নিখোঁজের ৭২ ঘণ্টা পর ডোবা থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার
লাকসাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
২৮ নভেম্বর ২০২০, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
কুমিল্লার লাকসামে নিখোঁজের ৭২ ঘণ্টা পর আজাদ আহম্মেদ মুন্না (১৩) নামে এক শিশুর লাশ ডোবা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার সকালে পৌরশহরের ডোবায় লাশটি ভেসে ওঠে। মুন্না সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বড়হরি গ্রামে মঞ্জিল মিয়ার ছেলে। বাবা-মাসহ ১ বছর ধরে গণ্ডামারায় নানার বাড়িতে বসবাস করছিল সে।
জানা যায়, মঙ্গলবার বিকালে মুন্না ফুচকা খাওয়ার জন্য মায়ের কাছ থেকে ২০ টাকা নিয়ে বের হয়ে আর ফেরেনি। অনেক খোঁজাখুঁজির পর না পেয়ে তার মা মনোয়ারা বেগম বুধবার সকালে লাকসাম থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। শুক্রবার সকালে এলাকার ছেলেরা ক্রিকেট খেলছিল। এ সময় ক্রিকেট বল কোমারডোগা গ্রামের ছোবহান মিয়ার ডোবায় গিয়ে পড়ে। বলটি তুলতে গিয়ে একজন একটি লাশ দেখতে পায়। এরপর ছেলেরা চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে মরদেহ চিনতে পেরে স্বজনদের খবর দেন। স্বজনরা এসে লাশ তুলে আনেন।
এ সময় মুন্নার বাবা-মায়ের চিৎকারে এলাকার বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। পরে পুলিশ এসে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
লাকসাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিজাম উদ্দীন জানায়, খবর পেয়ে পুলিশ ওই এলাকায় গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। স্বজনদের অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
নিখোঁজের ৭২ ঘণ্টা পর ডোবা থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লার লাকসামে নিখোঁজের ৭২ ঘণ্টা পর আজাদ আহম্মেদ মুন্না (১৩) নামে এক শিশুর লাশ ডোবা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার সকালে পৌরশহরের ডোবায় লাশটি ভেসে ওঠে। মুন্না সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বড়হরি গ্রামে মঞ্জিল মিয়ার ছেলে। বাবা-মাসহ ১ বছর ধরে গণ্ডামারায় নানার বাড়িতে বসবাস করছিল সে।
জানা যায়, মঙ্গলবার বিকালে মুন্না ফুচকা খাওয়ার জন্য মায়ের কাছ থেকে ২০ টাকা নিয়ে বের হয়ে আর ফেরেনি। অনেক খোঁজাখুঁজির পর না পেয়ে তার মা মনোয়ারা বেগম বুধবার সকালে লাকসাম থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। শুক্রবার সকালে এলাকার ছেলেরা ক্রিকেট খেলছিল। এ সময় ক্রিকেট বল কোমারডোগা গ্রামের ছোবহান মিয়ার ডোবায় গিয়ে পড়ে। বলটি তুলতে গিয়ে একজন একটি লাশ দেখতে পায়। এরপর ছেলেরা চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে মরদেহ চিনতে পেরে স্বজনদের খবর দেন। স্বজনরা এসে লাশ তুলে আনেন।
এ সময় মুন্নার বাবা-মায়ের চিৎকারে এলাকার বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। পরে পুলিশ এসে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
লাকসাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিজাম উদ্দীন জানায়, খবর পেয়ে পুলিশ ওই এলাকায় গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। স্বজনদের অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।