রাজশাহীর সৌন্দর্যে মুগ্ধ কলকাতার বিশিষ্টজনেরা
jugantor
রাজশাহীর সৌন্দর্যে মুগ্ধ কলকাতার বিশিষ্টজনেরা

  রাজশাহী ব্যুরো  

২২ মার্চ ২০২৩, ০০:০০:০০  |  প্রিন্ট সংস্করণ

রাজশাহী মহানগরীর পরিচ্ছন্নতা, সবুজায়ন, পরিকল্পিত নগরায়ণ, রাতের আলোকায়ন ও সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছেন ভারতের কলকাতা থেকে আসা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও সাংবাদিকরা। নগর পিতার আমন্ত্রণে দুদিনের সফরে এসে রাজশাহীকে দেখে মহানগরী ও সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তারা। রাজশাহীকে তারা সৌন্দর্যের প্রতীক বলেও অখ্যায়িত করেন। বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের আহ্বায়ক সৌম্যব্রত দাস বলেন, নগরীর পরিচ্ছন্নতা ও সবুজায়নে বেশ মুগ্ধ হয়েছি। সবকিছুতেই যেন একটা পরিকল্পিত উন্নয়নের ছাপ রয়েছে।

কলকাতা প্রেস ক্লাবের সভাপতি স্নেহাশিস সুর বলেন, নগর পিতা যেভাবে শহরকে সাজিয়েছেন, দেখেই বোঝা যাচ্ছে সব কিছুই পরিকল্পিত। এর সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ ও আতিথিয়েতায় আপ্লুত। দুই দেশের মানুষের সুস্থ সম্পর্ক বহমান থাকবে। যোগাযোগ আরও নিবিড় হবে।

রবীন্দ্র ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাস কমিউনিকেশন অ্যান্ড ভিডিওগ্রাফি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. শ্রী দেবজ্যোতি চন্দ বলেন, সত্যিকার অর্থেই রাজশাহী গ্রিন এবং ক্লিন সিটি। এটি বাংলাদেশের এডুকেশন হাব। ভারত-বাংলাদেশ যৌথভাবে বিভিন্ন কাজ করছে। উভয় দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য অনেক বাড়বে। সেক্ষেত্রে রাজশাহী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ভারত-বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের পিপল টু পিপল কন্টাক্ট, সিভিস সোসাইটি টু সিভিস সোসাইটি আদান-প্রদান আমাদের এই যাত্রা আরও সুদৃঢ় হবে।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালিজম ও ম্যাস কমিউনিকেশন বিভাগের প্রফেসর ড. সান্তুন চট্টোপাধ্যায় বলেন, এই শহরের কথা শুনেছিলাম। আমরা এসে দেখে মুগ্ধ হয়েছি। এতো সুন্দর ও পরিপাটি একটি শহর। বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের সদস্য বিদ্যুৎ মজুমদার বলেন, বাংলাদেশে এতো সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন একটি শহর আছে, রাজশাহীতে না এলে জানতে পারতাম না। সত্যিকার অর্থেই এটি সোন্দর্যের শহর।

রাজশাহীর সৌন্দর্যে মুগ্ধ কলকাতার বিশিষ্টজনেরা

 রাজশাহী ব্যুরো 
২২ মার্চ ২০২৩, ১২:০০ এএম  |  প্রিন্ট সংস্করণ

রাজশাহী মহানগরীর পরিচ্ছন্নতা, সবুজায়ন, পরিকল্পিত নগরায়ণ, রাতের আলোকায়ন ও সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছেন ভারতের কলকাতা থেকে আসা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও সাংবাদিকরা। নগর পিতার আমন্ত্রণে দুদিনের সফরে এসে রাজশাহীকে দেখে মহানগরী ও সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তারা। রাজশাহীকে তারা সৌন্দর্যের প্রতীক বলেও অখ্যায়িত করেন। বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের আহ্বায়ক সৌম্যব্রত দাস বলেন, নগরীর পরিচ্ছন্নতা ও সবুজায়নে বেশ মুগ্ধ হয়েছি। সবকিছুতেই যেন একটা পরিকল্পিত উন্নয়নের ছাপ রয়েছে।

কলকাতা প্রেস ক্লাবের সভাপতি স্নেহাশিস সুর বলেন, নগর পিতা যেভাবে শহরকে সাজিয়েছেন, দেখেই বোঝা যাচ্ছে সব কিছুই পরিকল্পিত। এর সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ ও আতিথিয়েতায় আপ্লুত। দুই দেশের মানুষের সুস্থ সম্পর্ক বহমান থাকবে। যোগাযোগ আরও নিবিড় হবে।

রবীন্দ্র ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাস কমিউনিকেশন অ্যান্ড ভিডিওগ্রাফি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. শ্রী দেবজ্যোতি চন্দ বলেন, সত্যিকার অর্থেই রাজশাহী গ্রিন এবং ক্লিন সিটি। এটি বাংলাদেশের এডুকেশন হাব। ভারত-বাংলাদেশ যৌথভাবে বিভিন্ন কাজ করছে। উভয় দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য অনেক বাড়বে। সেক্ষেত্রে রাজশাহী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ভারত-বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের পিপল টু পিপল কন্টাক্ট, সিভিস সোসাইটি টু সিভিস সোসাইটি আদান-প্রদান আমাদের এই যাত্রা আরও সুদৃঢ় হবে।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালিজম ও ম্যাস কমিউনিকেশন বিভাগের প্রফেসর ড. সান্তুন চট্টোপাধ্যায় বলেন, এই শহরের কথা শুনেছিলাম। আমরা এসে দেখে মুগ্ধ হয়েছি। এতো সুন্দর ও পরিপাটি একটি শহর। বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের সদস্য বিদ্যুৎ মজুমদার বলেন, বাংলাদেশে এতো সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন একটি শহর আছে, রাজশাহীতে না এলে জানতে পারতাম না। সত্যিকার অর্থেই এটি সোন্দর্যের শহর।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন