একযুগ পর ধর্ষণ মামলার রায়ে আসামির যাবজ্জীবন
চট্টগ্রাম ব্যুরো
০৩ ডিসেম্বর ২০২০, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
চট্টগ্রামে একযুগ আগে এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে মো. সাদ্দাম হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক জেলা জজ মো. মশিউর রহমান খান এ রায় দেন। এছাড়া তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। দণ্ডিত আসামি সাদ্দাম হোসেন নগরীর কোতোয়ালি থানাধীন পাথরঘাটা আশরাফ আলী সড়কের আবুল কাশেমের ছেলে। ঘটনার পর থেকেই পলাতক সাদ্দাম হোসেন।
চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি জেসমিন আকতার যুগান্তরকে বলেন, ‘আসামির বিরুদ্ধে আনা ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।
২০০৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি সাদ্দাম তার পাশের বাসার ১৪ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে। এই ঘটনায় ওই কিশোরীর মা বাদী হয়ে সাদ্দামকে একমাত্র আসামি করে মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ ২০০৮ সালের ২৭ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
একযুগ পর ধর্ষণ মামলার রায়ে আসামির যাবজ্জীবন
চট্টগ্রামে একযুগ আগে এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে মো. সাদ্দাম হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক জেলা জজ মো. মশিউর রহমান খান এ রায় দেন। এছাড়া তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। দণ্ডিত আসামি সাদ্দাম হোসেন নগরীর কোতোয়ালি থানাধীন পাথরঘাটা আশরাফ আলী সড়কের আবুল কাশেমের ছেলে। ঘটনার পর থেকেই পলাতক সাদ্দাম হোসেন।
চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি জেসমিন আকতার যুগান্তরকে বলেন, ‘আসামির বিরুদ্ধে আনা ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।
২০০৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি সাদ্দাম তার পাশের বাসার ১৪ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে। এই ঘটনায় ওই কিশোরীর মা বাদী হয়ে সাদ্দামকে একমাত্র আসামি করে মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ ২০০৮ সালের ২৭ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।