এইচএসসি পরীক্ষার ফল ৮ ফেব্রুয়ারি
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল ৮ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হবে। ওইদিন সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলের সার-সংক্ষেপ তুলে দেওয়া হবে। পরে দুপুরে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশের ঘোষণা দেবেন। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সাধারণত প্রতি বছর এপ্রিলে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা নেওয়া হয়। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে পরীক্ষা পিছিয়ে জুলাই-আগস্টে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দেশের কয়েকটি জেলা বন্যাকবলিত হওয়া ওই সময়েও নেওয়া যায়নি। তবে আগামী বছর স্বাভাবিকের সময়ের (এপ্রিলের) যত কাছাকাছি সম্ভব পরীক্ষা এগিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে বলে ইতোমধ্যে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ঘোষণা দিয়েছেন। সেটি অনুসারে এবার যদি কোনো অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয় তাহলে সেই বোর্ডের পরীক্ষা সাময়িক বন্ধ রেখে অন্য বোর্ডের পরীক্ষা নেওয়ার চিন্তা করা হবে বলেও জানান তিনি।
গত ৬ নভেম্বর এই পরীক্ষা শুরু হয়। এতে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা বোর্ড ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১১ লাখ ৭৫ হাজার ২৭৪ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এবারও বিষয়, নম্বর, সময় ও সিলেবাস কমিয়ে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের রেওয়াজ আছে। তারই অংশ হিসাবে এই তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল ৮ ফেব্রুয়ারি
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল ৮ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হবে। ওইদিন সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলের সার-সংক্ষেপ তুলে দেওয়া হবে। পরে দুপুরে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশের ঘোষণা দেবেন। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সাধারণত প্রতি বছর এপ্রিলে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা নেওয়া হয়। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে পরীক্ষা পিছিয়ে জুলাই-আগস্টে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দেশের কয়েকটি জেলা বন্যাকবলিত হওয়া ওই সময়েও নেওয়া যায়নি। তবে আগামী বছর স্বাভাবিকের সময়ের (এপ্রিলের) যত কাছাকাছি সম্ভব পরীক্ষা এগিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে বলে ইতোমধ্যে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ঘোষণা দিয়েছেন। সেটি অনুসারে এবার যদি কোনো অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয় তাহলে সেই বোর্ডের পরীক্ষা সাময়িক বন্ধ রেখে অন্য বোর্ডের পরীক্ষা নেওয়ার চিন্তা করা হবে বলেও জানান তিনি।
গত ৬ নভেম্বর এই পরীক্ষা শুরু হয়। এতে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা বোর্ড ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১১ লাখ ৭৫ হাজার ২৭৪ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এবারও বিষয়, নম্বর, সময় ও সিলেবাস কমিয়ে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের রেওয়াজ আছে। তারই অংশ হিসাবে এই তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।