জামালপুর মেলান্দহ বাজারে জবরদখল স্থাপনা উচ্ছেদ
জামালপুর প্রতিনিধি
০৫ ডিসেম্বর ২০২০, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
জামালপুরের মেলান্দহ বাজারে জবরদখল হওয়া স্থাপনা আদালতের নির্দেশে উচ্ছেদ করেছে প্রশাসন। উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্ব দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হাসান। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পর প্রকৃত মালিক ৮০ বছরের বৃদ্ধ হাতেম আলী হাক্কুকে জমি বুঝিয়ে দেয়া হয়।
জামালপুর সহকারী জজ আদালতের নাজির এসএম রহিম উদ্দিন জানান, ওই জমিটি জবরদখল করে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল। এ জমির ওপর কয়েকটি মামলা হয়। এর মধ্যে ২০১৭ সালের ১৩ মার্চ গেন্দা শেখের ছেলে হাতেম আলী হাক্কুর মামলাটির দীর্ঘ শুনানির পর বাদীর পক্ষে রায় হয়। বিবাদী এ রায়ের ওপর রিভিশনও করেন। সর্বশেষ মামলার সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে সহকারী জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মনিরুল ইসলাম ২৯ নভেম্বর রায় দেন। এ রায়ের ভিত্তিতে শান্তিস্থিতি বজায় রাখতে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
হাতেম আলী হাক্কু জানান, প্রায় ৩০ বছর ধরে সাবেক মেয়র হাজী দিদার পাশা তার পৈতৃক জমি দখলে নিয়েছিলেন।
হাজী দিদার পাশা জানান, জমিটি আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি ছিল। একসময় খাস হয়ে যায়। আমারও কাগজপত্র আছে। আমি সুবিচার পেতে উচ্চ আদালতে যাব।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
জামালপুর মেলান্দহ বাজারে জবরদখল স্থাপনা উচ্ছেদ
জামালপুরের মেলান্দহ বাজারে জবরদখল হওয়া স্থাপনা আদালতের নির্দেশে উচ্ছেদ করেছে প্রশাসন। উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্ব দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হাসান। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পর প্রকৃত মালিক ৮০ বছরের বৃদ্ধ হাতেম আলী হাক্কুকে জমি বুঝিয়ে দেয়া হয়।
জামালপুর সহকারী জজ আদালতের নাজির এসএম রহিম উদ্দিন জানান, ওই জমিটি জবরদখল করে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল। এ জমির ওপর কয়েকটি মামলা হয়। এর মধ্যে ২০১৭ সালের ১৩ মার্চ গেন্দা শেখের ছেলে হাতেম আলী হাক্কুর মামলাটির দীর্ঘ শুনানির পর বাদীর পক্ষে রায় হয়। বিবাদী এ রায়ের ওপর রিভিশনও করেন। সর্বশেষ মামলার সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে সহকারী জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মনিরুল ইসলাম ২৯ নভেম্বর রায় দেন। এ রায়ের ভিত্তিতে শান্তিস্থিতি বজায় রাখতে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
হাতেম আলী হাক্কু জানান, প্রায় ৩০ বছর ধরে সাবেক মেয়র হাজী দিদার পাশা তার পৈতৃক জমি দখলে নিয়েছিলেন।
হাজী দিদার পাশা জানান, জমিটি আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি ছিল। একসময় খাস হয়ে যায়। আমারও কাগজপত্র আছে। আমি সুবিচার পেতে উচ্চ আদালতে যাব।