চট্টগ্রামে প্লাজমা থেরাপি নেয়া চিকিৎসক করোনামুক্ত
চট্টগ্রাম ব্যুরো
০২ জুন ২০২০, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
চট্টগ্রামে করোনা চিকিৎসায় প্লাজমা থেরাপি নিয়ে প্রথম করোনামুক্ত হলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের (চমেক) সহযোগী অধ্যাপক ডা. সামিরুল ইসলাম। রোববার রাতে চমেক হাসপাতালের ল্যাবের নমুনা পরীক্ষায় এ তথ্য জানা গেছে।
চট্টগ্রাম বিভাগের করোনা প্রতিরোধ সেলের স্বাচিপের প্রধান সমন্বয়ক আ ম ম মিনহাজুর রহমান জানান, করোনা আক্রান্ত হয়ে ১১ দিন বাসায় চিকিৎসা নিয়েছিলেন। ২১ মে তাকে চমেক হাসপাতালের একটি কেবিনে আইসোলেশনে চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে ২৬ মে সকালের দিকে তার অক্সিজেনের সেচুরেশন কমে যায়। তখন তড়িঘড়ি করে অক্সিজেনের চাপ বাড়ানো হয়। ওইদিনই চিকিৎসকরা সন্ধ্যা ৭টার দিকে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার শরীরে ২৫০ মিলি. প্লাজমা দেয়া হয়। সদ্য করোনাযুদ্ধে জয়ী মো. তারেক নামে এক ব্যক্তির শরীর থেকে প্লাজমা সংগ্রহ করে তা এই চিকিৎসকের শরীরে দেয়া হয়। এর দুইদিন পর প্লাজমা দেন সিএমপি’র করোনাজয়ী পুলিশ কনস্টেবল অরুন চাকমা। তিনি আরও জানান, করোনা আক্রান্ত ডা. সামিরুল ইসলাম চমেক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক অনিরুদ্ধ ঘোষের নেতৃত্বে চিকিৎসাধীন আছেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
চট্টগ্রামে প্লাজমা থেরাপি নেয়া চিকিৎসক করোনামুক্ত
চট্টগ্রামে করোনা চিকিৎসায় প্লাজমা থেরাপি নিয়ে প্রথম করোনামুক্ত হলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের (চমেক) সহযোগী অধ্যাপক ডা. সামিরুল ইসলাম। রোববার রাতে চমেক হাসপাতালের ল্যাবের নমুনা পরীক্ষায় এ তথ্য জানা গেছে।
চট্টগ্রাম বিভাগের করোনা প্রতিরোধ সেলের স্বাচিপের প্রধান সমন্বয়ক আ ম ম মিনহাজুর রহমান জানান, করোনা আক্রান্ত হয়ে ১১ দিন বাসায় চিকিৎসা নিয়েছিলেন। ২১ মে তাকে চমেক হাসপাতালের একটি কেবিনে আইসোলেশনে চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে ২৬ মে সকালের দিকে তার অক্সিজেনের সেচুরেশন কমে যায়। তখন তড়িঘড়ি করে অক্সিজেনের চাপ বাড়ানো হয়। ওইদিনই চিকিৎসকরা সন্ধ্যা ৭টার দিকে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার শরীরে ২৫০ মিলি. প্লাজমা দেয়া হয়। সদ্য করোনাযুদ্ধে জয়ী মো. তারেক নামে এক ব্যক্তির শরীর থেকে প্লাজমা সংগ্রহ করে তা এই চিকিৎসকের শরীরে দেয়া হয়। এর দুইদিন পর প্লাজমা দেন সিএমপি’র করোনাজয়ী পুলিশ কনস্টেবল অরুন চাকমা। তিনি আরও জানান, করোনা আক্রান্ত ডা. সামিরুল ইসলাম চমেক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক অনিরুদ্ধ ঘোষের নেতৃত্বে চিকিৎসাধীন আছেন।