বেশ তাৎপর্য ধরে রাখে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মতো দেশ যেখানে মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে দেশকে ক্রমেই পোক্ত করেছে, সেখানে চীনও শক্তিধর দেশের তালিকায় থেকে এ মহাকাশ গবেষণার নিরিখে তিয়াংগং স্পেস স্টেশনকে সাফল্য এনে দিতে চাইছে। উল্লেখ্য, এ তিন মহাকাশচারীরা যখন স্পেস স্টেশনের কাজে মিশনে ছিলেন, তখন চীনের আরও তিনজন মহাকাশচারী শেনজু ১৫ মিশনে মহাকাশের উদ্দেশে ছয় মাসের জন্য রওনা হন। এ প্রথম একসঙ্গে চীনের ছয়জন মহাকাশচারী ছিলেন মহাকাশের সফরে। তিয়াংগং স্পেস স্টেশনের নির্মাণকাজ তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে। আর তা নিয়ে আশাবাদী চীন। এ পর্যায়টিই ওই স্পেস স্টেশন নির্মাণের ক্ষেত্রে শেষ পর্যায়। ফলে আশায় বুক বাঁধছে চীনের মহাকাশ বিজ্ঞান ক্ষেত্র।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
পৃথিবীতে ফিরলেন তিন মহাকাশচারী
চীনের নর্দান মরুভূমিতে অবতরণ করেছেন দেশটির তিন মহাকাশচারী লিউ ইয়াং, চেন ডং ও কাই জুরা। উল্লেখ্য, উত্তর চীনের গোবি মরুভূমিতে সদ্য অবতরণ করে ওই মহাকাশচারীদের ক্যাপসুল। সে দেশের স্থানীয় সময় ৮.১০ মিনিট নাগাদ ওই ক্যাপসুল অবতরণ করে বলে জানিয়েছে চীন সেন্ট্রাল টেলিভিশন।
মহাকাশ গবেষণা নিয়ে আরও এক মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলল চীন। গত ছয় মাস ধরে মহাকাশচারীরা তিয়াংগং স্পেস স্টেশনের স্বপ্নের মিশনে ছিলেন। তারপর পৃথিবীতে ফিরেছেন। উল্লেখ্য, তিয়াংগং স্পেস স্টেশন নির্মাণ সে দেশের অন্যতম একটি স্বপ্নের লক্ষ্যপথ মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে। উল্লেখ্য, বৈজ্ঞানিক দিক থেকে এ মহাকাশযাত্রা যতটা চীনের গবেষণার আঙিনায় তাৎপর্যবাহী, ততটাই তা বিশ্ব কূটনীতির নিরিখেও বেশ তাৎপর্য ধরে রাখে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মতো দেশ যেখানে মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে দেশকে ক্রমেই পোক্ত করেছে, সেখানে চীনও শক্তিধর দেশের তালিকায় থেকে এ মহাকাশ গবেষণার নিরিখে তিয়াংগং স্পেস স্টেশনকে সাফল্য এনে দিতে চাইছে। উল্লেখ্য, এ তিন মহাকাশচারীরা যখন স্পেস স্টেশনের কাজে মিশনে ছিলেন, তখন চীনের আরও তিনজন মহাকাশচারী শেনজু ১৫ মিশনে মহাকাশের উদ্দেশে ছয় মাসের জন্য রওনা হন। এ প্রথম একসঙ্গে চীনের ছয়জন মহাকাশচারী ছিলেন মহাকাশের সফরে। তিয়াংগং স্পেস স্টেশনের নির্মাণকাজ তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে। আর তা নিয়ে আশাবাদী চীন। এ পর্যায়টিই ওই স্পেস স্টেশন নির্মাণের ক্ষেত্রে শেষ পর্যায়। ফলে আশায় বুক বাঁধছে চীনের মহাকাশ বিজ্ঞান ক্ষেত্র।