ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতিকে আজীবন বহিষ্কার
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
জাবি প্রতিনিধি
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
স্বাক্ষর ও সিলমোহর জালিয়াতির অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ৪৪তম ব্যাচের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী মিখা পেরেগুকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চিরতরে বহিষ্কার করা হয়েছে। ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক দীপক শীল মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর এ সংক্রান্ত বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হলেও সম্প্রতি এ বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশেষ পরীক্ষার জন্য করা আবেদনে বিভাগীয় সভাপতির স্বাক্ষর ও সিলমোহর জালিয়াতি সংক্রান্ত গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে তাকে এই শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে মিখা পেরেগু বলেন, আমি ফটোকপি জমা দিয়েছিলাম, তাই বিভাগ ক্লেইম করছে। তার ওপর ভিত্তি করে সিন্ডিকেট সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমি এর বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করেছি। ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক দীপক শীল বলেন, ছাত্র ইউনিয়ন কখনও অনৈতিক কাজ আশ্রয় দেয় না। তার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ওঠা লজ্জার। আমরা অবিলম্বে অভিযোগের বিষয়ে কেন্দ্রীয় সভায় আলোচনা করব। আমাদের তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ সাংগঠনিক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতিকে আজীবন বহিষ্কার
স্বাক্ষর ও সিলমোহর জালিয়াতির অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ৪৪তম ব্যাচের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী মিখা পেরেগুকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চিরতরে বহিষ্কার করা হয়েছে। ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক দীপক শীল মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর এ সংক্রান্ত বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হলেও সম্প্রতি এ বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশেষ পরীক্ষার জন্য করা আবেদনে বিভাগীয় সভাপতির স্বাক্ষর ও সিলমোহর জালিয়াতি সংক্রান্ত গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে তাকে এই শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে মিখা পেরেগু বলেন, আমি ফটোকপি জমা দিয়েছিলাম, তাই বিভাগ ক্লেইম করছে। তার ওপর ভিত্তি করে সিন্ডিকেট সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমি এর বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করেছি। ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক দীপক শীল বলেন, ছাত্র ইউনিয়ন কখনও অনৈতিক কাজ আশ্রয় দেয় না। তার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ওঠা লজ্জার। আমরা অবিলম্বে অভিযোগের বিষয়ে কেন্দ্রীয় সভায় আলোচনা করব। আমাদের তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ সাংগঠনিক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে।