মেয়ের শ্লীলতাহানি, বিচার না পেয়ে বাবার আত্মহত্যা
পঞ্চগড় প্রতিনিধি
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
পঞ্চগড়ের মাগুড়া ইউনিয়নের লাখেরাজ ঘুমটিতে মেয়ের শ্লীলতাহানির বিচার না পেয়ে ক্ষোভে আত্মহত্যা করেছেন বাবা। বুধবার রাতে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে। পরে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। আত্মহত্যাকারী গজেন চন্দ্র বর্মণ (৫০) ওই এলাকার মৃত নেভুরাম বর্মণের ছেলে।
নিহতের পরিবারের দাবি, আত্মহত্যার জন্য মাগুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিষ চন্দ্র বর্মণ দায়ী। চেয়ারম্যানের দায়িত্বহীনতার কারণে মেয়ের শ্লীলতাহানির বিচার পেয়ে ক্ষোভে আত্মহত্যা করেছেন তিনি।
এ বিষয়ে মাগুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিষ চন্দ্র বর্মণ বলেন, আমি অভিযোগ পেয়ে অভিযুক্ত ও ভুক্তভোগী উভয়পক্ষকে নোটিশ করেছি। ১ ফেব্রুয়ারি বসার কথা ছিল। কিন্তু অভিযোগকারীরাই আসেননি। না এলে কীভাবে সুরাহা করব? আর আত্মহত্যার খবর পেয়ে আমি তাদের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তবে কেন আত্মহত্যা করেছে তা জানি না। পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল লতিফ মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আগের কোনো বিষয়ে আমরা জানি না। তবে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
মেয়ের শ্লীলতাহানি, বিচার না পেয়ে বাবার আত্মহত্যা
পঞ্চগড়ের মাগুড়া ইউনিয়নের লাখেরাজ ঘুমটিতে মেয়ের শ্লীলতাহানির বিচার না পেয়ে ক্ষোভে আত্মহত্যা করেছেন বাবা। বুধবার রাতে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে। পরে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। আত্মহত্যাকারী গজেন চন্দ্র বর্মণ (৫০) ওই এলাকার মৃত নেভুরাম বর্মণের ছেলে।
নিহতের পরিবারের দাবি, আত্মহত্যার জন্য মাগুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিষ চন্দ্র বর্মণ দায়ী। চেয়ারম্যানের দায়িত্বহীনতার কারণে মেয়ের শ্লীলতাহানির বিচার পেয়ে ক্ষোভে আত্মহত্যা করেছেন তিনি।
এ বিষয়ে মাগুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিষ চন্দ্র বর্মণ বলেন, আমি অভিযোগ পেয়ে অভিযুক্ত ও ভুক্তভোগী উভয়পক্ষকে নোটিশ করেছি। ১ ফেব্রুয়ারি বসার কথা ছিল। কিন্তু অভিযোগকারীরাই আসেননি। না এলে কীভাবে সুরাহা করব? আর আত্মহত্যার খবর পেয়ে আমি তাদের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তবে কেন আত্মহত্যা করেছে তা জানি না। পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল লতিফ মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আগের কোনো বিষয়ে আমরা জানি না। তবে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।