বেগমগঞ্জে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা
আদালতে মামলা
নোয়াখালী প্রতিনিধি
১৪ মার্চ ২০২১, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
বেগমগঞ্জে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। থানায় মামলা না নেওয়ায় নোয়াখালী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেছে ভিকটিমের পরিবার।
নিহতের মা ফাতেমা বেগম জানান, ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর তার মেয়ে আবিদা সুলতানা প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে মধ্য একলাসপুরের আবদুল মালেকের ছেলে ইয়াসিন আরাফাত রুবেলের বিয়ে হয়। বিয়ের সময় তিনি বিয়ের খরচ বাবদ রুবেলকে ১ লাখ টাকা ধার দেন। কিন্তু বিয়ের ৩ মাস পরই রুবেলের মা বিবি ফাতেমা যৌতুক বাবদ আরও ৩ লাখ টাকা দাবি করেন। মেয়ের সুখের কথা চিন্তা করে পরে আরও ৮০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। এতে প্রিয়াঙ্কার স্বামী, শাশুড়ি ও ননদ-দেবরের লোভ আরও বেড়ে যায়। তারা প্রিয়াঙ্কার মাধ্যমে আরও ৩ লাখ টাকার জন্য চাপ দিতে থাকে। টাকা দিতে না পারায় ২৬ ফেব্রুয়ারি রুবেল, বিবি ফাতেমা ও রাসেল ভিকটিমকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে।
কিছুক্ষণ পর রুবেল ফোনে শাশুড়ি ফাতেমাকে জানায়, প্রিয়াঙ্কা অসুস্থ এবং হাসপাতালে রয়েছে। তারা হাসপাতালে গিয়ে প্রিয়াঙ্কার লাশ দেখতে পান।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বেগমগঞ্জে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা
আদালতে মামলা
বেগমগঞ্জে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। থানায় মামলা না নেওয়ায় নোয়াখালী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেছে ভিকটিমের পরিবার।
নিহতের মা ফাতেমা বেগম জানান, ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর তার মেয়ে আবিদা সুলতানা প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে মধ্য একলাসপুরের আবদুল মালেকের ছেলে ইয়াসিন আরাফাত রুবেলের বিয়ে হয়। বিয়ের সময় তিনি বিয়ের খরচ বাবদ রুবেলকে ১ লাখ টাকা ধার দেন। কিন্তু বিয়ের ৩ মাস পরই রুবেলের মা বিবি ফাতেমা যৌতুক বাবদ আরও ৩ লাখ টাকা দাবি করেন। মেয়ের সুখের কথা চিন্তা করে পরে আরও ৮০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। এতে প্রিয়াঙ্কার স্বামী, শাশুড়ি ও ননদ-দেবরের লোভ আরও বেড়ে যায়। তারা প্রিয়াঙ্কার মাধ্যমে আরও ৩ লাখ টাকার জন্য চাপ দিতে থাকে। টাকা দিতে না পারায় ২৬ ফেব্রুয়ারি রুবেল, বিবি ফাতেমা ও রাসেল ভিকটিমকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে।
কিছুক্ষণ পর রুবেল ফোনে শাশুড়ি ফাতেমাকে জানায়, প্রিয়াঙ্কা অসুস্থ এবং হাসপাতালে রয়েছে। তারা হাসপাতালে গিয়ে প্রিয়াঙ্কার লাশ দেখতে পান।