ফরিদপুরের সেই আয়াসহ গ্রেফতার ৩
সিজারে নবজাতকের কপাল কাটা
ফরিদপুর ব্যুরো
১৯ জানুয়ারি ২০২২, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
অন্তঃসত্ত্বা এক নারীকে সিজারিয়ান অপারেশন করার সময় নবজাতকের কপাল কেটে ৯ সেলাইয়ের ঘটনায় ফরিদপুরের সেই আয়াসহ ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগে আল-মদিনা প্রাইভেট হাসপাতালের মালিক, দুই পরিচালকসহ চারজনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও ১০ জনকে আসামি করে মামলা করেন নবজাতকের বাবা সফিক খান। এ মামলায় পুলিশ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. জাকারিয়া ওরফে পলাশ মোল্লা ও মো. আল হেলাল মোল্লা এবং আয়া চায়না বেগমকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ জানায়, সোমবার গ্রেফতারদের সাতদিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে জেলার মুখ্য বিচারিক আদালতে সোপর্দ করা হয়। তবে আদালত তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়ে দেন।
ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটির সভাপতি করা হয় এডিএম মো. লিটন আলীকে। অন্য তিন সদস্য ছিলেন-অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সুমন রঞ্জন সরকার, সদরের ইউএনও মো. মাসুদুল আলম এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফাতেমা করিম।
ফরিদপুরের এডিএম লিটন আলী বলেন, রোববার কমিটি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। ক্লিনিকটি ইতোমধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে স্বাস্থ্য অধিদফতর ও মন্ত্রণালয়কে বলা হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সিজারে নবজাতকের কপাল কাটা
ফরিদপুরের সেই আয়াসহ গ্রেফতার ৩
অন্তঃসত্ত্বা এক নারীকে সিজারিয়ান অপারেশন করার সময় নবজাতকের কপাল কেটে ৯ সেলাইয়ের ঘটনায় ফরিদপুরের সেই আয়াসহ ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগে আল-মদিনা প্রাইভেট হাসপাতালের মালিক, দুই পরিচালকসহ চারজনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও ১০ জনকে আসামি করে মামলা করেন নবজাতকের বাবা সফিক খান। এ মামলায় পুলিশ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. জাকারিয়া ওরফে পলাশ মোল্লা ও মো. আল হেলাল মোল্লা এবং আয়া চায়না বেগমকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ জানায়, সোমবার গ্রেফতারদের সাতদিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে জেলার মুখ্য বিচারিক আদালতে সোপর্দ করা হয়। তবে আদালত তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়ে দেন।
ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটির সভাপতি করা হয় এডিএম মো. লিটন আলীকে। অন্য তিন সদস্য ছিলেন-অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সুমন রঞ্জন সরকার, সদরের ইউএনও মো. মাসুদুল আলম এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফাতেমা করিম।
ফরিদপুরের এডিএম লিটন আলী বলেন, রোববার কমিটি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। ক্লিনিকটি ইতোমধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে স্বাস্থ্য অধিদফতর ও মন্ত্রণালয়কে বলা হয়েছে।